মাইক্রোকেডিট নিয়ে এর প্রবক্তাদের সোজা ভাবে বললে ড. ইউনুসের দারিদ্রকে জাদুঘরে পাঠানোর প্রচেষ্টা ও তার বিপরীতে বিরুদ্ধবাদীদের প্রশ্ন “মাইক্রোকেডিট নিয়ে কবে কার দারিদ্র বিমোচন হয়েছে ?” এ দু আংগিক থেকেই মাইক্রোকেডিট এর প্রভাব (Impact) বা তাৎপর্য জানা জরুরী ।
আর এ Impact বিশ্লেষন করতে হলে যে বিষয় গুলো মাথায় রাখতে হবে তা নিয়ে আমার প্রস্তাবনা :
এই ঠাণ্ডার দেশে ঘরে বসে সিগ্রেট টানা যায় না! যাযাবর জীবনে নিয়মনীতি মানা কষ্টের। তবুও মানতে হয়। আজ হিমবাতাস একটি সিগ্রেট জ্বালাতে তিনটি কাঠি খরচ!... সিগ্রেট টানতে-টানতে আমি নামক আত্মাটি কোথায় হারিয়ে গেছে— আর সেখান থেকে ভাবছে মানুষ প্রকাশে যেমন পোষাকেও সমান। অনেকে আশার সিঁড়ি খুঁজে দেহ দিচ্ছে উপহার… ভাবে, একবার প্রতিষ্ঠা পেয়ে গেলেই সব নিরাপদ।
১. ভালোবাসাবাসির জায়গা
মায়ামৃগের সন্ধানে একদিন অভয়ারণ্যে গিয়েছিলাম
এক হাতে ছিলো উদ্যত ধনুক অন্য হাতে তীর
পাকা শিকারীর বেশে ঘুরেফিরে সারা বন
অবশেষে যখন কংসের তীরে পৌঁছলাম
সন্ধ্যার আবির রাঙালো আকাশ, নদীজলে ক্লান্ত ঢেউ
আরেকটি দিবসের অপেক্ষায় রইলো উদ্ভ্রান্ত মন
আমার দুচোখে স্মৃতি দগ্ধময় রাত্রির প্রহর।
তুমি বলেছিলে- এই হাতে সূর্যোদয় হবে একদিন
দিনের আলোয় দেখাবে ভালোবাসার যাতো পথ
এতদিন পরে এসে খটমটে আর জ্বালাময়ী ধরনের সব লেখা পড়ে মাথা ঝাইঝাই করছে। তাই ভাবলাম সাইসাই করে কিছু লিখে ফেলি তাহলে মাথার ভিতরের হাউকাউটা থামবে। তো ঠিকাছে যথারীতি ব্লগরব্লগর। কিন্তু শান্তির মা মারা গেছে।শান্তি নাই।বাংলা লেখা পুরাই গেছি ভুলে। ধুর। কেমন যেন আজকাল সব জট পাকিয়ে যায়। সারা জীবন যত্নে লালিত বৈষ্ণবী কাট দেয়া চুলের জটগুলো মাথার ভেতরে ঢুকে যায়।
১.
দিনটা ছিল বোশেখের এক রৌদ্রতপ্ত দুপুর, এখনো স্পষ্ট মনে পড়ে। খাওয়ার সময় দুদন্ড জিরিয়ে নেওয়ার আগে আলগোছে হাতে তুলে নিয়েছিলাম বইটি। এরপরের ঘন্টাখানেক আমি আক্ষরিক অর্থেই বুঁদ হয়ে ছিলাম, মুহুর্তের জন্যও চোখ সরাইনি(বা বলা ভাল সরাতে পারিনি) বইয়ের পাতা থেকে । চোখের কোনায় পানি চকচক করেছিল কিনা মনে নেই, তবে পড়া শেষে ভেতরটা ভীষণরকম কুঁকড়ে গিয়েছিল, সেটা দিব্যি দিয়েই বলা যায়। রাশেদের সাথে আমার পয়লা মোলাকাত হল এভাবেই, আর প্রিয় লেখক মুহম্মদ জাফর ইকবালের আমার বন্ধু রাশেদ চলে গেল প্রিয় বইগুলোর ছোট্ট তালিকার কাতারে।
[ মাইক্রোক্রেডিট বা গ্রামীণ ব্যাংকের সমালোচকরা তাঁদের আলোচনায় বা বিতর্কে অন্যতম জোরালো পয়েন্ট হিসেবে যে অভিযোগটি উত্থাপনের মাধ্যমে অন্যান্য অভিযোগগুলোকে যুক্তিসিদ্ধতায় অব্যর্থ করে তুলতে সচেষ্ট হয়ে ওঠেন তা হচ্ছে ক্ষুদ্রঋণের সুদের হার (Rate of Interest)। অথচ এ বিষয়টির স্পষ্ট একটা তথ্যগত ধারণা বা চিত্র খুব স্বাভাবিকভাবে দায়িত্বশীল কোন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে যথাযথ প্রচারের ব্যবস্থা নেয়া হলে বর্তমানে প্রচলিত কিছু মিথজুজুর অদ্ভুত বিভ্রান্তির সৃষ্টি হতো না এবং অন্যান্য সৃষ্ট অভিযোগগুলোর বস্তুনিষ্ঠতাও অধিকতর সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করা যেতো। ]
…
অমিতাভ দেব চৌধুরী
শেষে ফিরে আসি নিজেরই ঘরের দ্বারে
পৃথিবী তখন ঘন মেঘে অচেতন
আমার ফেরার পথে জাগে অনাদরে
একটি কুকুর---দেবতার আয়োজন ?
স্বপ্ন দেখি তোমায় নিয়ে
হাতে কলম নিয়ে কতদিন ভেবেছি তোমায় নিয়ে কিছু লিখব । কিন্তু লেখা হয়নি । না গল্প, না কবিতা, না একটি ছোট্ট অনুকাব্য । তুমি রয়ে গেছো হৃদয়েই, কখনো ভাষায় প্রকাশ করা হয়নি । কখনো বলতে পারি নি, কতটা ভালোবাসি তোমাকে । তবুও কেন যেন বড্ডো বেশি ইচ্ছে করে বিশ্বাস করতে যে, তুমি জানো আমি তোমাকে কতটা ভালোবাসি । তুমি জানো তোমার ছোঁয়ায়, তোমার স্বপনে, তোমার ভাবনায় আমি কতটা আলোড়িত হই । কতটা অনুপ্রাণিত হই যখন তোমায় স্বপ্ন দেখি । আর তাই হৃদয়ের বদ্ধশিকল ভেঙ্গে ঠিক করেছি তোমায় নিয়ে লিখবই আর চিৎকার করে বলবই, “হে বঙ্গজননী, আমি তোমাকে ভালোবাসি, অনেক অনেক ভালোবাসি ।”
কেস স্টাডি ০১
শুরুতেই আপনাদের একটা দুঃসংবাদ দিই। দুঃসংবাদটি প্রথম শুনি আমার এক বন্ধুর কাছ থেকে। ওর জবানীতেই বলিঃ