৬ই জুলাইয়ের হরতাল এ যখন সবার দৃষ্টি জয়নুল আবেদিন ফারুক আর এডিপি হারুনের উপর, আমার মনে উকি দেয় আরো অনেক প্রশ্ন আর অজান্তেই একটা দীর্ঘশ্বাস বের হয়ে আসে | ফারুকের উপর নির্যাতন কোনো নতুন ঘটনা নয় - আওয়ামী লীগের এমপি নাসিরের উপরও এমনি নির্যাতন করা হয়েছিল| এডিপি হারুন ও নতুন নন - ডিসি কহিনুর কম বিখ্যাত ছিলেন না| এ সবি একসময় আস্তে আস্তে ম্লান হয়ে যাবে, এডিপি হারুন একদিন এমপি হবেন, জ আ ফারুক আবার সংসদ এ গি
ভোররাতের মৃদু নরম আলোর বন্যায় ভাসছে ভূমধ্যসাগর, অদূরেই চিক চিক করে জানান দিচ্ছে এর সুবিশাল অস্তিত্ব, এর কোলে গড়ে ওঠা সুপ্রাচীন এথেন্স নগরীর বুকে দাড়িয়ে আমি বঙ্গসন্তান অপেক্ষা করছি সূর্যদেবতা অ্যাপোলোর ঘোড়ায় টানা রথে করে অগ্নিপিণ্ড সূর্যগোলকের আবির্ভাবের। এথেন্স, আধুনিক সভ্যতার জন্মক্ষেত্র, ইতিহাস এখানকার আকাশে-বাতাসে, প্রতি কোণে কোণে। জ্ঞান-বিজ্ঞানের সূতিকাগার, কলার উম্মেষ, দর্শনের আবির্ভাব
যাদের মফস্বল অথবা গ্রামের সাথে যোগাযোগ আছে, তাদের কাছে জোনাকী "পোকা" খুবই পরিচিত, জ্বলে-নিভে, নিভে-জ্বলে। একটা সময় এই জোনাকী পোকার পিছনে কত যে দৌড়াইছি, তার কোন ইয়ত্তা নাই। কোনমতে একটাকে ধরতে পারলেই হল। হাতের মুঠি বন্ধ করে আটকে রাখতাম (হাতে মুঠি বন্ধ করে ভিতরে কিছু ফাকা জায়গা তৈরী করা যায়), আর আংগুলের ফাক দিয়ে আলো দেখতাম, অন্যদের কেও দেখাতাম আর মনে মনে নিজেকে বাহাদুর ভাবতাম (আমি কতই না তেলেসমতি জান
বাংলাদেশের প্রকৃতিক সম্পদ, তথা তেল/গ্যাস আহরণে আন্তর্জাতিক তেল কোম্পানীর মুখাপেক্ষী হবার এবং তাদের সাথে অসম চুক্তিতে আবদ্ধ হওয়ার প্রয়োজনের পক্ষে সরকার ও তাদের তাঁবেদার বুদ্ধিজীবি সমাজ এবং পদলেহনকারী সংবাদ মাধ্যম যে যুক্তি সামনে নিয়ে আসে তার অন্যতম প্রধান হচ্ছে
আমাদের জাতীয় প্রতিষ্ঠানের দক্ষতার অভাব।
সচলে নিয়মিতই আসি বেশ অনেকদিন ধরে। সব প্রকাশনাও মোটামুটি পড়া। এখানকার রথী-মহারথীদেরও বেশ ভালোই চেনা আছে সেই সূত্রে ।
বাংলা ব্লগগুলোর ভেতর সচলই আমার সবচে' প্রিয়। যদিও কোন লেখা লিখিনি আজ পর্যন্ত, মন্তব্যও করিনি কোথাও। আজই প্রথম লিখতে বসলাম। লেখা বললে ভুল হবে, আসলে একটা গান পোস্ট করতেই আজ বসা।
অতি সম্প্রতি ডেভলপমেন্ট রিসার্চ নেটওর্য়াক আয়োজিত এবং বাংলাদেশ বিজ্ঞান এবং আইসিটি মন্ত্রনালয় পরিচালিত জাতীয় ডিজিটাল ইনোভেশন এওয়ার্ড ২০১১ এর ইনিউজ এবং সোশ্যাল মিডিয়া ক্যাটেগরিতে সচলায়তন রানার আপ নির্বাচিত হয়েছে। এই অর্জনে সচলায়তনের লেখক, মন্তব্যকারী এবং পাঠকদের জানাই অশেষ ধন্যবাদ এবং শুভকামনা।
ভেঙে পড়ার আগে নিজেকে একটু ঠেস দিয়ে দাঁড় করাতে হয় যাতে ফটোগ্রাফার ভেঙে পড়ার সবগুলো ভাঁজে ফোকাস শার্প করে নিতে পারে। ভেঙে পড়ার আগে একটু নড়েচড়ে ভেঙেপড়া সবগুলো ভাঁজে আলো ঢুকতে দিতে হয় যাতে ফটোগ্রাফার সবগুলো ভাঁজ ঠিকঠাকমতো ক্যামেরাবন্দী করতে পারে। ভেঙেপড়ার আগে একটু সোজা হয়ে ফটোগ্রাফারের রেডি-ওয়ান-টু-থ্রি শুনে ঝুপ করে ফ্রেম বুঝে একসাথে ভেঙে পড়তে হয় যাতে ভেঙেপড়ার অ্যাকশনগুলো ফটোগ্রাফিতে জীবন্ত হয়ে উঠে...
সেভেন সেভেন স্মরণে
এম আব্দুল্লাহ
৭ জুলাই ২০০৫। অন্যান্য দিনের মতো সকাল ৫ টার শীফটে কাজ শুরূ করেছি। ২৫ নং বাস ধরে স্টেপনি গ্রীণ থেকে সোজা ব্যাংক স্টেশনে এসেছি। লণ্ডন আল্ডারগ্রাউণ্ডের কর্মব্যস্ততা শুরু হতে তখনো দেরী আছে। তখনো জানিনা কি গজব নেমে আসছে লণ্ডন ট্রান্সপোর্টের উপর।