প্রথম পর্ব: সমুদ্রবক্ষের মাটির উৎস : পর্ব ১
আগের পর্ব হতে: যদি গবেষকদের ধারনা অনুযায়ী মেল্ট ধীরে ধীরে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র আনুবীক্ষণীক ছিদ্র দিয়ে উপরে উঠে আসে তাহলে সব মেল্টের রাসায়নিক গঠন হওয়া উচিত স্বল্পগভীরতায় (১০ কি.মি. অথবা তার কম গভীরতা) মেল্টের মত। কিন্তু বেশিরভাগ সংগ্রহকৃত নমুনার উৎস আসলে প্রায় ৪৫ কি.মি. কিংবা তারও গভীরে এবং তারা এতটা পথ তাদের চলার পথে কোন অর্থোপাইরক্সিন দ্রবীভূত না করেই সমুদ্রবক্ষে উঠে এসেছে। কিন্তু কিভাবে??
ব্যানারশিল্পীদের কাছ থেকে অপূর্ব সব ব্যানারে প্রতিদিন সজ্জিত থাকতে চায় সচলায়তন। সচলায়তনে যে কেউ ব্যানার পাঠাতে পারেন। টেক্সটে সচলায়তনের নাম আর শ্লোগান [চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির] রাখতে হবে ব্যানারে, তবে শ্লোগানটা ঐচ্ছিক, আবশ্যিক নয়। আকার ৯৬৫x১৫০ পিক্সেল। ফাইল সাইজ ৫০ থেকে ১০০ কিলোবাইটের মধ্যে। ইমেইল করে দিন banner এট সচলায়তন ডট com বা contact এট সচলায়তন ডট com।
পদার্থবিদরা (রাদারফোর্ড,নীলস্ বোর )পরমাণুর যে মডেল বা কাঠামো দিয়েছেন,আমরা জানি যে তাতে ইলেক্ট্রন,প্রোটন ও নিউট্রন আছে।
প্রাইমারী স্কুলে পড়ার সময় পৃথিবীর দুর্গম সব স্থানে দুঃসাহসী অভিযাত্রীদের সাড়া জাগানো ভ্রমণকাহিনী নিয়ে সংকলিত মনমুগ্ধকর এক বই আমাদের পারিবারিক পাঠাগারে স্থান পায়, এতদিন পড়ে সেই চমৎকার বইটির নাম আর খেয়াল নেই, কিন্তু প্রথম অধ্যায়টির নাম মনে হলে এখনো মনের অজান্তেই শিহরণ বোধ করি ‘দুধের মত দেশের খোঁজে’। গ্রীনল্যান্ড আর তার উত্তরে হাজার হাজার মাইল বিস্তৃত দুধ সাদা প্রান্তর নিয়ে মনকাড়া বর্ণনা, আর সেই বিস্তীর্ণ প্রান্তরের কেন্দ্রবিন্দুতে আছে চির রহস্যে মোড়া, শত শত বছর ধরে অ্যাডভেঞ্চারপিপাসুদের আকর্ষণ ভৌগোলিক উত্তর মেরু। সেই প্রথম সুমেরু, আর্কটিক তুন্দ্রা, সেখানকার প্রাণিজগৎ আর অধিবাসীদের সাথে পরিচয়।
প্রাকৃতিক গ্যাস বাংলাদেশের অন্যতম জ্বালানী সম্পদ। প্রতিদিন উৎপাদিত বিদ্যুতের শতকরা ৭০ ভাগই আসে এই গ্যাস পুড়িয়ে। কিন্তু চাহিদার সাথে তাল মিলিয়ে গ্যাসের জোগান আমরা দিতে পারি না। দৈনিক গ্যাসের ঘাটতির পরিমাণ ২৫০ থেকে ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট। গ্যাসের এই ক্রমবর্ধমান ঘাটতি ও ভবিষ্যত চাহিদা পূরণে সরকার যে