[justify]
সম্প্রতি ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে ভারতকে ট্রানজিট সুবিধা দেয়া হয়েছে [৫]। এই চুক্তি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যেতে পারে, তর্ক-বিতর্ক হতে পারে। শুরুতেই পরিষ্কার করে নেয়া ভাল, এই চুক্তির যৌক্তিকতা নিয়ে আলোচনা এই পোষ্টের উদ্দেশ্য নয়। এই পোষ্টের আলোচনা মূলত চুক্তিটির একটি অনুচ্ছেদ নিয়ে (ধারা ২২) যেখানে বাংলাদেশ-ভারত এই মর্মে একমত হয়েছে যে বাংলাদেশের আশুগঞ্জ ও ভারতের শীলঘাট নতুন ‘পোর্ট অফ কল’ স্বীকৃতি পাবে। এই চুক্তির সাথে সামঞ্জস্য রেখে সম্প্রতি বাংলাদেশ ভারত ‘Inland Water and Transit and Trade (IWTT)’ নবায়ন করা হয়েছে। এই পোষ্টে খতিয়ে দেখার চেষ্টা করা হবে যে বাংলাদেশ ভারত বর্তমান প্রটোকল নৌপথ সংরক্ষণের মাধ্যমে বাংলাদেশের নদীসমূহের নাব্যতা সংরক্ষণ করা যায় কিনা। একই সাথে বলে রাখা ভাল যে এটি অবশ্যই প্রারম্ভিক আলোচনা, বিশদ বিশ্লেষণ এক্ষেত্রে আবশ্যক এবং তা অবশ্যই কারিগরী ভাবে করতে হবে।
আমার পরে দেশ রসাতলে যাক। ফ্রঁসোয়া মিতেরা সৎ লোক ছিলেন বলেই সত্য কথাটা বলে গেছেন। বাকী সবাই এই সংকল্প গোপন রেখে, মুখে ভবিষতের সুন্দর পৃথিবীর স্বপ্ন দেখান আমাদেরকে। পৃথিবীতে ভূমি বা দেশ দখল এখন আর জনপ্রিয় দশুতা নয়। খনিজ কাঁচামালের উৎস দখলের প্রতিযোগীতাও কারিশমা হারাচ্ছে। গ্লোবালাইজেশনের ফলে শুভ মিউনিখের বাংলা-মনোহারী দোকানে পেয়ে যায় ফ্রোজেন পরোটা। কাঠালের বীঁচি, কচুর লতা ফ্রজেন সব্জী প্যাকেটে সব মসলার সাথে গুড়ো চিংড়িও থাকে। সব কিছুই এখন হাতের নাগালে।
এমন জিনিস দেখব জীবনেও ভাবিনি।
মরবি মর, তাই বলে এমন ভাবে! এটাকে মরা বলে?পৃথিবীতে বেঁচে থাকার মতো জিনিষের কি এতই অভাব পড়েছে যে এভাবে মরতে হবে!
মানুষের কৌতুহল আসলেই বেদনাদায়ক, মৃত্যু দেখার জন্য হাজারো জনের জটলা।
“একটা মেয়ে এইভাবে প্রকাশ্যে রাস্তার পাশে গাছে ঝুলে মারা যাবে, মানুষ দেখবে না? “ চায়ের কাপ হাতে আরেকজনের অভিব্যাক্তি।
বাড়ির কাছেপিঠে দারুন কোন জায়গা থাকলে আপনি চান বা না চান আপনার অনেকবার সেখানে যেতেই হবে। আর সেটি যদি হয় বিশ্ববিখ্যাত কোন কিছু তাহলে তো কথাই নেই। আমি যেখানে থাকি সেখান থেকে দুই-আড়াই ঘন্টা দূরে নায়াগ্রা ফলস। দেশ থেকে তো বটেই একটু দুরের শহর থেকে কেউ বেড়াতে এলেই নায়াগ্রা ফলস যেতেই হয়। গোটা ১৫/২০ বার দর্শন হয়ে গেছে বোধহয়। প্রতিবারই ভাবি ধুর “ফরফর” করে পানি পড়ে, এইটা দেখতে আর ভাল লাগবেনা। কিন
শিরোনাম:: 'অপঘাত'
মনন:: রেলে যত অপমৃত্যু।
লিখিত:: ৩১ অক্টোবর, ২০০৯।
জড় দেহ প্রাণহীন তবু বাহুভাজে
চোখে পড়ে বলিষ্ঠ পেশীময় রৌদ্রদগ্ধ ধ্রুবত্বকে
আধো কালোরং ঘর্মাক্ত পশমও
ঢেকে আছে লোহার পাথরে- ব্যথা কি সে পেল?
কত ঊর্ণনাভে মায়াবী আঁচলে মায়াবিনী মা
কোমল পনিরের মত গড়েছিল নরম শরীর,
একবারও কি স্মৃতির ট্রেনে সেই অমৃতস্বর ভেসে আসে নি!