নিজের বাড়িতে জ্ঞানদা দেবী বড় একা ছিলেন। বাড়ি বলতে তার টিনের চালের ছোট্ট ঘরটি ছাড়াও পেছনের ফল ফলাদির বাগান, ধানক্ষেত, পাড় বাঁধানো কালো পুকুর, তিনটা গাই, একটা বলদ। ঘরের সামনা সামনি স্বামীর সমাধিতে ছেলেদের বানিয়ে দেয়া স্তম্ভ। একা একাই বাড়িময় ঘুরে বেড়ান।মন্দিরে রাধাগোবিন্দর পূজা শেষ করে পেছনের বাগান থেকে সুপারির খোল কুড়িয়ে এনে রান্নাঘরে জমা করেন, পানের বরজে বেড়ে ওঠা নতুন পাতাগুলোর গায়ে হাত বোলান; লোক
কেন জানি আমি আড্ডা খুব পছন্দ করি!
অথচ আড্ডা আমাকে একেবারেই পছন্দ করে না।
আড্ডার খবর পেলেই আমি লাফিয়ে ঊঠি। আসলে আড্ডা মারার বিলাসিতা আমার একেবারেই মানায় না। ছোটলোক, বড়লোক সেজে যেভাবে জাতে উঠতে চায়, অনেকটা সে ভাবেই আমি আড্ডা মেরে প্রমান করতে চাই, যে আড্ডা মারার মতো সময় আমার আছে।
সমস্যা হয় আড্ডার উপযোগী কথা নিয়ে। পূঁজির প্রভাব, মানুষের সঙ্গমে কতটা ক্রিয়াশীল? সে ব্যাপারে আমার কোন ধারণা নেই। কাজেই চুপ থাকি। সে জন্যই আমি আড্ডার ঠিক উপযোগী নই।
২০১১ সালে অনুষ্ঠেয় অমর একুশে বইমেলায় সচলায়তনের সদস্য ও অতিথিদের লেখা প্রকাশিতব্য গ্রন্থের একটি তালিকা আমরা বইমেলা চলাকালীন সচলায়তনের প্রথম পাতায় প্রদর্শন করবো। তালিকাটি প্রস্তুত করার জন্যে লেখকদের কাছ থেকে আমরা নিম্নলিখিত তথ্যগুলো চাইছি।
সচলায়তনের সদস্যের সাথে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে আগের ভার্সনে সরাসরি ইমেইল প্রকাশের ব্যবস্থা ছিল। সেক্ষেত্রে দুটি ইমেইল অ্যাড্রেসের ঘর ছিল সচলায়তনে। একটি সচলায়তনের রেজিষ্ট্রেশনের জন্য ইমেইল, আরেকটি বাইরের লোকদের কাছে প্রকাশের জন্য। কিন্তু দেখায় যায় ইন্টারনেটে স্প্যামবটগুলো এই ইমেইল গুলো খুঁজে বের করে স্প্যাম পাঠাতো। উপরন্তু অপরিচিত লোকে ইমেইলে আলতু ফালতু ইমেইল পাঠাতো। সেকারণে এটা বন্ধ করে রাখতে হয় আমাদের।
বর্তমানে একটি নতুন পদ্ধতিতে এই যোগাযোগের ব্যবস্থা চালু করা হোলো। এই যোগাযোগ ব্যবস্থা:
১। শুধু মাত্র পূর্ণ সচলদের জন্য চালু থাকবে।
।এক।
‘কী জুঙ্গা?!’
‘কিয়াজুঙ্গা!’
‘ঠিক জানিস তো? এই নাম? কিজুঙ্গা?
‘আরে কতবার বলি, কিজুঙ্গা না তো, কিয়াজুঙ্গা!’
‘কী আজিব নাম রে বাবা! শুনলেই কেমন আফ্রিকা আফ্রিকা গন্ধ লাগে নাকে!’
‘লাগুক না বাবা! তাতে কি? তুমি দেখ আগে কী করতে পার। জানায়ো কিন্তু।‘
ঋদ্ধ’র চিন্তার আসলেই শেষ নেই। বিশ্বকাপ চলে আসতে আর ক’দিন মাত্র বাকি, অথচ টিকিটের টিকিটি এখনো দেখা যায়নি। খোঁজ-খবর কম নেয়া হয়নি এর মধ্যে, আশা করার মত তেমন কোন খবর পাওয়া যাচ্ছে না।
টেবিলটায় অনেক্ষণ ঝিম মেরে বসে থাকার পর কলম হাতে তুলে নেন লেখক সাহেব। মাথাটা বড্ড ফাঁকা ফাঁকা লাগছে। কলম ধরা হাতটাকে কাগজের ওপর হাওয়ায় কয়েক পাক ঘুরিয়ে চুলগুলোকে চেপে ধরে হঠাৎই একটা চাপা দীর্ঘশ্বাস ছাড়েন তিনি। আজকে যে একটা গল্প লিখতে খুব ইচ্ছে করছে তার। কিন্তু কী লিখবেন!
জহিরুল ইসলাম নাদিম
স্মৃতি যে এক ধরণের শক্তি তা ছোটবেলায় প্রথম টের পাই।
যাই পড়তাম দিব্যি মনে থাকত।
অবন ঠাকুরের বই থেকে শুরু করে সুকুমার রায়
সব লেখাই এক নিঃশ্বাসে উগড়ে দিতে পারতাম
উল্লেখ করার মতো কোনো বিচ্যুতি না ঘটিয়েই।
কর্মক্ষেত্রের অভিজ্ঞতার সুবাদে আমি দেখেছি অনেক আর্টিস্ট বা গ্রাফিক ডিজাইনার আছেন যারা অ্যাডোবের নতুন কোনো ভার্সন বের হলে সেটি ইউজ করতে ভয় পান (কম্পিউটারের পারফর্মেন্সের ব্যপারটি বাদ দিয়ে)। আজকে থেকে প্রতি দিন আমি ৫টি করে মোট ৫ দিনে ২৫ টি ফটোশপ সিএস৫ এর টিপস নিয়ে আলোচনা করব আপনাদের সাথে। নতুনদের কাজে তো লাগবেই সেই সাথে নতুন ভার্সনের ফোবিয়াগ্রস্থরাও আশা করি নতুন ভার্সন ব্যবহার করার লোভে পড়ে যাবেন
[justify]
প্রিয় সচল, অতিথি ও পাঠকবৃন্দ,
এর আগে সচলায়তনের ছবি সংযুক্তি মডিউলটি ব্যবহারবান্ধব ছিলো না। জটিল কয়েক ধাপ সম্পন্ন করে তার পর সচলায়তনে কম্পিউটার থেকে ছবি আপলোড করা যেতো। নতুন সংস্করণে এ কাজটি এখন একবারেই সম্পন্ন করা সম্ভব হবে।
[justify]
সিনামাঠাকুর
লালনরে নিয়া গৌতম ঘোষ সিনামা করল। সেইটার নাম রাখল ‘মনের মানুষ’। সেই সিনামায় জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর বলে - যেহেতু সে জানতই না দেশে লালনের মত রত্ন আছে সেহেতু লালনকে এই প্রশ্ন - আপনার জন্য কী করতে পারি বলুন? লালনের উত্তর সিনামাখান দেখলেই জানবেন। যা জানবেন না সেইটা হইল লালন আসলে কী বলছে।