সাম্প্রতিক সময়ে মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র ‘গেরিলা’। ৈসয়দ শামসুল হকের উপন্যাস ‘নিষিদ্ধ লোবান’ এবং একজন মুক্তিযোদ্ধার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার ছায়া অবলম্বনে নির্মিত এ চলচ্চিত্রটি।
বাতাস বদলে গেছে
এখন উড়ছি খুব
রঙিন পাতার মত শীতের শুষ্ক ত্বকে
মিশে যাবো, মাটি হবো বলে
কতটুকু আর
আদর রেখেছি রোমকূপে
জাগিয়েছি কত আর রাত
অনুশোচনায় পিঠ ফিরে
রোদে আর ঘামে একসাথে
কত আর
বানিয়েছি ভেজা বর্ষাকাল
জোয়ারে জেগেছে নদী
গৈরিক সম্পর্ক কাঁপে
তোমার গানে-
বুঝেছ বিস্মিত ঠোঁটে স্বাদ পুড়ে যায়।
হলুদ আসার আগে অর্ধেক রচিত দৃশ্যে
সহসা বানের জলে ভেসে যাবো, সাধ!
সোনার বেড়াল, তুমি
পাসওয়ার্ড ভুলে গিয়েছিলাম। আমার এই অ্যাকাউন্টের। তৃতীয়বারের প্রচেষ্টায় তবে প্রবেশ এইখানে অনেকদিন বাদে। লিখছিও আজ। অনভ্যাসের কারণে বানান ভুল হতে পারে; দুঃখিত সেজন্যে। আর এ লেখা একবারেই সাদামাটা। অসাধারণ কিছু লেখার ক্ষমতা আমার নাই।
[justify]রাখাল অন্যান্য দিনের মতোই অশ্বত্থ গাছ থেকে কিছুটা দূরে একটু ছায়া একটু আলো জায়গাটাতে তার দোকানদারি শুরু করে। ছালা থেকে কাছিমগুলোকে বের করে উলটো করে রেখে দেয় কালো পলিথিন শিটটার ওপর। দা, ছুরিগুলোকে ধোয়ার জন্য বাজারের কোনায় আকবরের চায়ের দোকানের সামনের টিউব ওয়েলের দিকে রওনা দিলে কাছিমগুলোর ফুরসৎ মেলে। গলা বাড়িয়ে উলটো পৃথিবী দেখতে গিয়ে ঘাসের ডগায় দৃষ্টি আটকে গিয়ে তাদের পৃথিবী কিছুটা অস্পষ্ট হয়
[justify]১
====================================
অধ্যায় ২: সূত্রের নিয়মনীতি (The Rule of Law)
হজ্বের পরে কোন কাল্পনিক চাকুরিদাতা আর আমার মাঝের কথপোকথনঃ
বসঃ ওই, সৌদি যাবি? কাম আছে
আমিঃ হ সার, নবীর রসুলের দেশ, যামু না কেনু যামু, কি কাম, বেতনাদি কিমুন?
বসঃ কাম কঠিক কিছু না, বেতনাদিও ভালু, কিন্তুক শর্ত আছে
আমিঃ কি শর্ত?
বসঃ কই যাবি তোর চয়েস মাগার, তিন বছরে একবারের বেশী মক্কা-মদীনা যাইবার পারবি না, অহন যাবি?
আমিঃ তাইলে সার, আল বাইক আছে এরুম যায়গায় দ্যান। অন্তত না খায়া মরুম না।
আজকের পর্ব আরবের অসাধারণ স্বাদসম্রাজ্যের ওপরে। আমার স্বাদগ্রন্থি সবসময় সবার সাথে মিলে না, তার পরেও আরবী স্বাদের রাজ্যে বিনামূল্যে ভ্রমণ গাইডে আপনি আমন্ত্রিত।
The brosche (Die Brosche) নামে এই লেখাটা লিখেছিলেন একটা অলংকার নক্সাকারী দলের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানের জন্য। অলংকার নক্সায় দর্শনের ভূমিকা ছিল প্রভুদার বিষয়। এর আগে একবার তাঁর লেখা একটা বইয়ের পাঠ প্রতিক্রিয়া লেখার চেষ্টা করেছিলাম। সমস্যা হলো লেখায় এতো বেশী উপমা থাকে যে, সেই উপমার ব্যাখা না জেনে লেখাটা বোঝা কঠিন। প্রভুদার মতে দর্শন হলো চিন্তার স্বাধীনতা। স্বাধীন চিন্তা করা কতো দূরহ কাজ, সেটা তাঁর লেখা প
মেয়েটি হঠাৎ করেই এসেছিল আমার সংসারে। এমন নয় যে তাকে চাইনি আমি। বরং উলটো। তাকে চেয়েছিলাম, খুবই চেয়েছিলাম। সে আসবার আগে তাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখেছি অনেক রাতে। স্বপ্নে তার সাথে কথা বলেছি, তার সাথে হেসেছি। হাত দিয়ে তার মাথার চুল এলোমেলো করে দিয়েছি। কিন্তু বাস্তবে ভয়ে ভয়ে ছিলাম। সত্যিই কি সে আসবে? সত্যিই কি সে আসবে আমার সংসারে?
উৎসর্গ :
“এমন এক কবি যিনি সর্বোতভাবে কবি হ’তে চেয়েছিলেন। প্রতিদিন প্রতিমুহূর্তে কবি। দৈনন্দিন জীবনের অর্থহীনতম মুহূর্তেও। ভ্রমণে ও মননে, বাক্যে, ব্যবহারে, পত্ররচনায়। যখন কবিতা লিখছেন না বা লিখতে পারছেন না তখনও। যখন তিনি অসুস্থ, বা হতাশ, বা মনঃক্ষুণ্ণ, তখনও।”