একটা ব্লগ সিরিজ চালু করার কথা ভাবছি শুধু চলতি পথের ছবি দিয়ে। অনেকটা স্ন্যাপশট ঘরানার হবে। কিন্তু বিষয়বস্তু মন্তাজধর্মী হওয়া চাই। যেমন: টুকরো টুকরো অনেক উপাদান জোড়া লাগিয়ে ছবি হবে কিন্তু উপদানগুলো ছবির বিষয় হবে না, বরং উপাদানগুলো একে অন্যের সাথে যেভাবে মিথষ্ক্রিয়া করবে তাই দিয়ে হবে ছবি।
লোডশেডিং ও ডিজিটাল বাংলাদেশ পরস্পরবিরোধী দু’টি শব্দ। এই ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রত্যেক ডিজিট সচল রাখার জন্য চায় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ। কিন্তু চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল বিদ্যুৎ উৎপাদন বর্তমানে ডিজিটাল বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান আন্তরায়। আশার কথা যে, পেছনের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গত ২ জুলাই ১১ আমরা পাঁচ হাজার পঁচিশ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পেরেছি যা কিনা এ পর্যন্ত দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদনের ইতিহাসে সর্বোচ
দেশের বর্তমান সরকারের বয়স প্রায় আড়াই বছর হতে চললো। এর মধ্যেই মানুষ হতাশ। দিনবদলের যে স্বপ্নে বিভোর হয়ে তারা বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলো সে স্বপ্ন আস্তে আস্তে ফিকে হতে শুরু করেছে। বাস্তবতা হলো দেশ গত আড়াই বছর আগে যেখানে ছিলো সেখানেই স্থবির হয়ে আছে। দুর্নীতি, চাদাবাজি, সন্ত্রাস, সরকারি দলের পাতিনেতাদের অনায্য দাপট, মন্ত্রীদের আখের গোছানো, দখলবাজি, টেন্ডরবাজি, নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি সহ নানা ধরন
সকাল সকালেই আসে রোজ, ঠিকমতো
ঘড়িটা ঘুরছে পুরনো নিয়মে, এই মেঘ
এই রোদ, এই ঝরে বৃষ্টি, সকলই নিয়মবদ্ধ
এই ভুলে যাওয়া, এই দৈনন্দিনতা সেও
নিয়ম, ব্যত্যয় ঘটে না কখনো, সবাই
মানিয়ে নেয়, মেনে নিতে হয়...
আমি বুঝিনা, আমি আসলেই বুঝি না
শুধু রোজনামচার খাতা হাতড়ালে দেখি
বিস্তর সাদা পাতা, বিরাট শূন্যতা
প্লেয়ারদের সমবেত বিদ্রোহে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া সদ্যই গ্রেগ চ্যাপেলকে ঘাড়ধাক্কা দিয়েছে। তাতে সৌরভও যারপরনাই আনন্দিত হয়েছেন। ওদিকে নতুন দায়িত্ব নেওয়ার পর ডানকান ফ্লেচারের ভারত ইংল্যান্ডে নবুতনছুত হচ্ছে। কিন্তু এমনিতে, প্রশংসা-সমালোচনা মূলত দলের ক্যাপ্টেনের প্রতিই আসে, কোচের দিকে তেমন নয়।
অনাঘ্রাত কৌমার্যের প্রাথমিক সময়ে
আত্নসৃষ্ট বর্ণসমষ্টির দিকে চাইলে
নরম বৃষ্টিবিন্দুর আলিঙ্গনাবদ্ধ এক
ভয়ার্ত কবুতরের কথা, তার শোকাহত
নিবেদনে সৃষ্ট উজ্জ্বল চিত্রকল্পের
কথা মনে হয়। একের পর এক
দেহজ পাঠ শেষ করেও কী চমৎকার
অজর, চিরযৌবনা।
[justify]
আমার এক বন্ধুর বলা প্রশ্নটা ছিল অনেকটা এমন দু’টি বন্ধ কামরার একটায় কোনো ছেলে আর অন্যটায় কোনো মেয়ে থাকলে বাইরে থেকে কীভাবে বোঝা সম্ভব যে কোন কামরায় কে আছে? আমি নানান ধরনের উত্তর দেয়ার পরও যখন তা মনঃ পুত হলো না তখন তার উত্তর জানতে চাইলাম। যে বলল,দুই রুমেই বেশ কিছুই তেলাপোকা কোনোভাবে ঢুকিয়ে দিতে হবে আর যে কামরা থেকে চিৎকার শোনা যাবে সে কামরায় মেয়েটা আছে!
কে এই আন্না হাজারে?? কেন তার এ দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলন??
আন্না হাজারে-"ভারতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে যদি কিছু করতে হয় তার এখনই উপযুক্ত সময়। এখন হয় কিছু করতে হবে, নয় মরতে হবে। স্বাধীনতার জন্য যেভাবে মরণপণ লড়াই করতে হয়, ঠিক সেভাবে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে হয় আমরা সফল হব, নয় আমাদের জীবন উৎসর্গ করতে হবে।"
ছোটবেলায় আমি রোজা রাখতাম বা রাখার চেষ্টা করতাম দুটি কারণে। বেগুনী আর জিলাপী খাবার জন্য। আমাদের ছোটবেলায় চিটাগং এ যে জিলাপী পাওয়া যেত তা হল কমলা রং এর ছোট ছোট কিছু বস্তু। আসল মজার জিলাপী প্রথম খাই ঢাকার গাউসিয়ায় নয়/দশ বছর বয়সে। তারপর চট্টগ্রামের জিইসির মোড়ের সেন্ট্রাল প্লাজায় এক জিলাপীর দোকান খুলে যে দোকানের নিয়মিত আনাগোনা ছিল আমি আর আমার বন্ধুদের। একটা নিয়মই ছিল প্রায় প্রতিদিন বিকালে একটা উদ্দেশ্য
জল-মাটির গন্ধে সবজি তরতাজা থাকে
তুমি হাসলে সবজি বাজারে আগুন চড়ে
তারপর ক্রেতারা কিনে থলিতে ভরে
রান্নাঘরে দা-বাটির তলে হাত-পা
কেটে জবাই, খাবার টেবিলে গৃহিনীর
তেলে ভাজা কড়াই, এ টুকুই চাই...