প্রশ্নটি উত্থাপিত হয়েছে সচলায়তনের ফেইসবুক গ্রুপে। জনৈক সচল জানান:
বাংলাদেশের মতো মুসলিম প্রধান রাষ্ট্রে হিজাব বা ইসলামিক আচ্ছাদন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যে দেশে জলবায়ু মূলত গরম এবং আর্দ্র সে দেশে প্রকৃতপক্ষে হিজাব পরার জন্য উপযুক্ত নয়। ৫০-৭০ দশকে এই হিজাব মূলতঃ এক্সট্রিম ইসলাম মনস্কদের মাঝে বিরাজ করলেও ৯০ এর দশক থেকে এই মনোভাবের পরিবর্তন আসতে শুরু করে। দেখা যায় খুব ইসলাম মনস্ক না হয়েও স্বেচ্ছায় একদল নারী হিজাবকে বেছে নিচ্ছে। হিজাব যদি পুরুষ শাসিত সমাজে নারীদের দমিয়ে রাখার একটা হাতিয়ার হয়ে থাকে তাহলে এই পরিবর্তিত দৃষ্টিভঙ্গীর ব্যাখ্যা কি? হিজাব কি পরাধীনতার প্রতীক নাকি স্বাধীনতার?
কতিপয় পিঁপড়া
ইদানীং একজন গুরুত্বপূর্ণ যাযাবর ব্যাকপ্যাকার হিসেবে দুদ্দাড় বেড়াবার পোস্ট দেই না। বেড়াই না এইটা বলা ঠিক না, ঐটা টুকটাক হয়েই যায়। ঈদের ছুটিতে অবশ্য দূরে যাবার কথা ছিল, সৈয়দপুর, দিনাজপুর দিয়ে একটা মিনি ট্যুর... বাতিল করতে হলো। ফ্লু-তে না ভুগলে আরেকটু ভালো ঈদ কাটানো যেত, কিন্তু কপালে নাই আরকি। হয়না হয়না করেও আজকে ব্যাপক টো-টো করে ফেললাম।
রবিবার প্রত্যূষখানি আজ কিছুটা বৃষ্টিস্নাত ছিল, কিন্তু দৈনিক প্রথম আলোতে ক্রিকেটার শাহাদাত হোসেনের সাক্ষাৎকারখানি পড়িয়া মনের মেঘ কাটিয়া গেল। সাক্ষাৎকর্তা তারেক মাহমুদের প্রতি জানাই সশ্রদ্ধ নমস্কার।
টার্ম ফাইনালের ছুটিতে 'প্রিজন ব্রেক' খতম দেবার পর হঠাৎ করেই মনে হল-এই যা, ছুটিতে তো কোন ইংরাজি ফিল্মই দেখা হইলো না। দু-দশটে ফিল্ম না দেখলে ছুটি অন্তে বন্ধুমহলে মুখ দেখানো দায় হয়ে যাবে। বন্ধুরা যখন জিজ্ঞেস করবে, এই ছুটিতে কী কী করলি- তখন "শুয়েবসেসঙ্গমবিরহে কাটিয়েছি" এমন উত্তর দিলে ধোলাই খাবার প্রবল সম্ভাবনা আছে। এদিকে, খুচরা-খাচরা ফিল্ম দেখতে ইচ্ছা করে না। ব্যবসা যখন করবোই, তখন পাইকারী ব্যবসাই করি-
আমার ল্যাপটপটা বুড়ি হয়ে গেছে। বহুদিন আগেই তার ব্যাটারির তেজ ফুরিয়ে এসেছিলো, সেটা খুলে রেখে পুরোদস্তুর ডেস্কটপ বানিয়ে ফেলেছি তাই। দজ্জাল শাশুড়ির স্ট্যাটাস নিয়ে সে এখন আমার ঘরে বিরাজমতী, ঘরের বাইরে নিয়ে গিয়ে আর দশজন লোকের সামনে বার করলে মানসম্মান আর থাকবে না।