১
মুনিয়ার ডিভোর্সের খবরটা শুনে আমি বেশ একটা ধাক্কা খাই। প্রথমে ভেবেছিলাম, এটা ঠাট্টা। ঠাট্টা বটে, নিয়তির নির্মম ঠাট্টা! মুনিয়ার সাথে আমার প্রায়ই দেখা হতো বাড়ির গেটের কাছে। বিকেলে আমি বাসা থেকে বেরুতাম অফিসের উদ্দেশ্যে আর মুনিয়া তখন অফিস থেকে ফিরতো বাসায়। টুকটাক কথা হতো। প্রতিবেশীসুলভ কুশল বিনিময়। যদিও আমরা একই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছি, কিন্তু আমাদের প্রথম পরিচয় হয় এপার্টমেন্টের লিফটে। মুনিয়া তার স্বামী-সন্তান-পরিবার নিয়ে থাকতো আমাদের ওপরের তলায়। হাসিখুশি মেয়েটির প্রাণোচ্ছ্বলতা আমাকে ছুঁয়ে যায়। আমাদের আলাপ-পরিচয়টা টুকটাক কথাবার্তাতেই সীমাবদ্ধ ছিল। একই এপার্টমেন্টে থেকেও কেউ কারো বাসায় যাবার সময় আমাদের হয় না। ইট-কাঠ-কংক্রিটের এই শহরে আমরা ক্রমশ নিরেট নিরস মানুষে পরিণত হচ্ছি। আমরা নিজের মাঝে নিজেকে শামুকের মত গুটিয়ে রাখি। কোথায় যেন হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের সামাজিক মেলামেশার ঐতিহ্য!
প্রতিমাসে একবার নিজে থেকে মিনিট কয়েকের মধ্যে করে ফেলা ব্রেস্ট ক্যানসার পরীক্ষা আপনার জীবনে বড় পরিবর্তন আনতে পারে। শতকরা ৭০% ক্ষেত্রে নিজ থেকে পরীক্ষাতেই ব্রেস্ট ক্যানসার ধরে ফেলা সম্ভব। যারা আগে ধরে ফেলতে পারেন তাদের শতকরা ৯৮% আরোগ্য লাভ করতে পারেন। ব্রেস্ট পরীক্ষার সময় কোনো লাম্প বা শক্ত মাংসপিণ্ডের উপস্থিতি ধরা পড়লে অতি অবশ্যই ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
একটি চিনামাটির ছোট প্লেটে যদি খুব ছোট এক টুকরো কাগজে আগুন জ্বালিয়ে সেটা একটা কাঁচের গ্লাস উপুড় করে ঢেকে দেয়া হয় তাহলে দেখতে দেখতে সেই কাঁচের গ্লাসটি ধোঁয়ায় ভরে ওঠে। এখন ঠিক তার পাশেই যদি আরেকটি চিনামাটির প্লেট একটি কাঁচের গ্লাস দিয়ে ঢেকে দেয়া হয় ভেতরে কোনো জ্বলন্ত কাগজ ছাড়াই, আর আগের গ্লাসের ধোঁয়া দৈব উপায়ে পাঠিয়ে দেয়া হয় নতুন গ্লাসটির মধ্যে, তাহলে দর্শকের অবাক না হয়ে উপায় থাকেনা। ব্যাপারটি অদ্ভুত
[justify]প্রথম আলো বাংলাদেশের পত্রিকা পাঠকের ওপর একটা বিশাল ভূমিকা রাখে বলে ধারণা করা হয়। বদলে যাও, বদলে দাও শ্লোগানে মুখর এই পত্রিকা-কর্পোরেট একাত্তরের চেতনা ধূলিস্যাৎ করে দেয়ার জন্য গোচর অগোচরে ভূমিকা রাখছে। মোবাইল কর্পোরেট গোষ্ঠী ও নিওলিব্যারেল এনজিও ব্যবসায়ীদের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত থাকা প্রথম আলো জনমতকে বিকশিত না করে সেটাকে রুদ্ধ করে রাখার জন্য স্তম্ভ লেখকদের ভাড়া খাটায়। বাংলাদেশের এক শ্রেণীর
ঐ যে নীল পাহাড়ের চূড়া, তার কাছে আছে এক বিরাট হ্রদ, সেই হ্রদ থেকে পাড়ের একটা দিকের পাথরের বাঁধন কাটিয়ে নেমে এসেছে ঝর্ণা, সেই ঝর্ণা নদী হয়ে বয়ে এসেছে নিচে, তিনকূট পাথরের কাছে এসে হয়েছে সরোবর, সেই সরোবরে আছে ঘূর্ণী। জল সেখানে নিশিদিন ঘুরপাক খায়।
ভাষাহীন
_______________________
অমিতাভ দেব চৌধুরী
_______________________
________________________________
আমার নিজের কোনো ভাষা নেই,
আমি তাই প্রতিদিন তোমার ভাষার খোঁজে
রাতের আলখাল্লা আর দিনের পকেট চুরি করি ৷
চুরি করা পাপ ঠিক,কিন্তু ভাষাচুরি ?
