[justify]আমার থিসিস সুপারভাইসর মানুষটা বেশ ভালো। আমাকে তেমন কোন তাড়া দেননা, রাগারাগি এখন পর্যন্ত করেননি (তবে শীগ্রই একটা ডলা খাওয়ার সম্ভাবনা আছে )। যেখানে মাস্টার্সে অন্যান্য স্টুডেন্টরা একটাও কনফারেন্সে যেতে পারেনা আমাকে দুই দুইটা কনফারেন্সে অ্যাটেন্ড করার অনুমতি দিয়ে দিলেন উনি, সব খরচও উনিই দিবেন। আমি উনার এই মহানুভবতা জানি আরেক সিনিয়র বুয়েটিয়ানের কাছে থেকেই যিনি উনার প্রাক্তন ছাত্র। এটা জানা
১.
প্রথম কবে কোনদিন বোহেমিয়ান র্যাপসডি শুনেছি মনে নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার কিছুদিন পরে সম্ভবত। প্রথম শোনার পরের অনুভূতিটা মনে নেই। সেটা ছিল অনেকগুলো অনুভূতির মিশ্রণ। বিস্ময়, অবিশ্বাস, শ্রদ্ধা, ভালোবাসা, আরো নানারকম আবেগ মাথার ভেতর পেটের ভেতর ঘুরপাক খাচ্ছিলো। তারপর আবার শুনলাম, তারপর আবার। শুনতেই থাকি। দিনের পর দিন, সপ্তাহের পর সপ্তাহ। বাসায় বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজন যেই আসে তাকেই বলি, একটা গান শুনবে। শুনতে না চাইলেও শোনাই। গান শুরু হওয়ার পর ব্যাপক কৌতূহল নিয়ে তার দিকে তাকিয়ে থাকি। যেই অনুভূতিগুলোর ছাপ দেখতে চাই, তা পাই না। হতাশ হই। অনেকে গানটা শুনে হাসে, অনেকে বলে ভালো। আমি আর শোনাই না। সেটা ছিল উপরের পাটিতে উচু হয়ে থাকা দাতের ফ্রেডি মারকারীর সাথে আমার প্রথম পরিচয়।
আমার গত লেখাটি ছিল ডিরেক্ট বা প্রত্যক্ষ গণতন্ত্র নিয়ে। মূল উদ্দেশ্য ছিল বর্তমান রিপ্রেজেন্টেটিভ মূলক নির্বাচন ব্যবস্থার বিকল্প কিছু চিন্তা করা। আজকে আরেকটি সম্ভাব্য বিকল্প নিয়ে আলাপ করবো তা হচ্ছে প্রপোর্শানাল বা সমানুপাতিক ভোটিং ব্যবস্থা।
প্রথমে চিন্তা করি কেন আজকের এই আলোচনা। আমাদের দেশের প্রধানতম সমস্যা হচ্ছে যে রাজনীতি আজ সব নষ্টদের অধিকারে চলে গিয়েছে। বর্তমান অবস্থাটি এমন যে রাজনীতিতে ভালো মানুষ আসতে চায় না। প্রধান দু’টি দলেই আজ কালো টাকা আর পেশি শক্তি ওয়ালা ব্যক্তিদের ছড়াছড়ি। রাজনীতিতে তারাই এখন সবচেয়ে যোগ্য ব্যক্তি। রাজনৈতিক দলগুলো এখন এই সব ব্যক্তির হাতে জিম্মি। এখন চলুন একটু চিন্তা করে দেখি বর্তমান ভোটিং ব্যবস্থা কি এর সাথে কোন ভাবে সম্পর্কিত হতে পারে? রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে এই দুর্বৃত্তদের হাত হতে মুক্ত করতে কোন বিকল্প কি আছে?
[justify]সকাল দশটা পঞ্চাশ মিনিটে ঢাকাস্থ শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছেছে লিওনেল মেসির নেতৃত্বাধীন আর্জেন্টিনা ফুটবল দল। লিওনেল মেসি, এঞ্জেল ডি মারিয়া, গঞ্জালো হিগুয়েনের আর্জেন্টিনাকে বিমানবন্দরে ফুল দিয়ে স্বাগত জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের ফুটবলারেরা। সকাল এগারোটা চল্লিশ মিনিটে, এই মুহুর্তে, আর্জেন্টিনা দলকে বহনকারী গ্রিন লাইনের বিলাসবহুল বাসটি ধীরে ধীরে বিমানবন্দর ত্যাগ করছে। কঠোর ন
আজ বড় ছেলেটা ঢাকা ছেড়ে গেল। হ্যাঁ মনটাতো খারাপ বটেই। ছেলেটা আমেরিকার অ্যামহার্স্ট লিবারাল আর্টস কলেজে পড়ে। এবছর ফাইনাল ইয়ার।
অ্যামহার্স্টে যাবার আগে সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আই,বি,এ, তে ভর্তি হয়েছিল। মাস কয়েক ক্লাশও করেছে।
আর্নেস্ট হেমিংওয়ে- মহাকালের বুকে অমর, অব্যয়, অক্ষয় হয়ে আলো ছড়ানো এক লেখক। কেবলই কি একজন কালজয়ী লেখক হেমিংওয়ে না সেই সাথে সাথে উঠে আসে তার সৈনিক পরিচয়টিও? অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় মানুষটির দুর্দমনীয় শিকারের নেশা? সাগরের সাথে যুদ্ধ করে বড় মাছ শিকারের প্রতি তার প্রগাঢ় ভালবাসা? কিংবদন্তীতুল্য ভ্রমণের অভিজ্ঞতাও?
প্রশ্নটি উত্থাপিত হয়েছে সচলায়তনের ফেইসবুক গ্রুপে। জনৈক সচল জানান:
বাংলাদেশের মতো মুসলিম প্রধান রাষ্ট্রে হিজাব বা ইসলামিক আচ্ছাদন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যে দেশে জলবায়ু মূলত গরম এবং আর্দ্র সে দেশে প্রকৃতপক্ষে হিজাব পরার জন্য উপযুক্ত নয়। ৫০-৭০ দশকে এই হিজাব মূলতঃ এক্সট্রিম ইসলাম মনস্কদের মাঝে বিরাজ করলেও ৯০ এর দশক থেকে এই মনোভাবের পরিবর্তন আসতে শুরু করে। দেখা যায় খুব ইসলাম মনস্ক না হয়েও স্বেচ্ছায় একদল নারী হিজাবকে বেছে নিচ্ছে। হিজাব যদি পুরুষ শাসিত সমাজে নারীদের দমিয়ে রাখার একটা হাতিয়ার হয়ে থাকে তাহলে এই পরিবর্তিত দৃষ্টিভঙ্গীর ব্যাখ্যা কি? হিজাব কি পরাধীনতার প্রতীক নাকি স্বাধীনতার?
কতিপয় পিঁপড়া
ইদানীং একজন গুরুত্বপূর্ণ যাযাবর ব্যাকপ্যাকার হিসেবে দুদ্দাড় বেড়াবার পোস্ট দেই না। বেড়াই না এইটা বলা ঠিক না, ঐটা টুকটাক হয়েই যায়। ঈদের ছুটিতে অবশ্য দূরে যাবার কথা ছিল, সৈয়দপুর, দিনাজপুর দিয়ে একটা মিনি ট্যুর... বাতিল করতে হলো। ফ্লু-তে না ভুগলে আরেকটু ভালো ঈদ কাটানো যেত, কিন্তু কপালে নাই আরকি। হয়না হয়না করেও আজকে ব্যাপক টো-টো করে ফেললাম।