[justify]একটা সময় ছিল যখন ভারতবর্ষের রাজাদের কেউ কেউ বৃদ্ধ বয়সে বানপ্রস্থ অবলম্বন করতেন। লিখিত ইতিহাসের প্রায় সবটাই রাজা-রাজড়াদের কাহিনী বলে সাধারণ মানুষদের কেউ তখন বানপ্রস্থ অবলম্বন করতেন কিনা সেটা সম্পর্কে আমরা নিশ্চিত হতে পারিনা। বানপ্রস্থ অবলম্বন যেহেতু একটা ধর্মীয় বিধান তাই ধারণা করা যায় সাধারণদের কেউ কেউও নিশ্চয়ই বানপ্রস্থ অবলম্বন করতেন। রাজারা যে সব কারণে বানপ্রস্থ অবলম্বন করতেন তার প্রথম ক
• ১৮৮৯ থেকে ১৯০১ পর্যন্ত বারো বছর পূর্ববঙ্গের শিলাইদহ ও শাহজাদপুরে জমিদারীর কাজে থাকাকালীন সময়ে "আমার সোনার বাংলা" কবিতাটি লিখেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
• ১৯০৫ সালের সঞ্জীবনী পত্রিকায় ও বঙ্গদর্শন পত্রিকায় গানটি প্রকাশিত হয়।
[justify]নীলক্ষেতের ট্রাফিক আইল্যান্ডে ভুল করে গজানো একটা মন্দার গাছের সাথে বিক্রেতার হাতে উলটা হয়ে ঝুলতে থাকা খুন হতে যাওয়া রাজহাঁসটির শহরের বাতাসের আর্দ্রতা নিয়ে কথা হয় কিনা আমার জানা নেই। তবে রাজহাঁসটির বিক্রেতার গায়ের আকাশি নীল শার্টটি ঘামে ভিজে সেঁটে থেকে জানান দেয়, বাতাস আর্দ্র। শহরে ঘটতে থাকা একের পর এক রহস্যময় খুনের ঘটনায় বাতাসের চোখ ভেজা।
এখন পর্যন্ত বিশ্বকাপে বাংলাদেশের দু'টি খেলা আমরা দেখলাম। ভারতের সাথে সাকিবরা বীরের মত লড়াই করেই পরাজিত হয়েছে আর আয়ারল্যান্ড এর বিপক্ষে খাদের কিনারা থেকে উঠে এসে জয়ী হয়েছে। সামনে আমাদের কঠিন পরীক্ষা ক্যারিবীয়দের সাথে। মাঠে নামার আগে সঠিক পরিকল্পনা দলকে এক ধাপ এগিয়ে রাখে এটা আমরা সবাই জানি। ৩ তারিখ মাঠে নামার আগে বাংলাদেশের গেম প্লান কি হবে এটা নিয়ে দেশের টিভি চ্যানেলগুলোতে রীতিমত তর্কযুদ্ধ চলছে। না
[justify]
ক্রিকেট সাহেবদের খেলা। ওনারা টপাটপ এদেশ ওদেশ জয় করেছেন, তারপর নীল-তামাক-চা-আখ চাষ করিয়েছেন, পান থেকে চুন খসলে চাবকে পেছনের চামড়া লাল করেছেন, কিংবা তুলেই নিয়েছেন, আর ধাওয়ার মুখে চলে যাবার সময় পেছনে ফেলে রেখে গেছেন ক্যাট-ব্যাট-ওয়াটার-ডগ-ফিশ, ফুলপ্যান্ট আর হাফশার্ট, সকল অপরাধের দায়মুক্তিদাতা অমোঘ "সরি", রেললাইন, পোস্টেজ স্ট্যাম্প আর ক্রিকেট।
বিমুখ হাওয়া ও কথার ফুলঝুরির
ধ্যানে কেটে গেল অর্ধেক বেলা
আধোঘুম আধোজাগা; আহা! বাগানবাড়ি
যেখানে অন্ধকারের গভীরতা পরিপূরক...
২
যেখানে জিজ্ঞাসা
সেখানেই পালানো বিশ্বাসে
বৃষ্টির রিমঝিম শব্দ ভালোবাসে
কিয়দ্কাল পূর্বে সচলের মডুরামগণ প্রবীণ সচলদের নিন্দার বিশেষরূপ ভাগী হইয়াছেন। তাঁহাদের প্রতি এতদ্পরিমাণ কোপবর্ষণের হেতু, তাঁহারা নেতাজী সুভাষচন্দ্রের জন্মদিবস উদ্যাপনের নিমিত্ত কতিপয় সুহৃদ্কে স্বাধীনতা দান করিয়াছেন, হাচলত্বের নিগড় হইতে মুক্তি প্রদান করিয়া। অভিজ্ঞ সচলমাত্রেই জানেন, এই মুক্তি সহজে আসে নাই – দীর্ঘ দিন ধরিয়া দীপ্ত সংগ্রামের পথে গড়ে সাড়ে উনত্রিশটি পোস্ট করিয়া তবেই এই উদ্যমী ব্যক্তিবর
[justify]টম হেইনম্যানের তথ্যচিত্র ‘ক্ষুদ্রঋণের ফাঁদে’(কট ইন মাইক্রো ডেট) প্রচারের পরপরেই প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের ভাবমূর্তিতে চিড় ধরে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর ওপর যে প্রসন্ন নন সেই সময়ে তাঁর বক্তব্য থেকে বোঝা যায়। ইউনূসকে তিনি দুর্নীতিবাজ আর গরীবের রক্তচোষা বলে অভিহিত করেন। নরওয়ের রাষ্ট্রীয় প্রচারমাধ্যমে প্রচারিত সেই তথ্যচিত্রে ইউনূসের বিরুদ্ধে অর্থের অবৈধ স্থানান্তরের অভিযোগ আনা হয়। কিন্তু
১৯৮৩ সাল থেকেই এরশাদ বিরোধী আন্দোলন দানা বেঁধে উঠতে থাকে। বিশেষ করে ৮৩ সালের ফেব্রুয়ারি হত্যাকান্ডের পর ছাত্র আন্দোলন তীব্রতর হয়। সারা দেশে ছাত্র জনতা সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ে।