ক্রিকেটের সাথে বাংলাদেশীদের আবেগ জড়িত। আর এই বাংলাদেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় নাম অবশ্যই সাকিব আল হাসান। বলতে হয় আসলে সাকিবই আমাদের ক্রিকেটের ব্রান্ড এম্বাসেডর। কারণ দেড় বছর ধরে ওয়ার্ল্ড অলরাউন্ডার রাঙ্কিং এ ১ নম্বর পজিশন দখল করে রাখা চাট্টিখানি কথা নয়। কিন্তু বাংলাদেশের একদিনের খারাপ পারফরমেন্সেই আমরা ভুলে যাই এই সাকিব আল হাসান আমাদের কি দিয়েছে। ভুলে যাই বাংলাদেশের ক্রিকেটে এই সাকিব
সচলের ছয় শব্দের গল্পের সিরিজটাকে রীতিমতো ভালোলাগা শুরু হয়েছে।
একটার চেয়ে আরেকটা মজার! তাই আমিও হালকা চেষ্টা নিলাম, কিন্তু আট শব্দে......
১। আকাশে মেঘ করতেই ছাতা কিনতে ডিস্পেন্সারীর দিকে ছুটলাম!
২। মুখরা রমনীর সাথে ঘর করা কষ্ট হলেও এক্সাইটিং!
৩। কেলেংকারী সবচে' আদর্শ সময় আসল বন্ধুদের চিনে নেয়ার!
৪। হন্টেড হাউজে রাত কাটিয়ে চোখ উঠেছিলো বোকা বালকের।
[যারা 'মেইনস্ট্রিম ফটোগ্রাফি'র গুনমুগ্ধ দর্শক এবং এডিটেড ফটোগ্রাফির সামনে দাঁড়িয়ে বিব্রত বোধ করেন, তারা দয়া করে এই লেখাটা এড়িয়ে যাবেন। তারপরও কেউ ভুল করে ঢুকে যদি এই চিন্তায় ব্যস্ত হন যে 'ফটোশপ এসে কাটাকুটি করে ফটোগ্রাফিটাকে নষ্ট করে দিলো', তবে তাদের জন্য আমার এক গামলা ভর্তি করুণা পড়ে রইলো। ঐ গামলা থেকে করুণা তোলার লোটা নিজ দায়িত্বে সংগ্রহ করবেন।]
বড্ড খারাপ একটা দিন
ভূমিকম্পের পরে প্রায় ত্রিশ ঘন্টা পার হয়ে গেছে।
সবচেয়ে বড় ভূমিকম্পটা হয়েছে গতকাল ভর দুপুরে। একটা ব্যাংকের আইটি তে কাজ করি। লাঞ্চ থেকে অফিসে ফিরে এসে ডেস্কে বসে আছি। আমার ম্যানেজার গেছে ছুটিতে, নিজের বাড়ি আয়ারল্যান্ডে। নিজের ক্যালেন্ডারে যে কয়টা মিটিং, কনফারেন্স কল ছিল, সকালেই সব চুকে গেছে। কাজেই কত তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরে বাংলাদেশের খেলা ধরা যায় তাই চিন্তা করছিলাম।
শুরুতে একটা কৌতুক –
ক আর খ দুইজন সৈনিকের হঠাৎ পরকালে দেখা। প্রাথমিক কুশলাদি বিনিময়ের পরে খ জিজ্ঞেস করে
-তা তুই মরলি কি করে?
--আর বলিসনা মাথায় গুলি লেগেছিলো।
- যাক বাবা, চোখটাতো বেঁচে গেছে।
বেশ অনেকটা সময় ধরেই
১.
গত কিছু দিন মিডিয়ার একটা বিশেষ আচরণ লক্ষ্য করলাম। তারা যে কোন উপায়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সমালোচনা করতে পারলেই বিগলিত হচ্ছে। অনেকটা যেন “বাংলাদেশ দলের সমালোচনা” এখন হটকেক। যে কোন ভাবে ক্রিকেটারদের খেলা, আয় বা তাদের ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কাদা ছোড়াছুঁড়ি করতে পারলেই তারা একটা সীমাহীন অসুস্থ আনন্দ অনুভব করছে।
আজ বাংলাদেশ জিতেছে। টাইগাররা আজ প্রমাণ করে দিল যে ইচ্ছার জোরে যেকোন কিছুই করা সম্ভব। আজ সারাদেশ আর দেশের বাইরে বাংলাদেশীরা আনন্দের জোয়ারে ভাসছে। ধন্যবাদ টাইগাররা, আমাদের আরেকটি আনন্দের, গর্বের উপলক্ষ এনে দেওয়ার জন্য। আমাদের এই পোড়া দেশটাকে মাঝে মাঝে তোমরাই পারো খুশির জোয়ারে ভাসাতে। অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমাদের।
আজই দুপুরে আধখানা দুনিয়া পাড়ি দিয়ে আমার হাতে এসে পৌঁছেছে একখানি চকচকে রঙিন মলাটওয়ালা চল্লিশপাতার বই। বইখানি অনেকদিন থেকেই আমার কড়া নজরে আছে, কারণ এই বইটি হল দুইজন খুবখ্রাপ সচলের এক অশুভ আঁতাঁতের ফলশ্রুতি। আর সবচেয়ে নিন্দনীয় ব্যাপার এই যে, যখন আমি ছোট্টটি ছিলাম সেইফাঁকে এঁরা দুইজন কালা শব্দটির কপিরাইট দখলিস্বত্ত্ব করে ফেলেছেন; কালা শব্দটি আমার সঙ্গেই একাত্মভাবে জড়িত (তার প্রচুর সাক্ষ্য দিতে
একপুকুর ভর্তি টলটলে জল পেছনে আর সামনে একটা মসজিদ। ঠিক কত বছর পর নামাজ পড়বো আজ, তাই গুনে বের করার চেষ্টা করছিলাম। খুব বেশিক্ষণ অপেক্ষায় থাকিনি , তারপরই দেখলাম তুমি হেঁটে আসছো। ঐটুক পথ হেটে আসতে তোমাকে এত ক্লান্ত দেখাচ্ছিল যে, আমি সযত্নে জমিয়ে রাখা সব অভিমান মুহুর্তেই ভুলে গেলাম। প্রবল অসহায়ত্ব ভর করলো বরং। একটা ব্লটিং পেপার হয়ে জন্ম নিলেও তোমার দুঃখগুলোকে সুনিপুণ শুষে নিতে পারতাম। অথচ অবলা আর ব্যর্