আশির দশকের একদম শেষ দিকে আমার মামাতো ভাই যাকে আমি ভয়াবহ ভালোবেসে "মাম্মা” বলে ডাকি সেই মিঠু ভাই আমাকে প্রথম শোনান নিলয় দাসের গান। তারপর খালাতো ভাই টুটুল ভাই, মাম্মা, আমি, আমাদের ভাগনা-বেটা তমাল আর তন্ময় সহ আমরা একসাথে হলেই যখন অন্তত একটা গিটার বেজে উঠা শুরু হলো, তখন থেকেই নিলয় দার গান আমাদের গানের ভিড়ে ঠিকই জায়গা খুঁজে নিত।
সময়ের বিরুদ্ধ স্রোতে চলা পুঁজিবাদী এক বিশ্বে আদর্শবাদী এক নেতা, সর্বদাই শুনিয়ে যান সাম্যের মন্ত্র, একের পর এক যুগান্তকারী নতুন নতুন কর্মযজ্ঞ হাতে নিয়ে আশ্চর্য করে তুলছেন সারা বিশ্ববাসীকে কিন্তু তার ব্যক্তিজীবন আজো রহস্যে ঘেরা। ৪০ টি বছর একটি দেশের রাষ্ট্রপ্রধান হবার পরও মানুষ জানে না তার পরিবার নিয়ে। অথচ বিরুদ্ধ রাষ্ট্র তাকে হত্যা করার চেষ্টা করেছে অসংখ্য বার আর অপপ্রচার চলছে সারা বিশ্ব জুড়ে
বেলা এগারোটায় অপুকে ফোন দিলাম। বলে আমরা আপনার বাসার আশেপাশেই আছি, আসছি। আমরা বলাতে বুঝলাম সিলেট থেকে আরো কেও এসেছে। কে হতে পারে ভাবতেই প্রথমেই উজানগাঁর নাম মনে এলো। আমি বিছানা ছেড়ে নামতে নামতেই নীচ থেকে দারোয়ানের ফোন, সিলেট থেকে দুজন লোক এসেছে, আমাদের বাসায় আসতে চায়, কথাবার্তা সন্দেহজনক বলে আমার কাছে জানতে চাইছে উপরে পাঠাবে কীনা।
‘মরার আগে করতে হবে’ ধরনের যে তালিকাটা আছে আমার, তার বেশ উপরের দিকেই ছিল— স্কাই ডাইভিং, বাঞ্জি জাম্পিং আর স্কুবা ডাইভিং। অস্ট্রেলিয়ার কেইর্নস বেড়াতে গিয়ে এক অভিযানেই এ তিনটি করার সুযোগ হয়েছিল আর সে অভিজ্ঞতা নিয়েই এই লেখা। আজকের পর্ব ট্যান্ডেম স্কাই ডাইভিং।
[justify]গ্রামের লোকজন কোনো কারণ ছাড়াই আমাকে ডাকাত সন্দেহ করে। এই গ্রামে নাকি আগেরদিন ডাকাত ধরে গণপিটুনি দেয়া হয়েছে। আমি বারবার বলি- আমি কিছু করি নাই। লোকজন শোনে না। তারা আমাকে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। চড় থাপড় দিয়ে পুলিশ ভ্যানে তোলে। ভ্যানে তোলার সময় এক দারোগা পাছা বরাবর জোরে লাথি দেয়। ব্যথায় চোখে পানি আসে। বলতে থাকি- আমি কিছু করি নাই। অন্য পুলিশগুলো হাসে। অশ্রাব্য গালাগালি শুরু করে। আশেপাশে অন্যান্
সূর্যদেবের প্রাসাদ। সে এক আশ্চর্য ব্যাপার। লক্ষ কোটি সোনা রূপা হীরাপান্না গজমোতির দীপ্তি চারিদিকে। অন্দর ও বাহির সবই ঝকমকে। সবসময় সেখানে মধ্যদুপুর, সকাল সন্ধ্যা বা রাত্রি নেই। পৃথিবীর মরণশীল মানুষদের মধ্যে কেউই সেই তাপদীপ্ত চিরমধ্যাহ্নের প্রাসাদে বেশীক্ষণ থাকতে পারবে না, অসহনীয় দীপ্তিতে ঝলসে যাবে। সেই প্রাসাদে সূর্যদেব নিজের অমর পরিচারক-পরিচারিকাদের নিয়ে থাকেন।
[প্রথমেই বলে নেই এটা একটা ফাউল লেখা। ফাজলামী করে লেখা। কেউ এটাতে যুক্তি খুজতে যাবেন না।]
কাচ ভাঙার ঝন ঝন শব্দ আর চাকার মাটি কামড়ে ধরার আপ্রাণ চেষ্টার চিৎকারে ঘুম ভেঙ্গে গেলো রাশেদের। সবাই চেচামেচি করছে। বাসের হেল্পার চিৎকার করে বলল, “চু*র পুত”।
ইশকুলে পাটিগণিত করতে যাঁদের পায়ের ঘাম মাথায় ফেলতে হত না, তাঁদের জন্য একটা ছোট্ট অঙ্ক:
গোপালগঞ্জের হাটে বছিরুদ্দি শেখ ঝুড়ি ভরে জামরুল বেচতে আসে ফি-সোমবার। একটা জামরুল তিন টাকা দরে হলে তার ঠিক-ঠিক হয়। কিন্তু সবার আয়ের পাঁচ পারসেন্ট ভাগ আবার দিতে হয় ওই হাটের ব্যবসায়ী-সমিতির মাতব্বর নেপো’কে। আর নিজের পেট চালাতেও তো হবে? সেজন্য সে বিক্রিতে ১০% হারে লাভ রাখতে চায়। তাহলে, কুড়িখানা জামরুল’ওয়ালা একটা ঝুড়ি যদি রামবাবু কেনেন, তাহলে তাঁর কেনা দর কত পড়েছে?
এই যে, তোমার দিকে না-তাকিয়ে কমে যাচ্ছে সলজ্জ
চোখের সহনক্ষমতা
তুমি কি চাও, লোকে আমাদের নিয়ে হাসাহাসি করুক
বলাবলি করুক, আলাদা থাকার মানে ঝগড়া হচ্ছে না
কিংবা আত্মসমর্পনের আগে-পিছে কোন সম্পর্ক ছিল না!
হতে পারে যে কোন ইচ্ছের আগে দীর্ঘশ্বাসের রঙটি একা
যদিও বিশ্বাসের আগে সাবধানতা ধরে রাখা সম্ভব হয় না!
এতদিন একা থাকা অসহ্য, ভালো থাকা সম্ভাব্য দরকার
[ঘুম ভেঙ্গে লেখাটা শেষ করতে করতে 'একটু' দেরি হয়ে গেল! প্রথমাংশ'র পর এই রইলো মুরগোটের শেষাংশ ]
গোসল সেরে বেরিয়েই অন্তু আম্মুর মেজাজ খারাপ করার কারণ বিলক্ষণ আন্দাজ করতে পারল।