[justify]ফেসবুকে ঘোরাঘুরি করছিলাম। কারো বিয়ের ছবি, গ্র্যাজুয়েশনের ছবি, জন্মদিনের শুভেচ্ছা ইত্যাদি দেখছিলাম, টুকটাক মন্তব্য করছিলাম। এই ফেসবুক জায়গাটা আমার খুবই আজব লাগে। একটা নিউজ ফিডে হয়ত দেখছি, কেউ লিখেছে "অন ক্লাউড নাইন"। আর তার ঠিক নিচেই রক্তাক্ত পার্বত্য চট্টগ্রাম। এখন ভাল থাকার উপায় হল, সুখবরগুলি দেখা, এবং দুঃসংবাদগুলি এড়িয়ে যাওয়া। যে কোন খারাপ ঘটনাতেই আমার খুব প্রতিক্রিয়া হয়, আমি সাধারণত ফে
ডারবানে পৌঁছে এয়ারপোর্ট থেকে নেমেই সোজা আমার ডিপার্টমেন্টে চলে গেলাম। সব সময়ের মত ওখানেও আমি লেইট, ক্লাশ শুরু হয়ে গেছে এক সপ্তাহ আগেই। আমার ভিসা অফিসার কুম্ভকর্ণের মত দ্রুতগতিসম্পন্ন হওয়ায় আমার প্লেনে চাপতেও দেরি হয়ে গেলো।
ইউনি-র কোন একটা হল-এ থাকবো আমি। জানা আছে আগেই, কিন্তু তার আগে ডিপার্টমেন্টে গিয়ে কাগজ পত্রের ফর্মালিটি সারতে হবে।
অফিসের করণিক মহিলা হাসিমুখে আমাকে একটা ফরম দিলো, সেই ফরম পূরণ করতে গিয়েই লাগলো প্রথম গোলযোগ। নাম-ধাম ঠিকানা পরিচয়ের পরে একটা ঘর আছে সেখানে, এথনিসিটি। পৃথিবীর আর কোন দেশে এই অদ্ভুতুড়ে তথ্য জানতে চায় কি না জানি না, কিন্তু ওদের ওখানে এটাই স্বাভাবিক।
অপশান মাত্র চারটা। সাদা, কালো, কালারড এবং ইন্ডিয়ান।
এপ্রিলের মাঝামাঝি হয়ে গেল অথচ এই হতচ্ছাড়া জায়গায় এখনও স্প্রিং এল না, একটু যে বাগানে গিয়ে ফুলটুল দেখব তার উপায় নেই। এদিকে কাজের চাপ যতই বাড়ে ততই মাঝেমধ্যে একটুআধটু ছিটকে অন্যদিকে যেতে ইচ্ছা করে। তাই যখন খবর পেলাম যে ডেল চিহুলি’র কারুশিল্প প্রদর্শনী আমাদের বাসার কাছেই মিউজিয়াম অফ ফাইন আর্ট-এ আসছে, এক বন্ধুকে সাথে নিয়ে সটান চলে গেলাম ক্যামেরা হাতে। কিছু ছবি আপনাদের জন্য সাজিয়ে দিলাম।
বাইরে রাগী বালকের মত ফুঁসছে দারুণ দুপুর।
কিছু বায়না করে না পাওয়া বালকের রাগ সামাল দিতে মায়ের হাসিমুখের উপস্হিতি যেমন বালকের রাগ মুছে নেয়, সেভাবে ঠান্ডা বিকেল এসে দাঁড়ায় সময় গড়িয়ে, রোদের রাগ মুছে নেয়।
[justify]ফ্রান্সে সম্প্রতি প্রকাশ্যে বোরকা বা মুখ ঢাকা হেজাব পরা নিষিদ্ধ করে তাদের পার্লামেন্টে পাস করা আইনটি কার্যকর হয়েছে। বেলজিয়ামেও একই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। শিগগিরই সেখানে পার্লামেন্টে একটি বিল আনা হবে। শোনা যাচ্ছে, ফ্রান্সে কোনো কোনো মুসলিম নেতা সংগঠিত আইন অমান্য আন্দোলনের কথা চিন্তা করছেন। রেশিদ নেককাজ নামে এক
মায়েস্থেনিয়া গ্রাভিচ (এম জি) অতি বিরল আমরন এক অসুখ, যার পরীক্ষিত কোন চিকিৎসা বা ঔষধ নেই; আছে কিছু পরীক্ষনীয় ঔষধ। ভয়াবহ সেই অসুখের সাথে যুদ্ধ এবং তা জয় করার সত্য গল্প।
দুই
[left]“গ্ল্যামারফ্যান বাঙপাকিম্যান,” সিলেব্লগুলির মাঝখানে বিরতি দিতে দিতে মন্দ্রমধুর কণ্ঠে বললেন তিনি, “একজন যুবক, একজন কমিউনিটি নেতা, এবং একজন অটোগাইনেফিলিক ট্রান্সসেক্সুয়াল ছিলেন।”
প্রতিটি মানুষেরই জীবনে কখনো কখনো শখ থাকে। শখ বড়ই অদ্ভুত ব্যাপার। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় ছোটবেলার শখ বড় হয়ে আর থাকে না কিংবা থাকলেও সেটার আবেদন আর আগের মত থাকে না। একেই কি শখের অপমৃত্যু বলে? তাহলে আমারো এরকম অন্তত দুটি শখের অপমৃত্যু হয়েছে বলা যায়।