আবারো জোর করে লিখলাম কয়েকটা। এর কয়টা গল্প হলো আর কয়টা শ্লোগান, কে জানে?
১৩। ভাঙ্গা দালান। পূর্ণিমা । অশরীরিরা আমাদের দেখছে।
১৪। ঘুমে যাকে ছুঁই, জাগরণে তাকে পাইনা।
১৫। সাগরে মুক্তো থাকে। মুক্তোতে অশ্রুর সাগর।
১৬। আকাশের ঝড় ঘর ভাঙ্গে, ঘরের ঝড় ----?
১৭। টাকার র্যাপিংএ ভালবাসার খুঁত ঢাকা পড়ে।
১৮। গরুটা ভালবাসা চেয়েছিল। স্টেইকটাকে যত্নে চিবুই।
১৯। বন্ধুটি বলেছিল, ‘কাল আসিস’। মাথা খারাপ!
জয় এলো বাংলাদেশের। বিশ্বকাপে ২য় জয়। অনেক নাটক করে জয়টি ধরা দিলো। বিশ্বকাপটি ঘরে তুলতে হবে এমন কোন আবদার করেনি বাংলাদেশের মানুষ। শুধু একটু ভালো খেলুক এটাই চেয়েছে। প্রথম খেলায় ভারতের সাথে হারার পরও মানুষ খুশী। ২য় খেলায় আয়ারল্যাণ্ড এর সাথে জয়ে কে কতটুকু খুশী আমি জানি না। তবে আমি একটুও খুশী না। আয়ারল্যাণ্ড এই সেদিন ক্রিকেট খেলতে এসেছে, এখনও টেষ্টে সুযোগ পায়নি, কিন্তু এখন পর্যন্ত আয়ারল্যাণ্ডই চমক দেখিয়
অনেককিছু দেখলাম।
অনেককিছু শুনলাম।
অনেককিছু পড়লাম।
অনেক কিছু বুঝলাম।
অনেকদিন চুপচাপ ছিলাম।
এইবারও তাই মুখ খুললাম না।
শুধু- আমাদের শ্রদ্ধেয় ক্রীড়া সাংবাদিকগণ, বরেণ্য প্রাক্তন ক্রিকেটারবৃন্দ
আর যাঁরা অতিমাত্রায় ফালাফালি করছেন তাঁদের কাছে ছোট্ট একটা অনুরোধ!
হোল্ড থ্রি ফিঙ্গারস ইনফ্রন্ট অফ ইউ, অ্যান্ড ট্রাই টু রিড বিটুইন দ্য লাইনস!
তোমার কাছ থেকে সজ্ঞানেই দূরে থাকি। তোমাকে না দেখেই দিনটা কাটাবার চেষ্টা করি। আমাকে তুমি চাও না, তাতে আমার আক্ষেপ নেই। আক্ষেপ একটাই তুমি কখনো বিশ্বাসই করলে না কতোখানি ভালোবাসি তোমাকে।
আয়ারল্যান্ড আর ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের খেলায় ম্যান অব দ্য ম্যাচের সিদ্ধান্ত নিয়ে মনের মধ্যে একটা খচখচানি ভাব রয়ে গেছে আমার। ছোট্টো একটা জরিপ দিতে চাই এ নিয়ে কিছু লেখার আগে। পাঠকের প্রতি অনুরোধ, জরিপে অংশ নিন আর অন্যকেও অংশ নিতে বলুন। ধন্যবাদ।
খুব সম্ভব তোদেরকে উদ্দেশ্য করেই শ্রদ্ধেয় খান আতা এককালে বলেছিলেন, আবার তোরা মানুষ হ। তোরা মানুষ হসনি। আটত্রিশ বছরেও তোরা মানুষ হতে পারলি না। চেঙ্গিস খানের মত গায়ের জোরে দিকদিগন্ত ছারখার করে তোরা এবার এসেছিস বুয়েট জয় করতে। তোরা ভেবেছিলি, আসবি, দেখবি আর জয় করবি। হলে হলে চাঁদাবাজি করবি, কেউ তোদের কিচ্ছুটি বলবে না। ভিন্নমতের মানুষদের মত প্রকাশের অধিকারের মুখে ছুরি চালাবি, কেউ কিচ্ছুটি বলবে না। কেনো বল
আয় বৃষ্টি ঝেঁপে
আমাদের শহরে আজকাল আর বৃষ্টি হয় না।
গত বছর ঠিক কত মিলি বৃষ্টি হয়েছে তার খবর খুঁজতে ইচ্ছা করছে না, শুধু জানি হাতে গোনা পাঁচদিন বা তারো কম ঝমঝমিয়ে রাস্তা-ঘাট ভিজিয়ে দেয়া দাবদাহে ক্লান্ত মানুষকে এক পশলা শান্তির হাওয়ায় ভিজিয়ে দিয়ে গিয়েছিল বারিধারা।
কবি রাইনের মারিকা রিলকে আমদের সবার কাছেই কমবেশি পরিচিত। “The Landscape of Love” তাঁর একটি নিটোল প্রেমের কবিতা। স্বল্পদৈর্ঘ এই কবিতাটির অনির্বচনীয় সুরেলা আবহ আমাদের মনে বিষণ্ণতা মাখা মুগ্ধ আবেশ ছড়ায়। নান্দনিক স্বচ্ছতায় স্নাত প্রথম চরণটিতে কবি যথার্থেই ‘Landscape’কে প্রেমের রূপক হিসেবে ব্যবহার করেছেন। ‘Again and again’ পুনরুক্তির মাঝে প্রেমের চিরচেনা রূপটিকে নতুন করে নতুন রূপে চিনে দেবার মাদকতাময় আহ
আবঝাব এক্সপ্রেস ডট কম
'বিষণ্ণতা একটা রোগ'— সিবা গেইগি'র বিজ্ঞাপনে এরকম একটা বিলাতি রোগের কথা থাকলেও আমার এই রোগ হয় নি। হয়েছে কষা রোগ। তবে রোগের ধরণের নামের কারণে যে ব্যাপারটা আপনার মাথায় প্রথমেই আঘাত করেছে, এটা মোটেও সেই রোগ নহে! 'নে-লেখা রোগ', লেখ্যকাঠিন্য যাকে বলে আরকি! আপনি অন্যকোনোকাঠিন্য বুঝে থাকলে, আপনার দিলে ময়লা। বাবলা পাতার কষ। সার্ফ এক্সেলেও এই ময়লা উঠবে কি-না, এই নিশ্চয়তা আপনাকে খোদ ইউনিলিভারও দিতে পারবে বলে মনেহয় না।
সেটা ছিলো ২০০৮ এর মে মাস। গ্রীষ্ম এসেছে বেশ জাঁকিয়ে। তপতপে দুপুরগুলো। সোনাগলানো রোদ যে আসলেই কী জিনিস তা বোঝা যায় বাইরে বেরুতে হলে। রোদ একেবারে সারা গায়ে চিড়বিড়িয়ে লাগে যেন সত্যিই গলন্ত ধাতু। এমন সুন্দর নীলকান্তমণিপ্রভ আকাশকেও তখন মনে হয় শত্রু, মনে হয় মেঘেরা এসে দখল করে নিক আকাশের ঐ নীল খিলান। এখানের লোকে অবশ্য কেয়ার করে না, ফুরফুরে হালকা জামাকাপড়ে ছেলেমেয়েরা ঘুরছে, ব্যস্ত সামার ক্যাম্পাস। রেগুল