[justify]ফ্রান্সে সম্প্রতি প্রকাশ্যে বোরকা বা মুখ ঢাকা হেজাব পরা নিষিদ্ধ করে তাদের পার্লামেন্টে পাস করা আইনটি কার্যকর হয়েছে। বেলজিয়ামেও একই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। শিগগিরই সেখানে পার্লামেন্টে একটি বিল আনা হবে। শোনা যাচ্ছে, ফ্রান্সে কোনো কোনো মুসলিম নেতা সংগঠিত আইন অমান্য আন্দোলনের কথা চিন্তা করছেন। রেশিদ নেককাজ নামে এক
মায়েস্থেনিয়া গ্রাভিচ (এম জি) অতি বিরল আমরন এক অসুখ, যার পরীক্ষিত কোন চিকিৎসা বা ঔষধ নেই; আছে কিছু পরীক্ষনীয় ঔষধ। ভয়াবহ সেই অসুখের সাথে যুদ্ধ এবং তা জয় করার সত্য গল্প।
দুই
[left]“গ্ল্যামারফ্যান বাঙপাকিম্যান,” সিলেব্লগুলির মাঝখানে বিরতি দিতে দিতে মন্দ্রমধুর কণ্ঠে বললেন তিনি, “একজন যুবক, একজন কমিউনিটি নেতা, এবং একজন অটোগাইনেফিলিক ট্রান্সসেক্সুয়াল ছিলেন।”
প্রতিটি মানুষেরই জীবনে কখনো কখনো শখ থাকে। শখ বড়ই অদ্ভুত ব্যাপার। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় ছোটবেলার শখ বড় হয়ে আর থাকে না কিংবা থাকলেও সেটার আবেদন আর আগের মত থাকে না। একেই কি শখের অপমৃত্যু বলে? তাহলে আমারো এরকম অন্তত দুটি শখের অপমৃত্যু হয়েছে বলা যায়।
শুরুতে দুটো ফেসবুক স্ট্যাটাস তুলে দিলাম, আলোচনার সঙ্গে যা প্রাসঙ্গিক। সেই সঙ্গে একটি স্ট্যাটাসের নিচে করা আমার মন্তব্য, যা অপর স্ট্যাটাসটির প্রতিক্রিয়া হিসেবে এসেছিল।
১. ফাহমিদুল হক/১৩ এপ্রিল: 'মেহেরজান'বিরোধীরা দলে দলে 'আমার বন্ধু রাশেদ' আর 'গেরিলা' দেখছেন তো?
আমার স্ম্তিশক্তি ভয়াবহ রকমের খারাপ। গতকালকের ম্যাচে সাকিব কাকে কাকে বোল্ড করেছে কিংবা গত পরশুর খেলায় বার্সা শিবির ক'বার রিয়েলের জাল ছিন্নভিন্ন করেছে---এইসব গুরুত্বপূর্ণ তথ্যও আমি মনে রাখতে পারি না। সেজন্যেই বোধোয় বন্ধুদের স্ম্তিশক্তি দেখে আমার বরাবরই দারুণ হিংসে হয়। এমনো বন্ধু আছে, যাদের কিনা ক্লাস ওয়ানের ভর্তি পরীক্ষার খুঁটিনাটি পর্যন্ত মনে আছে। আমি দেখি আর অবাক হই। এতোটুকুন মগজের মধ্যে এতো এতো
[justify]রুবাইয়াত হোসেনের ‘মেহেরজান’ সিনেমা শর্মিলা-বসু-প্রকল্পের একটি ক্ষুদ্র শাখা। শর্মিলা বসু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও ঐতিহাসিক সত্যকে একপাশে সরিয়ে একটা নতুন কিছু আবিষ্কারে মত্ত। একাত্তরে হানাদার পাকিস্তানিদের গণহত্যার দায় বাংলাদেশি তথাকথিত জাতীয়তাবাদীদের দিকে ঘুরিয়ে দিতে দীর্ঘদিন ধরে তিনি কাজ করে যাচ্ছেন। রুবাইয়াত হোসেনের গবেষণা, আগ্রহ, সিনেমা নির্মাণ অন্ধভাবেই শর্মিলা বসুর ঘরানাকে অন
হুদাই:
আমি একজন অসামাজিক জীব।
এটুকু পড়েই যাঁরা আমাকে চেনেন তাদের ঠা ঠা করে হেসে ওঠার কোন কারণ নেই। ছুটিছাটা পেলেই আমি ব্যাপক গ্যাঞ্জাম করে সদলবলে বেরিয়ে পড়তে বা বন্ধুদের সাথে আড্ডাতে পছন্দ করি বলেই তার মানে এই নয় যে আমি সামাজিকতা রক্ষায় পটু! অমুকের বিয়ে, তমুকের জন্মদিন, সমুকের বিবাহবার্ষিকী আমার মনেটনে থাকেনা। জন্ম, মৃত্যু, বিবাহ - এই তিন ছাড়াও অন্য যেকোন সামাজিকতা রক্ষায় আমাকে বাদ দিলে যদি চলে, তো আমি দূর থেকে মনে মনে অনেক দোয়া করি।