সমস্ত পদক্ষেপ নিচ্ছে, নিচ্ছে বলে মনে হচ্ছে, কিংবা নেয়ার কথা বলছে সেগুলো কতটা সমন্বিত, বাস্তবমুখী এবং উপযোগী – সে ব্যাপারে প্রশ্ন থেকেই যায়। দেশের জ্বালানী অব্যবস্থাপনার সামগ্রিক চিত্রকে না টেনেও কেবলমাত্র সাম্প্রতিককালে নেয়া দুইটি উদ্যোগের দিকে তাকালেই প্রকট সমন্বয়হীনতা সম্পর্কে কিছুটা আঁচ পাওয়া সম্ভব। উদ্যোগ দুটি হচ্ছে – (১) এলএনজি আমদানির উদ্দেশ্যে এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণ, এবং (২) কনোকোফিলিপ্সের সাথে করা পিএসসি চুক্তিতে এলএনজি রপ্তানির বিধান।
সংবাদ মাধ্যম বেয়ে সুখ আসে না, মৃত্যু আর হতাশা আসে মুহূর্তে মুহূর্তে। যেমন এখন আসছে... প্রতি মুহূর্তেই নতুন নতুন মৃত্যুর খবর আসছে, বাড়ছে। একটু আগে ২১ টি কিশোরের মৃত্যুর খবর পাই, দশ মিনিট পরে সেটা ৩০ হয়ে যায়। অন্য মাধ্যম তৎক্ষণাত জানায় নিহতের সংখ্যা ৪০!
এক ভারতীয় প্রায়-প্রৌঢ় প্রফেসর আমেরিকায় এক কনফারেন্সে গেছেন বউ নিয়ে। বেশ ভাল হোটেলে ঘর দিয়েছে উদ্যোক্তারা, চেক-ইন করার সময় সুন্দরী রিসেপশনিস্ট মিষ্টি হেসে বলল, “প্রিয় অতিথি, আমরা আপনার সব রকম সেবায়’ই সচেষ্ট – এমনকি যদি মাঝরাত্রেও যদি আপনার বিশেষ কিছু দরকার হয় তাহলে আমাদের ফোন করে জানাবেন অবশ্যই।”
আমি যে লেখাটিতে হাত দিয়েছি, সেটি লেখার মত পুরোপুরি যোগ্যতা আমার হয়ত নেই। কিন্তু চোখের সামনে Plagiarism করার ভয়াবহ কিছু ফলাফল দেখার পরে অনেকটা বাধ্য হয়ে লিখতে বসলাম।
লেখালেখির ক্ষেত্রে, সহজ ভাষায় Plagiarism হল অন্য কারও লেখা, মতামত বা বক্তব্য নিজের নামে চালিয়ে দেয়া । এমনকি পুরাতন কোনো আইডিয়া নতুনভাবে উপস্থাপন করে নিজের নামে চালিয়ে দেয়াও Plagiarism(১,২)।
নিম্নোক্ত অনুবাদ-কাব্যাংশটি সুবিখ্যাত ইংরেজ কবি 'পার্সি বিশ শেলি (১৭৯২-১৮২২)'র "Ode to the West Wind" ধ্রুপদি কবিতাটির প্রথম চরণ সাপেক্ষ। পূর্ণ কবিতাটি পাঁচ পর্বে শেষ করার ইচ্ছে আছে(যদি আপনাদের সমর্থন পাই )। মূল কবিতা থেকে অর্থান্তর না করার আপ্রাণ চেষ্টা করেছি। কতটুকু সার্থক হয়েছি জানি না।
ভুলে ভরা ধূলাসংসারে আঁট করে রাখা থাকতো কাজ আর কাজ, অকাজগুলোও সারি সারি। পালাক্রমে চলতে থাকতো আলাপ বিলাপ প্রলাপ। ঠাসবুনোট সময়, একেবারেই ফাঁকা ছিলো না কোথাও। তবু কোন গহীন পথে ঢুকে পড়তো স্বপ্ন, স্বপ্নেরা। কোথায় তাদের গোপনকুঠি? কেউ জানতো না।