‘ও আমার সবচেয়ে ভাল বন্ধু ছিল,’বলতে বলতে জানালার বাইরে চোখ রাখল রায়হান।অন্ধকারে মৃদুমন্দ বাতাসে দুলতে থাকা নারকেলের পাতাগুলোর দিকে শূণ্যদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে থাকতে ছোট্ট একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলল,’ওর নাম ছিল শহীদ সোবহান।ওর বাবা ছিলেন সোবহান চৌধুরী,আরামবাগের এমপি।আমরা সবাই এ তাকে মস্ত সাহসী মুক্তিযোদ্ধা হিসেবেই জানতাম।’
[justify]আমার মৃত্যুটা কীভাবে হবে আপনাকে বলি।
মানুষের ভীড়ে বাংলাদেশের জীব বৈচিত্র্য অনেক আগেই হুমকীর সম্মুখীন। সুন্দরবন তার সৌন্দর্য হারিয়েছে মানুষেরই কল্যাণে!!
প্রায় আদিম যুগের কথা। ঠেঙ্গামারা গ্রামের লোকজন তখন মাত্র মোটা ধুতির উপর পিরান পরতে শিখেছে। তার আগে পুরুষকুলের সবাই উদলা গায়ে থাকতো। শীতকালে সেটা কষ্টকর হলেও গরমে আরাম ছিল। শীতকালে বয়স্কদের শিয়রে একটা করে 'আইল্লা' দেয়া হতো। 'আইল্লা' হলো জ্বলন্ত কয়লাপূর্ন পোড়ামাটির ভান্ড, যাকে মোবাইল ফায়ারপ্লেসও বলা যায়। এর সুবিধা হলো যেখানে খুশী সেখানে নিয়ে যাওয়া যায়। এমনকি সাবধানে কাঁথার ভেতরে ঢুকিয়ে নেয়া যায় শীতক
আমার বালকবেলায় পুঁজোর ছুটিতে আব্বা আমাদেরকে গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যেতেন। তখন রেলগাড়িতে করে আমাদের গ্রামের বাড়ি যেতে হত। সে সময় বাংলাদেশে (তদানিন্তন পূর্ব-পাকিস্তান) আন্তজেলা সড়ক যোগাযোগ ছিলনা বললেই চলে। তখনকার দিনে যাতায়াতের প্রধান মাধ্যম ছিল রেলপথ ও নৌপথ।
[justify]এক মুহুর্ত চোখদুটো একটু বন্ধ করুন। তারপর মনের চোখে ভাবুন একটা ছবি। কৃষ্ণবর্ণ একটা পুরুষ, শুধুমাত্র অতিক্ষুদ্র একটা ল্যাঙ্গোটে তার মধ্যপ্রদেশের নিম্নাঞ্চল আবৃত। হ্যাঁ, শুধু ল্যাঙ্গোটই নয়, তার শরীরে আরও কিছু আছে। পায়ে পরা একজোড়া বুট। অত্যন্ত শক্তিশালী স্প্রিং লাগানো। প্রতিটা পদক্ষেপে চলে যাচ্ছে ৮-১০ ফিট; এক লাফে উঠে যাচ্ছে একতলা বাড়ির ছাদে; অথবা গাছে। আর তার এক হাতে পরা একটা দস্তানা, অন্য হ
[justify]মাঝে মাঝে রাস্তায় বেগ চেপে ধরলে মাথার হুস পায়ে এসে ঠেকে। দিগবিদিগ ছুটোছুটি করে যখন অবশেষে কাংখিত জায়গায় পেীঁছোতে পারি, তখন শুরু হয় অপেক্ষার পালা। সেই সময় প্রতিটি সেকেন্ডকে মনে হয় এক একটি দিন। দীর্ঘ অপেক্ষার পর যখন আমার সিরিয়ালটা আসে ততক্ষনে চেপে রাখার আর যাতাযাতির পরিনতিতে তলপেটে তীব্র ব্যাথা সম্পন্ন কোঁতাকুতি শুরু হয়। শরীরের অন্তর্নিহিত কসরতে একসময় ঘর্মাক্ত হই। তারপর নেমে আসে জ
আপনি কি নিশ্চিত যে আপনি ‘নেশাগ্রস্ত’ নন?
কিছু টেস্ট করে দেখে নিতে পারেন:
১। স্মোকারদের যেমন একটু পরপর সিগারেটের তৃষ্ণা তৈরী হয়, আপনারও কি একটু পরপর ফেসবুক তৃষ্ণা তৈরী হয়, লগ-ইন করার জন্য অস্থির অস্থির লাগে?
২। ফেসবুকে লগ-ইন করে উপরের বামদিকে লাল রঙ এবং কিছু সংখ্যা (নটিফিকেশন) না দেখলে কি আপনার মনে রাজ্যের হতাশা ভিড় করে? আর লালের মধ্যে বড় বড় সংখ্যা দেখলেই কি আনন্দে মন ভরে উঠে?
সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে মানুয়েরা হঠাৎ জেগে উঠেছে। মিশর, লিবিয়া, ইয়েমেন এর মত আরব্য রজনির দেশগেুলোতে মানুষের এই আত্কা জেগে উঠার নেপথ্য কারন কি?
তুমি রোষ্ট বিফ পয়সা খসিয়ে তোমায় কিনেছি আমি
একান্ত সুখে পেঁয়াজ মিশিয়ে তোমায় রাঁধবো আমি