আজ ঢাবি তে দেখি কতগুলো টোকাই একটা সভা করতেসে। মানে আলোচনা সভা আর কি। ভাব টা এমন তারা আলোচনা কথাটার মানে বোঝে! কৌতূহল নিয়ে শূনতে গেলাম ব্যাটারা বলতে চায় কি। শুনে তো আমার হাসতে হাসতে পেত খারাপ হওয়ার মত অবস্থা। তারা নাকি দেশপ্রেমিক!
ইদানিং মোটাসোটা বই দেখলেই ভয় পাই । তাই খুজে খুজে দোকান থেকে একটা চিকন বই বের করলাম । শিরোনাম – “বিষয়ঃচলচ্চিত্র” সত্যজিৎ রায়ের লেখা চলচিত্র সমালচনা। বইটি পড়ে যেটা মনে হলো - কিছু বিষয় স্থির কিম্বা চলমান দুটি ক্ষেত্রে সত্য । যেমন- বিষয়বস্তু যেমনই হোকনা কেন দশর্ককে সেটা বোঝানোর ক্ষেত্রে যে ভাষা ব্যাবহার করা হয়, ক্যামেরার সাথে সাথে কম্পোজিশন, কালার এবং আধুনিক টেকনোলোজি সেই ভাষা প্রকাশে সাহায্য
সত্যি সত্যি আমাদেরও একটা ছাতি ছিল। ছাতিটা দিয়েছিল আমাদের বাবা। বাবা পেয়েছিল তার বাবার কাছ থেকে। তার বাবা পেয়েছিল তার বাবার কাছ থেকে। ইতিহাসটা এইরকম। ছাতিময়।
১
জলের গভীরে আছি
তবু জলসিড়ি ছুঁলো না আমায়
ছুঁতে পারি আমিও তো তাকে
সোমত্ত সে নদীর বাঁকে
জেগেছে যে তুমুল জোয়ার!
২
বুকে নিয়ে বরফের স্তন
কোন এক হিম নারী এসে
নষ্ট-নটীর মতো অষ্টপ্রহর
কেলি করে বিছানায়, বারান্দায়!
নিজেকে নিয়েছি সেঁকে
কান্তিমান সূর্যের একান্ত চুলায়;
তবু মেঘ কোন ছলনায়
ছায়া নেই ছায়া নেই বলে
দূরে বহুদূরে উড়ে চলে যায়!
৩
ফুলোঙ্গুরীয়
যুক্তমুক্তোর আকৃতিতে এই কাননেও
পুষ্পে রচিত হয় কারও জন্য অঙ্গুরীয় ?
কেউ তা পরে অথবা কেউ পরেই না। এক
বিমূর্তের খেয়াল-খুশী যেন বিরাজমান এখানে!
আমার যুবক পিতার আঙুলে এরকম
কয়েকটি উপমা দেখেছি,
বদলিয়ে বদলিয়ে পরতেন
আবার কাউকে দিয়ে দিতেন খুব সহজে।
পথে ফোটা রঙেছোপা মুক্তোর ঝুরির মতো
এই অতি ক্ষুদ্র ফুলগুলোকে দেখে,
পিতার যৌবনচিত অহংকারগুলোও
আমার চোখে ভাসে।