অপু ভাই’র কথা বলছিলাম, যে কারণে ওনাকে আমার প্রকাশক হিসেবে চাইছিলাম না সেই কারণটা একদম সোজাসাপ্টা, তা হলো- ঊনি মানুষ বেজায় ভাল!
আরে, জানি রে ভাই জানি, আপনারা বলবেন এই তো আগের লেখাতেই না বললাম অপু ভাই লুক খ্রাপ? হু, তা বলেছি, তো একজন লুক খ্রাপ হলেই যে ভাল মানুষ হবে না এইটা কোন কথা হলো? দুনিয়া থেকে কি ইনসাফ উঠে গেছে? নাহ, উঠে নাই।
তো, এই ভাল মানুষ অপু ভাই’র সাথে সম্পর্কটা আমার ঠিক লেখক-প্রকাশকসুলভ নয়, অর্থ্যাৎ কি না, পেশাদারিত্বের লেশমাত্র নেই। আমার ঠিক এ ব্যাপারটাতেই ঘোর আপত্তি ছিল।
বাংলাদেশে বন-ব্যবস্থাপনার প্রচলিত পদ্ধতি যে ব্যর্থ সেটা যেকোনো বনের দিকে চোখ গেলেই বোঝা যায়।
ছবি তোলার পরে সেগুলোর পোস্ট প্রোসেসিং নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলেন। কেউ কেউ প্রোসেসিং করা ছবি দেখে নাক সিঁটকান। কেউ বা বাহবা দেন। আসলে সঠিক কোনটা....???
দুর্গেশ্বরী জেনে গেছি
তোমার সেই সুরক্ষিত দুর্গ কপাট,
কোথায় আক্রান্ত হলে
বিনা যুদ্ধে হয়ে যায় হাট।
জেনে গেছি সব-ই গেছি জেনে,
কেনো যে বিব্রত দ্বার-রক্ষী
পথ ছাড়ে পরাভব মেনে।
দিদি, আপনার চোখের দিকে তাকালে স্থির হয়ে যাই
কিছু বলার আগে লুকিয়ে ফেলি চোখের নীরব ভাষা
চোখে চোখ না-রেখে ঠিক সামনে তাকাই, আর বলি—
আপনার দু’টি চোখ না-ঘুমোতে, না-ঘুমোতে এমন যে
চোখের নিচ আরো কালো হয়ে যাচ্ছে!
সাক্ষাতে, ফোনালাপে কতবার বলেছি নিয়মিত ঘুমান
দিদি, আমার কথা রাখেনি; বারবার বলছে : মাঝে-
মধ্যে ঘুমের সমস্যা দীর্ঘ দিনের, এই আর এমন কি…
সময়ে সব ঠিক হয়ে যাবে
এক সপ্তাহ থেকে এমন মেঘলা আর বৃষ্টি বৃষ্টি যেন বর্ষাকাল চলছে। এসময় কালবৈশাখির। কিন্তু দিনগুলি দেখে কেবল-ই মনে হচ্ছে জুন-জুলাই বা অগাস্ট মাস।যেন এখনি ঝুম ঝুম করে বৃষ্টি নামবে আকাশ-বাতাস আর মন অন্ধকার করে।
হরতালের দিন। অফিসে বসেই মন উসখুস করছিলো। সাড়ে পাঁচটায় বের হয়ে যাব করতে করতে সাড়ে ছ’টা বাজালাম। নিচে নেমে দেখি মেঘলা সন্ধ্যা। রাস্তায় রিকশাও কম। অস্থির লাগছিলো। ঘরে ফিরতে একদম-ই মন চাইলো না। পার্লারে ফোন দিলাম, খোলা আছে কিনা। কিন্তু ৮ টার আগে পৌঁছুতে পারবো কিনা এই ভাবতে ভাবতে বাসায় যাবার রিকশা ধরালাম।
মানুষটা পৃথিবীর সব দুঃখ ধারণ করে
নীলকন্ঠ হবে বলে কোথায় যে হারিয়ে গিয়েছিলো,
একদিন সে ফিরে এলো কবি হয়ে,
যদিও একটাও কবিতা সে ল্যাখে নাই,
তবুও লোকে তাকে কবি বলেই জানে।
আমাদের যতোরকম দুঃখ আছে
ছোট, বড়, মাঝারি,
আমরা তাকে জমা দিয়ে আসি,
সে তাতে ফোটায় ফুল,
জুঁই, জবা, শিউলী -
যেমন তার সাধ হয়।
তার সর্বাঙ্গে কাঁটা ফুটে আছে,
সে বিষে নীল হয়ে আছে,
সে একটাও ল্যাখে নাই কবিতা,