এই এলবাম এর সকল ছবি কপিরাইট মুক্ত.....যে কেউ যে কোন ভাবে ছবি গুলো ব্যাবহার করতে পারবেন.......
-চতুরকাউয়া-
অন্ধকার দুনিয়া.........
(শ্রীমঙ্গল স্টেশন থেকে তোলা)
... গল্প শোনার পালা এখন, নিঝুম নিশিরাতে...
সুর’বালিকা আবদার করেছে, তাকে সত্যি ভূতের গল্প শোনাতে হবে। আমি কোন অসাবধানে বলে ফেলেছিলাম, আমার দিদা খুব ভালো ভূতের গল্প বলতেন, পরিচিতজনদের জীবনের নানা ঘটনা থেকে নিয়ে... আর নিঝুম রাতে চাঁদের আলোয় তাঁর একটা গল্প ছিল নিজের জীবনের। কিন্তু ঘুরঘুট্টি রাত্রিবেলা দিদাকে পাশে নিয়ে শুয়ে দারুণ কন্ঠভঙ্গিতে যেসব গা-ছমছমে গল্প শুনতাম, সেই পরিবেশ না পেলে কি আর গল্প জমাতে পারব? এমনিতেই গল্প লেখা আমার তেমন জমে না, অনেকদিন আগে একটা অমন গল্প লিখতে গিয়ে শেষমেষ পাঠককে সন্তুষ্ট করতে পারিও নি। তাও, একটা চেষ্টা নিলাম। পাঠকেরা নিজ দায়িত্বে অর্থাৎ ঘরের আলো নিভিয়ে পেছনে যথাযথ ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক যেমন দরজার ধীরে ধীরে ক্যাঁচ ক্যাঁচ আওয়াজ দিয়ে পড়বেন।
(আইজ্যাক আসিমভের The Relativity of Wrong-এর অনুবাদের দ্বিতীয় ও শেষ খণ্ড এটি। মূল রচনার সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্যে আবারও সচল স্পর্শকে জানাই কৃতজ্ঞতা। প্রথম দফা প্রুফ দেখে দিয়েছে সচল সুরঞ্জনা হক। পারিভাষিক সহযোগিতায় সচল হিমু, স্পর্শ এবং সংসারে এক সন্ন্যাসী। সবাইকে ধন্যবাদ। কিছু ক্ষেত্রে বোঝার সুবিধার জন্যে উইকিপিডিয়ার কিছু লিঙ্ক ব্যবহার করেছি, ইংরেজি ভাষার লিঙ্ক। সে কারণে আগাম ক্ষমা প্রার্থনা করছি পাঠকের কাছে।)
ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে রবীন্দ্রনাথের সার্ধশত জন্মবার্ষিকী সারা দেশে উদযাপিত হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবে রবীন্দ্রনাথের জীবন ও সৃষ্টিকর্ম নিয়ে প্রিন্ট মিডিয়ায় অনেক লেখা আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় ৮ মে কালের কণ্ঠের প্রথম পাতায়[url=http://www.dailykalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Recipe&pub_...] রবি এবং রব
উবুন্টু বাংলাদেশ মেইলিং লিস্টে জনৈক মেহদী ভাই হঠাৎ জানতে চাইলেন - আসলে বাংলাদেশে কতজন লিনাক্স ব্যবহার করে। কেউ বলে শ, কেউ কয় হাজার। তখন মাথায় একটা বুদ্ধি আসলো, জরিপ করা হউক। এই জরিপে আপনি বা আপনার পরিচিত লিনাক্স ব্যবহারকারীর হয়ে ফর্ম পূরণ করে দিতে পারেন। এই পর্যন্ত কয়জন হইলো দেখতে পারেন একটা সংক্ষিপ্ত তালিকায়। জরিপে অংশ নিতে পোস্টের ভেতরে আসুন। এতে প্রবাসী কোটাও রাখা হয়েছে!
খান একাডেমির ব্যাপারটা বেশ হুটহাট করেই হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত স্যাল খান ওরফে সালমান খান নামক এক ভদ্রলোক তার ভাগ্নিকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে অংক বোঝাতেন। হার্ভাদ থেকে পাস করেছেন, নির্ঘাত অংকের ওস্তাদ। ভাগ্নিও স্কুলে বেশ ভাল করা শুরু করল। তার সুবাদে কয়েকদিনের মধ্যে ভাগ্নির বেশ কয়েকজন বন্ধু-বান্ধবও জুটে গেল, সবাই স্যাল আঙ্কেলের কাছে অংক শিখবে। স্যালের শেখানোর মাধ্যমটাও বেশ মজার!
নতুন একটা কমিক লাইনে হাত দিলো কালাইডোস্কোপ। শুধু গোয়েন্দাগিরি করলেই কি চলবে, একটু বিজ্ঞানের সাথে টিজ্ঞান লাগবে না?
অতএব এক ক্ষ্যাপাটে বিজ্ঞানীকে নিয়ে কিছু খসড়া আঁকিবুকি চলছে। বিজ্ঞানী প্রোফেসর দাদু, তার পড়শী দুই বিচ্ছু আর বিজ্ঞানীর পোষা রোবট রোবু ঠাকুরকে নিয়ে এগোচ্ছে গল্প।
প্রতি বছর এই সময় সুইডেনের প্রায় সব গুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল স্কুলের ছেলে মেয়েদের মাঝে ইন্টার ইউনিভার্সিটি ব্রানবল টুর্নামেন্ট হয়। ব্রানবল খেলার সাথে ক্রিকেটের কিছু মিল খুঁজে পাওয়াতে কিছু না বুঝেই আগ্রহী হয়ে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি টিমে নাম দিয়ে ফেলি!
শিরোনাম:: 'সুরম্য'
মনন:: অবগত রাত্রি।
--- কবি মৃত্যুময়
রাত অবগত ছিল, সময়ে অসময়ে
নিরবতা এলে আঁধারে দেখেছিল
বিস্তীর্ণ সধবা জনপদ আর অঘুমন্ত পথ- ছুঁয়ে
নিরালা ল্যাম্পপোস্ট ছায়া খুঁজেছিল
পথিকের, পাশে অনভ্যস্ত সাধ-
ধুলোর মতো অদৃশ্য সব কিছু ফেলে;
আলেয়ার সমান্তরালে হেঁটে চলা সুদূর-
যে পথে দ্বিধাবৃক্ষ নিষ্ফলা আবেগহীন;
ঊষ্ণস্পর্শে তবু কোমল পালক মেলে
গাঢ় মাদকতা সাজায়ে নরম ঘাসে