আরো অসংখ্য সঙ্কট আর দূর্ভোগের মত শেয়ার বাজারের সংকটটিও আমাদের কাছে নৈমিত্তিক হয়ে দাঁড়িয়েছে। সবকিছুতেই এক সময় আমরা অভ্যস্ত হয়ে যাই। তেমনি এখন যারা এই বাজারের সাথে জড়িত না তারা এটাকে "দূরবর্তী ঘটনা" ধরে নিয়ে শান্তিতে আছেন। অনেকেই আছেন যাদের শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ থাকলেও এটা দিয়ে ঘর-সংসার চালাতে হয় না বলে আপাতত ভুলে আছেন। ভবিষ্যতে কোন একদিন সংকট কেটে গেলে তারা ভুস করে মাথা তুলবেন। তবে কিনা দেশে ধৈর্য্য
[ডিস্ক্লেইমার : সচলে অনেক বাঘা বাঘা ফটুরে আছে। তাদের ফটুক দেখলে অন্য ফটুক দেখতে মঞ্চায় না। তারপরেও সাহস করে আমার অ-ছবি গুলো আপ্নাদের পাতে দেওয়ার দুঃসাহস দেখাচ্ছি।]
গত আগস্টে আমরা চারজন ফেনী-নিঝুম দ্বীপ-চট্টগ্রাম-রাঙ্গামাটি-বান্দরবন-কক্সবাজার জয় করতে বের হলাম। আমাদের পরিকল্পনার ভুলে নিঝুম দ্বীপ অদেখাই থেকে গেল। তো যাই হোক ফেনীতে বন্ধুর বাড়িতে এক রাত থেকে চট্রগ্রাম গেলাম। চট্রগ্রাম ঘুরে পাহাড়ীকা-ই চড়ে রাঙ্গামাটি। গাড়ি থেকে লেক-পাহাড় পরিবেষ্টিত রাঙ্গামাটি দেখে এক কথায় বলা চলে বাকরুদ্ধ হয়ে গেলাম। তখন ছিল রমজান মাস। পুরো রাঙ্গামাটিতে পর্যটক বলতে আমারা চারজন। রাতে থাকার জন্য পর্যটনে হানা দিলাম। আমাদের পরম দূর্ভাগ্য যে বউ ছাড়া হানিমুন কটেজে রাত্রিযাপন করতে হলো।
মেঘের পরে মেঘ জমে গেছে
প্রতিদিনই বৃষ্টি পড়ছে টাপুর টুপুর টুপুর টাপুর
নদেতেও বান ডাকছে
মুড়ি, চানাচুর, ঘুগনি, কাঁচামরিচ, পেঁয়াজ, তেল, মশলা আচার, আলুরদম, মাংসকুচি, লবন দিয়ে মাখিয়ে জম্পেশ করে খেতে খেতে পড়ার জন্য এখন একটা ইবই দরকার। বর্ষার ইবই।
[justify]
-তুই অমন কইরা আমার দিকে চাইয়া আছোস ক্যান?
শিরোনাম:: 'ছিন্ন করে নিয়ে আসবে মৃত্যুসূর্য অগাধ!'
মনন:: বিমূর্ত।
লিখিত:: ২৩ মে ২০১১।
--- কবি মৃত্যুময়
কোন এক মৃত হলুদ পাতার ভিতর নি:শ্বাস শুনি তার
অন্তর্গত কোন মুমূর্ষু উপশিরা তখনও শেষ শব্দে উদ্যত-
রৌদ্রদগ্ধ আকাশ ছোঁবে আরেকবার করপুটে অবনত
সব দল আলোতে ভেসে যাবে অপার ক্ষুধায় আর
ছিন্ন করে নিয়ে আসবে মৃত্যুসূর্য অগাধ!
এই যে রূপবতী,
দুর্গা সরস্বতী,
করবে দয়া অতি,
প্রেম পূজারীর প্রতি?
আমার প্রানের জ্যোতি,
দিলেম অবগতি,
তোমায় ঘিরে ব্রতী,
তোমাতে সংহতি।
এই ইনুইট উপকথায় পাই পরিবেশের সঙ্গে মানুষের নিবিড় যোগের কথা, নির্ভরতার কথা, পরিবেশের প্রতি মানুষের দায়িত্বের কথাও।
ইনুইটদের কাছে সেডনা হলেন সমুদ্রের দেবী, সামুদ্রিক সব প্রাণীর তিনি মা। সমুদ্রের তলায় তিনি থাকেন, সব জলজন্তুরা তাকে মান্য করে। তার কথা শুনে বাসা থেকে বেরোয়, তার কথা শুনে বাসায় ঢোকে।
[justify]চতুর্থ অধ্যায়: বিকল্প ইতিহাসসমূহ (Alternative Histories)
বহুজাতিক সংস্থায় কাজ করার সুবাদে রোজ দিন দেশি বিদেশী নানান লোকের সাথে কথা হয় । আর অবধারিত ভাবেই অসংখ্য বার শুনতে হয় , কেমন আছেন ?!
৮০’র দশকের মাঝামাঝি সময়ে এসএসসিতে নড়াইল জেলার লোহাগড়া থানার সেই চুপচাপ ছেলেটা সবাইকে অবাক করে দিয়ে মেধাতালিকায় জায়গা করে নিল।তারপর এইচ এস সি।তাক করানো রেজাল্ট।পাশ করে বের হবার পর আর যোগাযোগ হয়নি ইয়াদূলের সাথে ।