আকাশের কাছে শুধু যেতেই চেয়েছি, হে মুগ্ধতা
তুমি বিন্যাস করেছ শুধু ছায়া
একচক্ষু চাঁদের আসরে শাদা মাধুরী ধরেছ
ভেঙেছি নদীর মত, এখনো তো ভাঙি
এখনো যে যেতে চাই
অর্থহীন নীলিমার,
অবোধ্য ঘোরের খুব কাছে।
ঠিকমত হাঁটতে শিখিনি, তবু
যেতেই চেয়েছি আমি
মোহ মুগ্ধতার কাছে-
ঠিকমত গাইতে জানিনা
কন্ঠনালী ছিঁড়ে তবু
জমাট রক্ত দেখি, শব্দ যন্ত্রণায়!
অথচ, ব্যথা-, এত সহজে কি হয়!
মেঘের ডানা সঙ্গী আজ তারার ঘুড়ি
তোমার জানালা কেনো খোলা
চাঁদ নিভে গেলে-ও প্রভার ছড়াছড়ি
গ্রীল ধরে ভাবছো তুমি একলা
মাতাল রাত মহুয়ার প্রতিকৃতি
তোমার চোখে
নবজন্ম নিচ্ছে জীবনের স্বাতী
রক্তিম সূর্যটা ধীরে ধীরে যেন পদ্মার জলে ডুবে যাচ্ছে । আর সেই অস্তগামী সূর্যটার দিকে অপলক তাকিয়ে রয়েছে সাজু। অথচ প্রতিটি দিনের শেষে ঠিক এভাবেই সূর্য অস্ত যায় ; তখনতো কখনো বুকের ভিতর এমন হাহাকার করে ওঠে না ! তবে আজ কেন সাঁঝ বাতি জ্বেলে দেয়ার পরও তার ঘরে ফিরতে ইচ্ছে করছে না ? নদীর জলে দাঁড়িয়েও সে স্পষ্ট বুঝতে পারছে ,তার বড় বৌদি গলায় আঁচল দিয়ে তুলসীতলায় পূঁজো দিচ্ছে । পাশের বাড়ি থেকে ভেসে আসছে শাঁখের আওয়াজ । এতোবছর পর আজই প্রথম সাজু অনুভব করল শাঁখের আওয়াজটা বড় বেশি বেদনাদায়ক ,বড় বেশি করুণ।
[justify]গত মঙ্গলবার মানে ২১ জুন ছিলো আমার বাবা মায়ের বিবাহবার্ষিকী। যদি ও আমি তাদের সাথে নেই, দিব্য চোখে দেখতে পাচ্ছিলাম, বাবা তার বউ এর জন্য একগুচ্ছ রজনীগন্ধা নিয়ে আসছেন, আর মা যথারীতি লজ্জায় লাল হয়ে গেছেন। ছোটবেলা থেকেই বিশেষ দিনে এই একই কাহিনী দেখে আসছি। এর ব্যতিক্রম হয়নি কখনও। তখন তো বুঝতামনা কি কারণে এই ফুলটুন আনা আনি।তো যাই হোক একটু বড় হয়েই আমরা বাবাকে জিজ্ঞাসা করে ফেললাম। উনিতো আ
রুমানা মনজুরকে চিনলাম এক বিভীষিকাময় ঘটনার মাধ্যমে তবু অনুপ্রেরণা খুঁজে নিলাম যে সংসার করেও উচ্চশিক্ষার পথে হাঁটা যায়। জ্ঞানের প্রয়োজন ,অন্বেষণ ও অর্জন সেতো মৃত্যুর আগ পর্যন্ত। রুমানার মতো শিক্ষিত, সুন্দরী, মহা সহনশীল, ধৈযশীল, যোগ্য জীবনসঙ্গী পেয়েও অভাগা হাসান সাঈদ তার কদর বোঝেনি,এ তার ব্যর্থতা। তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হোক- তা আমি সারা দেশের মানুষের সাথে সুর মিলিয়ে বলবো । কিন্তুy অন্য একট
একটা শব্দ মাথাটা প্রায় নষ্ট করে দিয়েছে আমার, সবকিছু যেন কেমন উলটপালট করে ফেলছি বারবার। অথচ এই শব্দের মানে কঠিন কিছুই না, সবকিছুই একেবারে সহজ, সহজ করে দেখলে সহজের মতো। অথচ এই একটি সহজ শব্দ কেন যেন যেন আমার জীবনে অনেক জটিল হয়ে গেছে। ঠাস বুনোটের বৃত্তে বন্দী জীবনটাকে যেন নিয়ে যাচ্ছি আরো এক বৃত্তবন্দী চক্রের ভেতরে, যেখানে সবকিছু জটিল, এমনকি আমিও। এখানে একটা শব্দ নিয়ে তৈরি জীবনে জটিলতা যেন আমার সব, আমা
বেশিদিন এক জায়গায় থাকলে আমার দমবন্ধ হয়ে আসে, তাই সামার শুরু হতেই চাইছিলাম কোথাও ঘুরতে যেতে। টেক্সাসের ত্রিরত্ন মাহদী, মঈন আর নাফি নিউইয়র্ক, বোস্টন আর ওয়াশিংটন ঘুরতে যাচ্ছে শুনে ল্যাংবোটের মত জুটে গেলাম ওদের সাথে। প্রচন্ড জ্ঞানী(নিরাপত্তার অভাবে আঁতেল ব্যবহার করা গেলো না) মাহদী সবকিছুর পরিকল্পনা কয়েকমাস আগেই করে রেখেছে, এর চেয়ে আদর্শ ব্যাপার আর কিছুই হতে পারে না। আমার শুধু কষ্ট করে নিউইয়র্কে ওদের হোটেল পর্যন্ত যেতে হবে নিজের “লিমিটেড রিসোর্স” বুদ্ধি খাঁটিয়ে।
গভীর সমুদ্রে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য ২৮টি ব্লকের তৃতীয় রাউন্ড বিডিঙের প্রক্রিয়া শুরু হয় বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়। তারই ধারাবাহিকতায় এ মাসের (জুন ২০১১) ১৬ তারিখ কনোকোফিলিপসের সাথে বাংলাদেশ সরকারের বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রের দুটি ব্লকের জন্য গ্যাস উৎপাদন-বন্টন চুক্তি (‘পিএসসি’) স্বাক্ষরিত হয়।