প্রথম পর্ব এখানে
...........................
বৃটেন প্রবাসী বাঙালিরা মু্ক্তিযুদ্ধ চলাকালে আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ে অসামান্য অবদান রেখেছিলেন একথা সর্বজন স্বীকৃত, কিন্ত বার্মিংহাম প্রবাসীদের ত্যাগের ইতিহাস, প্রবাসে প্রথম পতাকা উত্তলনকারী মিছির আলী ও বার্মিংহাম প্রবাসীদের শপথ সভার ঘটনাটি ছিলো বরাবরই উপেক্ষিত । কেন এই
১.
ক্রমে চারিদিকে রাষ্ট্র হইয়া গেল Bridgeমোহন অবশেষে গ্রামে আসিতেছেন।
তন্বী চা বানাবে আর জাহিদ ওর পাশে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে কথা বলবে।তন্বী তাকে সরতে বললেও সে ওখান থেকে একচুলও সরবে না।এটা ওদের নৈমিত্তিক রুটিন। শুধু দুজনের জায়গাটার পরিবর্তন হয়েছে।প্রথম দিকে জাহিদ চুলার পাশে থাকত আর তন্বী একটু দূরে দাঁড়িয়ে তার রন্ধন শৈলী দেখত। আর এখন তার উল্টো ।
তন্বী আবার বলল,কিভাবে ?
[justify]ধোয়া উঠা চায়ের মগটা হাতে নিয়েই মেইন ডোরটা খুলে বাইরের টানা বারান্দায় এসে দাঁড়ালাম। প্রায় তিন বছর তিন মাস হয়ে গেছে এ বাড়িতে এসেছি, কখন যে কোথা দিয়ে এত লম্বা সময় পেরিয়ে গেলো দেখতে দেখতে, টেরই পাইনি। আর মোটে পাঁচ দিন মাত্র, তার পরেই আবার অন্য ঠিকানায়। ডিসেম্বরের মেঘলা দিন, সাথে মন উতলা করা ঝিরঝিরে ঠান্ডা বাতাসে এভাবে দাঁড়িয়ে থাকা আমার স্বভাব না মোটে ও। তবু ও আজকে কোন নিয়মকা
রিকশা থেকে নামতেই ভালোমতোই একটা ধাক্কা খেল রবিন। তাকিয়ে দেখে একটা ফুল বিক্রেতা মেয়ে। ধাক্কার চোটে মেয়েটার হাতের ফুলগুলো রাস্তায় ছড়িয়ে গেছে।
বাসা থেকে বেরিয়ে রবিন রিকশায় উঠেছে। রিকশাঅলার সঙ্গে টুকটাক কথা বলা ওর স্বভাব। সে জানতে চাইল, চাচা বাড়ি কোথায়?
অনেক দূরে বাবা। কুড়িগ্রাম।
বাড়ি যান না?
যাই। দুই ঈদে।
কে কে আছে বাড়িতে?
হ্যালো, সুমন কি করছিস?
- এইতো আছি একরকম। তোর কি খবর?
- ভালো। পরশুতো ঈদ। আমি বাসায় ফিরছি। খুব আড্ডা হবে।
- হা হা হা। ওকে, বস। তাহলে পরশু দেখা হচ্ছে।
- তোকে আবার দাওয়াত দিতে হবে নাকি।
- না না। কি যে বলিস। ওকে ব্রাদার মঙ্গলবার কনফার্ম।
- পাক্কা। ভাবিকে নিয়ে আসবি কিন্তু।
- শিওর।
[justify][i]অনেক আগে একবার হিটলারকে নিয়ে লেখার অনুরোধ পেয়েছিলাম। তখন না লিখলেও সম্প্রতি মুক্তমতের বিপক্ষে প্রচারণা দেখে ১ দুর্ভাবনায় পড়ে ব্যাপারটা আবার মনে পড়ে গেলো। ঠিক হিটলারকে নিয়ে না হলেও নাৎসিবাদের দার্শনিক ভিত্তি এবং মানুষের মুক্তমতের বিরোধী অন্যান্য দর্শন নিয়ে সংক্ষেপে এক