ফুলচুরি চুরি নয় ,ভাষাচুরি তা-ই ৷
আমিও ডাকাত হই, কেননা আমার ভাষা নাই ৷
মাতৃভাষা ?তাকে যদি ভাষা বলে ধরি,
গতকাল রাতে যে হে মণিপুরী ছেলেটির
প্রথম পর্ব
দ্বিতীয় পর্ব
তৃতীয় পর্ব
০৪
আমরা যেখানে আশ্রয় নিয়েছিলাম সেটা শাহজাহানপুর হলেও অনেক অনেক ভেতরে। বাড়ির কাছে রিক্সা আসারও রাস্তা ছিলো না। বাসাটা ছিলো সবুজ মামার, আমাদের লতায়-পাতায় মামা। তখনও বিয়ে করেন নি। তিনি ছিলেন ঢাকা ইউনিভার্সিটির ফিজিক্সের লেকচারার। তাঁরাই ছিলেন প্রথম ব্যাচ, যাঁরা বাংলাদেশ হবার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করেছিলেন। তখন পূর্ব পাকিস্তান থেকে পিএইচডি করা যেতো না।
[justify]চেতনার গভীর থেকে বণ্হি জেগে উঠার চেষ্টা করে যাচ্ছে।কিন্তু বারবার যেনো আর ও গভীরে তলিয়ে যাচ্ছে।কিছুতেই যেনো আর জেগে উঠবেনা সে।চোখ খুলে নিজেকে আবিষ্কার করলো মধ্যবয়সী এক ভদ্রলোকের দুহাতের মাঝে।কি হচ্ছে বুঝে উঠতে পারছেনা। কিন্তু সহজাত প্রবৃওি থেকেই বোধকরি লোকটাকে ঠেলে সরিয়ে দিতে চাইলো আর আনমনে বলতে লাগলো আমাকে ছেড়ে দিন, আমি ঠিক আছি।কিন্তু লোকটা তাকে বলছে মা আমি তোমাকে কাশেম ভাই এর বাড়িতে নিয়ে
[ দেশে আজো টেকা দায় ছাগুদের গন্ধে, চলো ছাগু বধে নামি, পাশবিক ছন্দে। রাজাকার ছানাপোনা, হয়োনাকো খুশি আর, আবারো জেগেছে জাতি, হুঁশিয়ার! হুঁশিয়ার!! ]
সঙ হতে রোজ ঢংগী মুখে মাখতে হবে রঙ ক'টা
সেই হিসেবে মত্ত থেকে গেছেন ভুলে অঙ্কটা
ইয়াহিয়া প্রেম জাগলে মনে, শইলে উঠে চুলকানি
লাখ - হাজারের হিসাবটাতে হয় তখনই ভুলখানি
পাক ুু রোজ করলে না suck রাত কাটে তার হুঁশ বিনে