নৈঃশব্দের বাগানে ঘুরে ঘুরে যায় রৌদ্রদিন ও জ্যোৎস্নারাত। কখনো তারা-ফুটফুট অমানিশা। কখনও বা ঝরোঝরো বাদলপ্রহর এসে আশিরবক্ষচরণ স্নান করিয়ে যায় এই বাগানকে।
আজ সকালটা কেমন যেন এলোমেলো। রোববার। তেমন কোন কাজ নেই। শুয়ে-বসে-স্কাইপে কথা বলেই কাটানো। একটু আগে শাওয়ার নিয়ে এসে ল্যাপটপের সামনে বসতেই বন্ধু দিবসের পোস্টগুলো চোখে পড়লো ফেইসবুকে। সাথে সাথে সা. ইন ব্লগ থেকে ২০০৮ সনের এই লেখাটা বের করে পড়লাম। তারপর কিছু সময় চুপচাপ বসে রইলাম। কেমন যেন স্মৃতিকাতর হয়ে উঠলাম।
বনভূমির শীতল ছায়ায়
বিশাল বৃক্ষের নিচে
সবুজ পাটির মতো
গোপনে থানকনি পাতার মিতালিতে
যে সতেজ গুল্মগুলো জন্মে,
ওরা আমাদের জানতো।
দেখা হলেই, একটু বসবে ?
আমরাও ওদের না বলে পারিনি,
সবুজ-শান্তি!
এ বনের প্রতিটি ফুল
প্রতিটি পাখি
বুনো-গন্ধ
কীট-পতঙ্গ
প্রজাপতি,
ঘাসের সঙ্গে আমার সম্পর্ক এক যুগেরও বেশী :
গুল্মগুলোকে গতকালও বলেছি, যাবে ?
ডিসক্লেইমার: অনেকদিন পর লিখছি.. লিখতে ঠিক কখনোই পারতাম না... কাজেই এমনিতেই ভাঙা যন্ত্রে আরো জং ধরলে খুব একটা উচ্চমানের কিছু তৈরি হবার কথা না... এই লেখাও নিশ্চিতভাবেই খুব একটা উচ্চমানের কিছু হবে না তারউপরে খুবই নিম্নমানের দার্শণিক কচকচানি থাকবে.. পড়ে সময় নষ্ট করলে নিজ দায়িত্বে..
মাঝে মাঝে খুব ইচ্ছে করে একলা হই। মানুষ হয়ে জন্মাবার একটা বড় সুবিধা বা অসুবিধা যেটাই বলি না কেন, তা হল, প্রচন্ড ভীড়ের মাঝেও একাকিত্বের স্বাদ নিতে পারা। চারিদিকে হই-হুল্লোড়, চিৎকারের মাঝে হুট করে নিজের মনে হারিয়ে যাওয়ার একটা সুযোগ যেমন থাকে, তেমনি আবার অনেক সময় একলা হতে চাওয়াটার পূর্ণতা প্রাপ্তি হয় না এই কোলাহলের কারণেই..
২০১০ এর শুরুতে আমাদের একটা একটা রিসার্চ-পেপার প্রেজেন্টেশন এর জন্য একটি কনফারেন্সে নির্বাচিত হল। কনফারেন্সটি ছিল মালোশিয়ার লাংকাভিতে। অনেক খুশি ছিলাম আমরা। পেপার একসেপ্ট হয়েছে এইজন্য না আমরা খুশি ছিলাম দেশের বাইরে ঘুরতে যাব বলে । অন্য সবাই হয়ত পরিকল্পনা করতো কনফারেন্সে কি কি করা যায় সেটা নিয়ে আর আমরা করেছিলাম কোথায় কোথায় ঘোরা যায়, কিভাবে সারারাত আড্ডা মারা যায় ইত্যাদি ইত্যাদি। অনেক অন
সপ্তাহ খানেক আগে গুগল বাজে কে যেন আমাকে একটা ভিডিও লিঙ্ক পোস্ট করল। ভিডিও টা আমি চালু করে দেখি নাই, ফেইসবুক, ইঊ টিউব লিঙ্ক আমার অফিসে বন্ধ বলে আমার আগ্রহ ও ছিল না। তবে স্পষ্ট মনে আছে ভিডিওটার মেইন পেজে যে ছবি দেখা যাচ্ছিলো তা হচ্ছে, রাস্তার পাশে পার্ক করা একটা গাডীর উপর দিয়ে একটা সামরিক যান ‘ট্যাংক’ চালিয়ে দেয়া হয়েছে। চালক আবার সূটেড কোট পরা, দেখে সাধারন মানুষই মনে হয়।