মিডিয়া তুঘলকের আক্রমণের শিকার পরিবেশবাদীরা
এম আব্দুল্লাহ
অতিবিখ্যাত রোমান্টিক ইংরেজ কবি 'পার্সি বিশ শেলি(১৭৯২-১৮২২)'র "Ode to the West Wind(১৮১৯)" ধ্রুপদি কবিতাটি অনুবাদের চেষ্টা করেছিলাম, প্রথম বাণীটি শেষে আজ দ্বিতীয় বাণী অনুবাদের চেষ্টা করেছি। এই অনন্য কবিতাটি 'তের্জা রিমা' আর 'ইয়াম্বিক পেন্টামেটার' নামের অসাধারণ সুরেলা ছন্দে রচিত। 'তের্জা রিমা' সম্পর্কে একটু আলোকপাত করছি, এটি অন্তঃমিল দেখে, ১৪ পঙ্ ক্তির প্রতিটির শেষে এই প্যাটার্ন (A-B-A, B-C-B, C-D-C, D-E-D, E-E) রাখতে হয়। আমি দ্বিতীয় বাণীটি অণুবাদের সময় (রে-তা-রে, তা-এর-তা, এর-কে-এর, কে-নো-কে, নো-নো) এই প্যাটার্নটি রেখেছি। তারপরও মূল কবিতা থেকে অর্থান্তর না করার আপ্রাণ চেষ্টা ছিল। কতটুকু সার্থক হয়েছি- তা আপনাদের বিচার্য ।
বুলডোজারের কথা ভুলে যান। জানালা দিয়ে ফেলে দিন এক্সক্যাভেটরকে। সাগরের নিচ দিয়ে টানেল খোঁড়ার ড্রিলটাকেও পুঁতে ফেলুন ডাস্টবিনে। আসুন তিনটি যন্ত্র নিয়ে ভাবি। তারপর রক-সিজর্স-পেপার অ্যালগরিদমে এগিয়ে দেখি, এদের মধ্যে আসলে কে সবচেয়ে তাকতধারী।
যন্ত্র নং ১: ষড়যন্ত্র
যন্ত্র নং ২: রাষ্ট্রযন্ত্র
যন্ত্র নং ৩: পরিমল জয়ধরের যন্ত্র
ক – The girl is now at class ten. She understands everything. How could the teacher rape her, if she hadn’t given consent? I have seen girl of class six sex-chatting. This girl had done this only to harass Parimal. Girls of now-a-days do know everything; they just use it for personal vendetta.
ছুটি বললেই কেন যেন মনে পড়ে যায় একটা সবুজ রঙের ট্রেন, সবুজ মাঠ চিরে হালকা শীতের হাওয়ার ভিতর দিয়ে সোনালী রোদের ভিতর দিয়ে চলেছে দূরপাল্লায়। কূউ উ উ ঝিকঝিক করে ছুটে চলেছে। আকাশ নীল, নীল, নীল, দূরে দেখা যায় সমুদ্রের তীররেখা, পাশ দিয়ে চলে আমাদের ট্রেন। কেন জানি এই ছবিটা মনে পড়ে, এরকম দেখিনি কিন্তু কোথাও, মনে মনে বানানো একটা ছবি, সেই ছোট্টোবেলায় বানানো, তারপরে বড় হতে হতে কেবল আরো গাঢ়ই হয়েছে ছবি, একটুও মো
অনেকদিন লিখা হয়না কিছুই। মনে হলো একটা ছবির গল্প লিখি ! শুরু করেই ফের মনে হলো, এ গল্প তো আমার একার লিখার কথা নয় !
অতএব, সব সচলকে আমন্ত্রণ জানাই, আসুন সবাই মিলে এ গল্পটা এগিয়ে নেই ! গল্পের সূত্র এই ছবিটা।
[justify]আমি যেই ল্যবে বসি, ওটাকে মোটামুটি চৈনিক অধ্যুষিত এলাকা বলা যায়। আসে পাশে, ডানে বামে, পিছনে যেদিকেই তাকানো যায় সব সিটেই তেনারা আছেন।আজকের এই পোস্ট লিখতে বসলাম আমার চিঙ্কু ল্যবমেটদের কাজ কর্মের বিচিত্র কিছু নমুনা দেবার জন্য। আগে যখন ল্যবে বাংলাদেশি সিনিয়র ভাইরা ছিলেন এসব অত্যাচার সহ্য করা লাগেনাই। ওনারা ও গেছেন, পুরা ল্যব এখন চিঙ্কু দিয়ে ভরে গেসে, সারাদিন তাদের কিচিরমিচির শোনা এখন বাধ্
অনেক আশা ছিল, অনেক স্বপ্ন ছিল, অনেক বিশ্বাস ছিল...এইবার নিশ্চয়ই জ্ঞান-বুদ্ধি হয়েছে, শিক্ষা হয়েছে; এখন থেকে নিশ্চয়ই নিজেদের ভুল বুঝে ঠিক পথে চলতে পারবেন। কিন্তু আমরা আসলে গাধা, শুধুশুধু আশা করি, স্বপ্ন দেখি। আপনারা যেমন ছিলেন তেমনই আছেন...আপনি যেমন ছিলেন তেমনই আছেন...আপনাদের সমাজের সবাই আসলে একই রকমঃ কোন পরিবর্তন নেই...শক্তি থাকলে আর কিছুর পরোয়া করেন না!
প্রথম পর্ব > দ্বিতীয় পর্ব > তৃতীয় পর্ব > চতুর্থ পর্ব > পঞ্চম পর্ব > ষষ্ঠ পর্ব
চারিদিকে বাঁশঝাড়। মাঝখানে খানিকটা জায়গা পরিষ্কার করে মেজবাহ ভাইরা ট্রেনিং নিতেন। আমরা যেখানটায় থাকতাম সেখান থেকে জায়গাটা অনেক দূর, অনেকটা হাঁটতে হতো। ট্রেনিং দিতো একজন তাঁতি, সে ছিলো রঙের মাস্টার। সুতা রঙ করার কেমিকেলগুলো একসাথে মেশাতো ও। নামটা এখনো মনে আছে মনতু মিয়া (অবসর প্রাপ্ত ই.পি.আর)। পায়ে ব্যথা পেয়ে আগেই অবসর নিয়েছিলো। একটু খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটত। বয়স কত, ঠিক জানি না। তখন মনে হতো, অনেক বড়। কিন্তু আসলে বেশি না, ৪৫-এর নিচেই হবে।
জাতিসংঘ 2003 থেকে 2012 সাল পর্যন্ত এ দশককে সাক্ষরতা দশক হিসেবে অভিহিত করে। যার শ্লোগান হচ্ছে -“Literacy as Freedom".