আমার অভিজ্ঞতা বলে যে লিনাক্স শব্দটার সাথে চার ধরনের মানুষ জড়িত থাকে - যারা কখনো লিনাক্সের নাম শুনেননি, যারা লিনাক্সকে ভয়াবহ ভালবাসেন, যারা লিনাক্স ব্যবহার করতে ভয় পান এবং যারা লিনাক্স নিয়ে উল্টোপাল্টা অমূলক কথা বলে বেড়ান। পয়লা দু'দলকে নিয়ে কোন সমস্যা হয়না। কিন্তু শেষের দু'দল একটির সাথে আরেকটি ওতোপ্রতোভাবে জড়িত। লিনাক্স নিয়ে বিভিন্ন ভ্রান্ত ধারণার উৎপত্তি সাধারণত শেষের এ দু'দল থেকেই ঘটে থাকে। এসব ভ্রান্ত ধারণার বশবর্তী হয়ে অনেকে লিনাক্স শব্দটি শুনলেই উল্টোদিকে দৌড় দেবার ধান্দায় থাকেন। তাই ভাবলাম এসব ভ্রান্ত ধারণাগুলোকে একহাত দেখে নেবার জন্য ধাপে ধাপে একটা সিরিজ বের করা দরকার। সেই ভাবনারই একটি ছোটখাট ফসল "লিনাক্সভ্রান্তি" সিরিজ। আমি চেষ্টা করব "লিনাক্সভ্রান্তি" সিরিজটিতে লিনাক্স নিয়ে প্রচলিত বিভিন্ন ভ্রান্ত ধারণাগুলোকে দূর করতে, যাতে করে লোকজন উল্টোদিকে না দৌড়ে অন্তত ঠিক দিকে দৌড়তে পারে। আর এ সিরিজটিতে "লিনাক্স" বলতে সামগ্রিকভাবে "উবুন্টু"কেই ধরা হচ্ছে/হবে।
এটা সুরিনামের উপকথা। একটু ভিন্ন আঙ্গিকে এ কাহিনি আমাদের দেশেও শোনা যায়। ইউরোপের নানা দেশেও একইরকম কাহিনি শোনা যায়।
এক রাজা এক রাণী। তাদের ছিলো বারোটি ছেলে। রাণীর আবার সন্তান হবে, রাজা এদিকে যাবে যুদ্ধে। এক গুণীন রাজাকে বললো, "রাজা, এই ছেলেদের মধ্যে একজন বড় হয়ে তোমাকে হত্যা করবে।" রাজা আতঙ্কিত হয়ে বললো, " কোন ছেলে?"
[justify]
মরে গিয়ে বেঁচে গিয়েছিলো রবি।
শেষদিকে লোকজন বেজায় ত্যক্ত করতো। গুরুদেব গুরুদেব ডেকে পাগল করে ফেলতো। একটু স্বস্তি নাই, শান্তি নাই, আছে কেবল লোকজনের ঘ্যানঘ্যান, তাগাদা, আবদার, তৈলমর্দন, টাকে চুল গজানোর তেলের সার্টিফিকেট লিখে দেয়ার জন্যে অধ্যবসায়ী কবিরাজের ঘন ঘন দর্শন।
জীবনটার ত্যানা পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে সুতো বের করে ছেড়েছিলো ব্যাটারা।
চুম্বক বস্তুটা লোহার পাশাপাশি এক আদম সন্তানকেও আকর্ষণ করা শুরু করে তার শৈশবেই। আদম সন্তানটি যখন বালকাবস্থা অতিক্রম করছে, তখন তাদের বাসার চৌকির নীচে স্মতিময় রেডিওটা বিকল হয়ে পড়ে ছিল।
[justify]মেঘলা আকাশ, সাগর জল
মেঘলা দিনে মেঘের ঢল।
মেঘলা জমিন, বাঁশের ঝাড়
মেঘে ভাসছে নদীর পাড়।
মেঘলা দুপুর, ছায়ার রঙ
মেঘবরণে ধরছে সঙ।
মেঘলা পাহাড়, ঝরণা ধারা
মেঘে নাচছে বাঁধনহারা।
[justify]আল জাজিরাতে সুবীর ভৌমিক তাঁর ‘Book, film greeted with fury among Bengalis’ (২৯ এপ্রিল ২০১১) লেখায় একাত্তরের ইতিহাস বিকৃতির দায়ে অভিযুক্ত করেছেন শর্মিলা বসু ও মেহেরজান সিনেমার পরিচালক রুবাইয়াত হোসেনকে। সুবীর ভৌমিক একটা বাক্যে একাত্তরের যুদ্ধকে সিভিল ওয়ার বলার চেষ্টা করলেও লেখাটা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে
ইস্কুলবেলা লিখতে গিয়ে অনেক পাওয়া হলো আমার, কতকালের পুরানো বন্ধুরা উঠে এলো স্মৃতির জলরাশি সরিয়ে। মুখবইয়ে সত্যি করে উঁকি দিলো ছোটোবেলার বন্ধুরা। কাউকে চিনতাম প্রাইমারি স্কুলে, কাউকে পেয়েছিলাম সেকেন্ডারির বছর ছয়েক কাউকে বা এগারো-বারোতে।
[justify]
"স্মৃতির শহর" ই-বুক আকারে প্রকাশিত হয়েছে। বইটা এখান থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।
এই এলবাম এর সকল ছবি কপিরাইট মুক্ত.....যে কেউ যে কোন ভাবে ছবি গুলো ব্যাবহার করতে পারবেন.......
-চতুরকাউয়া-
অন্ধকার দুনিয়া.........
(শ্রীমঙ্গল স্টেশন থেকে তোলা)
... গল্প শোনার পালা এখন, নিঝুম নিশিরাতে...
সুর’বালিকা আবদার করেছে, তাকে সত্যি ভূতের গল্প শোনাতে হবে। আমি কোন অসাবধানে বলে ফেলেছিলাম, আমার দিদা খুব ভালো ভূতের গল্প বলতেন, পরিচিতজনদের জীবনের নানা ঘটনা থেকে নিয়ে... আর নিঝুম রাতে চাঁদের আলোয় তাঁর একটা গল্প ছিল নিজের জীবনের। কিন্তু ঘুরঘুট্টি রাত্রিবেলা দিদাকে পাশে নিয়ে শুয়ে দারুণ কন্ঠভঙ্গিতে যেসব গা-ছমছমে গল্প শুনতাম, সেই পরিবেশ না পেলে কি আর গল্প জমাতে পারব? এমনিতেই গল্প লেখা আমার তেমন জমে না, অনেকদিন আগে একটা অমন গল্প লিখতে গিয়ে শেষমেষ পাঠককে সন্তুষ্ট করতে পারিও নি। তাও, একটা চেষ্টা নিলাম। পাঠকেরা নিজ দায়িত্বে অর্থাৎ ঘরের আলো নিভিয়ে পেছনে যথাযথ ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক যেমন দরজার ধীরে ধীরে ক্যাঁচ ক্যাঁচ আওয়াজ দিয়ে পড়বেন।