[justify]উবুন্টুর সাথে প্রথম পরিচয়ে প্রেম হবার ব্যাপারটা নাটকীয় ছিল কোন সন্দেহ নেই, সাধারণত এই প্রেম বেশিদিন টিকে থাকে না আমার অনেক ব্যাপারেই, কিন্তু দেখা গেল এই প্রেম জেমসের কুসুম কুসুম প্রেম থেকে একেবারে ডিম সিদ্ধের মত অবস্থা হয়ে গেছে। আমার ল্যাপিতে এক পর্যায়ে আমি ডেডিকেটেড ভাবে উবুন্টু লোড করে ব্যবহার করতে লাগলাম। যাত্রা শুরু হয়েছিল উবুন্টু ৯.০৪ দিয়ে, সময়ের সাথে দেখা গেল নতুন নতুন আপগ্রেড আসছে
[justify]পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনী ফলাফল আমাকে বেশ খানিকটা চমকে দিয়েছে। বামফ্রন্ট ১০০ এর নিচে আসন পাবে, এতটুকু ভাবিনি। তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত বিশ্বের প্রাচীনতম কমিউনিস্ট জোট সরকারকে এরকম শোচনীয়ভাবে পরাজিত করবে, এটা অবশ্য অনেকেই আগাম পূর্বাভাস দিচ্ছিলেন। এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ট তৃণমূল কংগ্রেস এবার পশ্চিমবঙ্গের সরকার গঠন করতে যাচ্ছে এবং মমতা সেই সরকারের মূখ্যমন্ত
[justify]লাল বিড়ালটার দুষ্ট আত্মা আমাকে এখনো সবসময় তাড়িয়ে বেড়ায়। কাজটা ঠিক করেছিলাম কিনা জানি না। ঘটনাটির শুরু হয়েছিল এভাবে- আমি আমাদের বাগানে একটি পাথরের স্তূপের ওপর বসে আছি। নেহাত পাথরের স্তূপ বললে ভুল হবে। এটা আসলে যুদ্ধের সময় বোমার আঘাতে বিধ্বস্ত আমাদের বাড়ির অর্ধেকেরও বেশীর ধ্বংসস্তূপ। সেখানে আমরা, অর্থাৎ আমি, মা, ছোট ভাইবোন- পিটার ও লেনি থাকি। আমি যেখানে বসে আছি, তার চারদিকে ঘাস, ঝোঁপঝাড়- সব
ভেবেছি সেদিন, বড় বেশি দুখী আমি―
তুমি বলেছিলে, “এই শেষবার দেখা!”
তোমার দু’চোখে ছিল যতটুকু নীল
ছড়িয়ে দিয়েছি সুকেশী আঁধারে একা।
তোমার জন্যে আকুলতা একবুক
চোখের কিনারে বিধবা ব্যথার ছোপ
যতনে ভেবেছি এই বুঝি সব পাওয়া
মুক্তোর মতো বড় জ্বালাময়ী সুখ।
তোমার মুখোশে স্নিগ্ধতা সন্ধান―
করোটির রোদে ঘুঘু ডাকা নীরবতা
ধূসর মলিন মৃত তারাদের গান―
শব্দের স্নানে ভেসে যাওয়া খেরো খাতা।
সকাল থেকেই কিচিরমিচির কিচিরমিচিরে কান ঝালাপালা। পা টিপে টিপে লিভিং রুমে গিয়েই দেখলাম পুরোদস্তুর সার্কাস চলছে। একটা পাখি আসে, এসে প্রথমে রেলিংএ বসে, ইতিউতি চায়, ঝুপ করে ঝোলানো বার্ড ফিডারে গিয়ে ঠোঁটে বিচি তুলে নেয় একটা। তারপর উড়ে গিয়ে মাচায় বসে খুব দ্রুত ঠুকঠুক করে বিচিটা ভেঙে খেয়েই উড়ে পালায়। আবার একটু পরে এসে একই কান্ড করে। মাঝে মাঝে বার্ড ফিডারের মাঝে রাখা বাটির পানিতে একটু ঠোঁট ভিজিয়ে নেয়।
[justify]পার্থক্য বড় ঝামেলার বস্তু। বিশেষ করে যেইসব লোকজন দশজনের ঠিকাদারী নিয়ে রাখেন, যেমন, রাষ্ট্র, হুজুর, বহুজাতিক কর্পোরেট কিংবা পাড়ার ষণ্ডা। তাদের জন্মশত্রু হলো পার্থক্য। মানুষে মানুষে পার্থক্য। মতে মতে পার্থক্য। ধর্মে ধর্মে পার্থক্য। জাতে জাতে পার্থক্য। ফলে ঠিকাদারেরা সাধারণত মানুষরে বুঝায়, পার্থক্য বলে কিছুই নাই। খালি মিল আছে। সব রঙ একরকম। সব কিছু মিলমিশের মধ্যে আছে। বা মিলমিশ হওয়ারই খাল
কী আসে যায় এই যদি হয় সেই সে শেষের রাত?
এই যদি হয় শেষ দেখা এই 'তিনটে বেজে সাত'?
কী আসে যায় এই যদি হয় শেষ কটি লাইন লেখা?
কী আসে যায় আর কখনো না-ই যদি হয় দেখা?
কী আসে যায় অচিন পথে একলা গেলে হেঁটে?
কী আসে যায় কেউ যদি দেয় প্রাণের ও ফুল ছেঁটে?
কী আসে যায় না-ই যদি আর সকাল দেখা জোটে?
কী আসে যায় শব্দ যদি না আসে আর ঠোঁটে?
কী আসে যায় দুই খানি হাত বিশ্রামে যায় যদি?
আবার ফটোব্লগ (এই ব্লগের সবগুলো ছবি পয়েন্ট এন্ড শুট ক্যামেরায় তোলা)। গতবছরের মাঝামাঝি গিয়েছিলাম বান্দরবান। সেখান থেকে তোলা কিছু ছবি তুলে দিলাম এই খানে।
কিছুদিন আগে সচল সাঈদ আহমেদ মুক্তিযোদ্ধা বানু বিবি সম্পর্কে আমাদের জানিয়েছিলেন। এই বৃদ্ধা আমাদের বাংলাদেশের জন্যে যুদ্ধ করেছেন, পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর হাতে নির্যাতিত হয়েছেন, হারিয়েছেন তাঁর স্বামীকে। স্বাধীন দেশে স্বয়ং বঙ্গবন্ধু প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তিনি বানু বিবিকে সহায়তা করবেন। বঙ্গবন্ধু তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষার আগেই নিহত হন।