বেহালার ছড়ের টানে সন্ধ্যার রঙগুলো গড়িয়ে পড়তে থাকে পুরো আকাশজুড়ে।
জন্মনীড় ছেড়ে, চেনা মাঠ বন নদী পাহাড় ঝর্ণা সব কিছু ছেড়ে উড়াল দিয়েছিলাম, অচিন দেশের দিকে, জ্যোৎস্নাপালকের পাখিরা সেদিকে থাকে। জন্মজলের বিন্দুগুলো ঝরে পড়ে যাচ্ছিলো ডানা থেকে।
কয়েকদিন আগে উপরের ছবিটা ফেসবুকে অনেক বাংলাদেশী বন্ধুকে শেয়ার দিতে দেখলাম। নানা সাম্প্রতিক খবরের সঙ্গে এটা দেখে, একটা সন্দেহ হল, বিশেষভাবে দক্ষিণ’এশীয় মুসলিম ইমিগ্রান্টদের প্রতি অপছন্দ-প্রসূত নয় তো এ চার্টটা?
তীর্থের কাক ১ তীর্থের কাক ২ তীর্থের কাক ৩
জানালা খুলে পুলিশ দুজন এয়ার ফ্রেসনারের ক্যান খালি করলেন ঘরে।
আপনার টাকা কোথায়?
[center]আমাকে আমার মতো থাকতে দাও
আমি নিজেকে নিজের মতো গুছিয়ে নিয়েছি
যেটা ছিলনা ছিলনা সেটা না পাওয়াই থাক
সব পেলে নষ্ট জীবন
তোমার এই দুনিয়ার ঝাপসা আলোয়
কিছু সন্ধ্যের গুড়ো হওয়া কাঁচের মতো
যদি উড়ে যেতে চাও তবে গা ভাসিয়ে দাও
দূরবীনে চোখ রাখবোনা
না না না না ...
এই জাহাজ মাস্তুল ছারখার
তবু গল্প লিখছি বাঁচবার
আমি রাখতে চাই না আর তার
কোনো রাত দুপুরের আবদার
এই লেখাটি ঠিক বিজ্ঞানের নয়। প্রথমত বিজ্ঞান লিখতে গেলে খানিকটা জানতে হয়। ক্যান্সার সম্পর্কে আমি কিছুই জানিনা। খানিকটা পড়াশোনা করে জানার চেষ্টা করা যেত, সময় নেই! এই লেখাটা ফাঁকতালে শ্বাস নেয়ার মতো। ভয়াবহ ব্যস্ততার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু কয়েকদিন বিষয়টা খুব ভাবাচ্ছে। একটা অস্বস্থি ভর করে আছে মাথায়। ভাবতে ভালো লাগে না। মাঝে মাঝে মনে হয় মানুষ হয়ে না জন্মালেই ভালো হতো। মানুষ সভ্য প্রাণী নয়। বুদ্ধিমান হয়েও সে সভ্য নয়, এই অপরাধের দায় সে অস্বীকার করতে পারেনা! বলে রাখা ভালো, এই লেখাটি অগোছালো। ঝট করে লিখে ডুব দেবো। বিজ্ঞান পড়ার আশা করে কেউ পড়তে শুরু করলে হতাশ হবেন। কোনোকিছু আশা করলেই হতাশ হবেন।
মহুয়ার বনে মেতেছে যখন ফাগুনের ঝোড়ো হাওয়া
পাতায় পাতায় শিশিরের মতো ঝরে গেছে দিনগুলো
পাখিদের ভিড়ে উড়ে গেছে কারা ফেলে সব চাওয়া পাওয়া
ক্লান্তির ভারে কুঁজো হয়ে আছে হৃদয়ের ঋণগুলো
ধূসর মলিন স্মৃতির পালক পড়ে আছে আঙিনাতে
সে কি প্রেম নাকি বিরহ বিলাস সময়ের রূঢ় হাতে?
খুব গল্প শুনি স্টকহোমের। সেখানে যেই ঘুরতে যায়, ফিরে এসে উচ্ছাস ভরা কণ্ঠে বলতে থাকে স্টকহোমের কথা, যাকে বলা হয় City on Water। নোবেল প্রাইজের কথা, সেখানকার গামলা স্টানের (পুরনো শহর) বর্ণিল বাড়িঘর, সরু সরু আঁকাবাঁকা শত বছরের পুরনো রাস্তা, রাজার প্রাসাদ, অসংখ্য সেতু আর শহরের বুক চিরে যাওয়া খালের অপূর্ব সমন্বয় আর সদা হাস্যরতা স্বর্ণকেশী সুইডিশ তরুণীদের কথা। মুগ্ধ হয়ে তাদের বয়ান শুনতে থাকি, কল্প
পরিবারের বড় কোনো মানুষ ছাড়া গৃহকর্মীদের সাহায্য নিয়ে স্বামী-স্ত্রী মিলে বাচ্চা পালতে গিয়ে আমি জীবনের গূঢ় দুইটা প্রশ্নের উত্তর জেনে গেলাম। উত্তর পরে দিচ্ছি প্রশ্নগুলো বলি।
একঃ পরিবারে শান্তির জন্য সবচে প্রয়োজনীয় কী?
দুইঃ জীবনের সব ঝামেলা আর দুঃখ কষ্টের জন্য দায়ী কে?
একটি প্রতিমন্তব্যে আশালতা জানিয়েছিলেন, " জীবনের গল্পে আবার ধনী-গরিব কিসের ? " আর তারেক অনু লিখেছিলেন, " সাদামাটা অনেক অনেক ঘটনায় মনের মাধুরী মিশিয়ে লিখবেন, দেখবেন কেমন রত্নরাজি হয়ে ওঠে সেগুলো।"