(বরেষু ইশ্তিয়াক চৌধুরী সেলিম কে )
তুই কী জানিস দীপঙ্কর :
সেলিম আজকাল কোথায় থাকে?
নিঝুম পাড়ায় মতির সাথে,
আমাদের মাছ ধরতে যাবার কথা
ছিল। চদ্র-আসক্তির সেই দিনগুলো ;
সেই বিল, বিলের উপমা ;
বাবুল আর শিলার শহর-
তাদের বিচ্ছেদের ফরিদপুর, এখন
কেমন আছে? একসাথে দেখতে যাবার
কথা ছিল আমাদের।
জানালার পাশে বসে কল্পনার সুতোয় বেঁধে, রঙিনচিল উড়নোর
অনেক দিন পর যখন বৃষ্টি হলো তখন অনেক দিনের জমাট কালচে হয়ে আসা দাগ ধুয়ে গেল। কেউ টের পায়নি যদিও। কিন্তু আমি তো জানতাম! রাতের গাঢ় অন্ধকারেও আমি ঠিকই দেখতে পেতাম ঐখানে আস্তে আস্তে কালচে হয়ে আসতে থাকা দাগটা।
প্রতিদিন আমি বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করতাম। প্রতিদিন আকাশের দিকে তাকিয়ে মেঘ খুঁজতাম। গভীর, জলদ মেঘ, রাগী, গর্জনশীল মেঘ, পাগল, মাতাল মেঘ। কিন্তু বৃষ্টি হলো না। প্রতিদিন ঝাঁঝালো, উজ্জ্বল রোদে একটু একটু করে প্রকট হয়ে উঠছিল দাগটা। আর আমি বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করে যাচ্ছিলাম।
বায়ুপ্রবাহের প্রকৃতি অনুযায়ী সব ঝড়কেই মূলতঃ দুই ভাগে ভাগ করে ফেলা যায়। সরলরৈখিক- যেখানে বাতাস সোজাসুজি প্রবাহিত হয় (straight-line winds) যেমন- আমাদের কালবৈশাখী; এবং ঘূর্ণনগতিসম্পন্ন ঝড় (rotating winds) বা ঘূর্ণিঝড়। ঘূর্ণিঝড় আবার নানা রকম হয় যার মধ্যে স্থলভাগের ঘূর্ণিঝড় বা টর্নেডো এবং ক্রান্তীয় অঞ্চলের মহাসাগরগুলোতে উৎপন্ন ঘূর্ণিঝড়গুলো আমাদের কাছে বেশ
ওহে সচলায়তন, আমার বদ্ধ ঘরে তুমিই আমার একমাত্র বাতায়ন যেখান থেকে আমি আকাশের জোছনা ছুঁতে পারি। পারি ভোরের স্নিগ্ধ শীতল বাতাশ শরীরে মেখে মনপ্রাণ জুড়িয়ে নিতে।
বদ্ধ ঘরে যখন দম বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয় তখন বাতায়নপাশে প্রাণ ভরে শ্বাস নিয়ে যন্ত্রনাটা লাঘব করতে পারি। যখন অন্তরমাঝে প্রচন্ড ক্ষোভ পুঞ্জিভূত হয়, তখন পারি সেটার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়ে মনটাকে হালকা করে নিতে।
২০০৯ সালের নভেম্বর মাসে আমরা তিন বন্ধু (এবং কলিগ) ট্রেকিং এ (জয় করেছি বলতে কিঞ্চিত লজ্জা হচ্ছে) গিয়েছিলাম পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ চূঁড়া সান্দাকফু হয়ে কাঞ্চনজংঘার খুব কাছে ফালুট পর্যন্ত। বিগত কয়েক বছরে পার্বত্য চট্টগ্রামের কেওকারাডং সহ ছোট বড় নানা পাহাড় ঘুরে নিজেদের বেশ কেউকেটা মনে হচ্ছিল আর তাই সিদ্ধান্ত নিলাম এবার সিরিয়াস একটা ট্রেকিং করতে হবে। সে লক্ষেই বেশ কিছুদিন ওয়েবসার্ফিং করে শেষ পর্যন্ত ঠিক
"The quickest way to learn about a new place is to know what it dreams of."
-Stephen King
দেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ। শুনলাম, মশায় কামড়ালে ডেঙ্গু হয়! ঠিক বুঝলাম না। বাঘে কামড়ালে ডেঙ্গু হয়না কেন?!
জানলাম, মশার কামড়ে রক্তে ভাইরাস ঢুকে পড়ে, তাই ডেঙ্গু হয়। সেও ঠিক বুঝে উঠতে পারলাম না! প্রোটিনে মোড়া গোটাকতক জিন (gene) রক্তে ঢুকলেই ডেঙ্গু হতে হবে? আরো কতকিছু যে রক্তে ঢুকছে, তাতে ডেঙ্গু হয়না কেন? সাপ-ব্যাঙ যা আমরা খাই সবই তো ভেঙেচুরে সেই রক্তে ঢুকে পড়ে। অথবা সেকেন্ডে সেকেন্ডে যে অক্সিজেন ঢুকছে, তারবেলা? সিগারেট খেলেই যে দুম করে গণ্ডা গণ্ডা বিশ্রী বিশ্রী রাসায়নিক দুম করে রক্তে ঢুকে যাচ্ছে তাতে ডেঙ্গু হতে পারেনা?
[justify]সকালের শুরুটা খুব সাদামাটা। পূবদিকের জানালা দিয়ে নির্লজ্জের মত সূর্যের আলো চোখের উপর এসে পড়ে। নির্লজ্জের সাথে নির্লজ্জের মত ব্যাবহারই মানানসই। উল্টাদিকে ঘুরে সূর্যের বাপ মা তুলে গালি দিয়ে লুঙ্গি দিয়ে চোখের উপরটা ঢেকে নেয়, পাশে রাখা কোলবালিশের উপর বামপাটা তুলে দেয়। বিছানার পাশে কাউকে চোখে পরে না।
- সকাল হইতেই ভাগছে মাগী। টাকা ছাড়া এগুলি কিচ্ছু চিনে না!
ধরেন আপনি ক্লাস ফাইভের বৃত্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন এখন বলেনতো নদী কাহাকে বলে? নদীর উৎপত্তি কিভাবে হয় বিস্তারিত লিখ এই প্রশ্নটা আসলে আপনি কি উত্তর দিবেন? যারা পারেন তারা বাদ , আর যারা পারেননা চলেন ঘুরতে ঘুরতে ক্লাস ফাইভের বৃত্তি পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্ব পূর্ণ এই প্রশ্নটার উত্তর জেনে নেই