প্রথমেই বলে নিচ্ছি কেউ ভাববেন না যে আমি সাকিব বিদ্বেষ এর বশবর্তি হয়ে এই লেখাটা লিখেছি।আমাদের ক্রিকেটের এখন যে ক্রাইসিস চলছে, তা হঠাত করে এই টুর্ণামেন্ট থেকেই শুরু আমি তা মনে করিনা।সমস্যা হয়তোঁ আরো অনেক আছে কিন্তু আমার কাছে যে ২টা সমস্যা অতিব জরুরী মনে হয়েছে সে ২টা নিয়ে একটু শেয়ার করার জন্যই আমার এই লেখা। প্রথমে আসি ক্যাপ্টেন সাকিব প্রসঙ্গে, আমার সমালোচনটা শুধু ক্যাপ্টেন সাকিব প্রসঙ্গে খেলোয়ার সাক
আপনি মহান রাজনীতিবিদ, টক-শোতে যান, চা খান মগে
আমার জন্য তর্ক করেন, অপজিশন সবার লগে।
আমার কথা বলতে গিয়া রক্ত ঝরান মাথা থেকে
উপাস থাকেন অর্ধবেলা ক্যাম্রাগুলা সাক্ষী রেখে...
বিপদ হলেই আইসা পড়েন সঙ্গে নিয়া ছাগল দু’টা
এক চিমটি আবেগ দিয়া রাজনীতিতে মারেন ঘুটা
ভালো থাকা কোন অলৌকিক আশ্চর্য বিষয় নয়,
বড় হতে হতে আদিগন্ত সকলেই জেনে যায় কিভাবে ভালো থাকতে হয়,
আমিও এখন ভালো থাকি।
এই যে দেখছো ফিনফিনে ফতুয়া,
এক কিশোরী দিয়ে বলেছিলো, ভালো থেকো;
অথবা এই যে চোখে রোদচশমা- কালো,
এক তরুণী দিয়ে বলেছিলো, কষ্ট পেওনা, ভালো থেকো;
আর এই যে দেখছো ক্যামন উদ্ধত মোরগের মতো হেঁটে চলেছি,
এক নারী বলেছিলো, কখনো মাথা নত করোনা, ভালো থাকবে।
ঘরে বসে মনোযোগের সাথে শাড়িতে সুঁই ফুটিয়ে যাচ্ছে পারুল। ঘর বলতে বস্তির একটা খুপড়ি। দুপুরের রোদ বেড়ার ফাঁকফোকর দিয়ে ঢুকে অসহ্য গরমকে আরো তাতিয়ে তুলছে। বিরক্ত মুখে পড়ে থাকা একটা কাগজ দিয়ে কয়েকটা ফোকর ঢেকে দিল পারুল।
আমার এখন বৃষ্টিও আর ভাল্লাগে না
গ্রীষ্মরাতে ঝুম বৃষ্টি মন টানেনা
তোমার আশায় অষ্টপ্রহর কষ্ট পেতে ভাল্লাগে না, ভাল্লাগে না।
তোমার স্মৃতি অষ্টপ্রহর আমায় কেন জাগিয়ে রাখে?
আটপৌরে দুপুর-বিকাল বিষণ্ণতায় ভরিয়ে রাখে,
তোমার মত গন্ধগুলো কষ্টপ্রহর বানিয়ে রাখে।
বৃষ্টি এলেই জমাট বাঁধা কষ্টগুলো কাদার মত নরম হয়ে -
আবার শুকায়, জমাট বাঁধে আবার যখন, অন্য কোন আকৃতি পায়।
শহীদজননী বলেছিলেন,
“[i]আবেগপ্রবণ জাতি হিসেবে আমাদের একটা মহাত্রুটি রয়েছে। আমরা ইতিহাস তৈরি করি কিন্ত তা রক্ষার জোরালো তাগিত আমাদের নেই। কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে ইতিহাসই একটি জাতির পরিচয়, ইতিহাসই একটি জাতির বিকাশের অনুপ্রেরণা। ...
ইউনিভার্সিটি জীবনের তিন বছর শেষ করে চার বছরে পা দিলাম, কিন্তু আজকের আগে কখনো 'ডি ইউ' বিখ্যাত লাল বাসগুলোতে চরা হয়নি। আজকে আমার ভাইয়ের বদৌলতে এই অভিজ্ঞতাটা হল, আর বুঝলাম, জীবনের এক বিশাল মজা থেকে এতদিন নিজেকে বঞ্চিত করেছিলাম। এই অসাধারণ অভিজ্ঞতাটা ছাড়াই যদি আমার ভার্সিটি জীবনটা শেষ হয়ে যেত, তাহলে এই আফসোস করার মত সুযোগও মনে হয় পেতাম না।
ঢাকা মেডিকেল কলেজের জরুরী বিভাগে রিকসায় করে এনে দিয়ে গেছে মেযেটাকে একটা ছেলে । ছেলেটা মেয়েটার কেউনা। রাস্তায় পড়ে ছিল মেয়েটা। শত শত পথচারির কারো সময় হয়নি রাস্তায় পড়ে থাকা মেয়েটাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে । যে যার মত করে কেটে পড়েছে। বাসটা চাপা দিয়ে চলে যাবার পর বিশ মিনিট পড়ে ছিল মেয়েটা রাস্তায়। কেউ ধরেনি। সবাই ভেবেছিল মরে গেছে। তাই হয়ত গায়ে পড়ে কেউ ঝামেলায় যেতে চায়নি। ঠিক এমন সময়ই