গণ-আন্দোলন পৃথিবীতে কম হয়নি। সাধারণ মানুষের পিঠ যখন দেয়ালে ঠেকে গিয়েছে তখনই মানুষ রুখে দাড়িয়েছ। গণ-রোষ হয়েছে মিশরীয় সভ্যতায়, গ্রীক সভ্যতায়, মধ্য যুগে, রেঁনেসার যুগে, আধুনিক সময়ে, উত্তরাধুনিক সময়ে। কে জানে, হয়তো গণ-রোষ হয়েছিল আমাদের আদি মানব সভ্যতাগুলোতেও। কিন্তু প্রতিবারই সেই গণ-জাগরণের সুফল কেড়ে নিয়ে যায় মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ। ধর্মের নামে নিয়ে যায় ধর্মাবতারেরা, বিশুদ্ধ রক্তের নামে নিয়ে যায় রাজারা। সাম্যের নামে নিয়ে যায় সাম্যবাদীরা, বুদ্ধির নামে নিয়ে যায় বুদ্ধিজীবিরা। পুঁজির নামে নিয়ে যায় পুঁজিবাদীরা, আর গণতন্ত্রের নামে নিয়ে যায় নির্বাচিত প্রতিনিধিরা।
মাত্র ক’দিন হলো বাংলা টাইপ শিখেছি। তাই বানান ভুলগুলোকে মার্জনা করবেন আশা করি। তাছাড়া এইচ এস সি তে বাংলা প্রথম পত্রে ৩৫ পেয়েছিলাম……
আমার এই লেখাটি একদম নিজের মনের ভাবনা।কাউকে আঘাত করা বা কার মতামতকে ভুল প্রমান করার বিন্দুমাত্র ইচ্ছা আমার নাই। একবছর হল কানাডায় এসেছি। প্রায় প্রথমদিন থেকেই শুনছি কানাডা একটি multicultural country. সবার সব ধরণের স্বাতত্রকে খুব সন্মান করা হয় নাকি এই দেশে।খুবই আনন্দের সাথে দেখলাম আসল ঘটনা। হাসিহাসি মুখে ঠিকই সবরকমের বর্ণবিভেদই চলে এই দেশে।
ইন্টারনেট জগতের বিপ্লব সাধনকারী ফেসবুক সামাজিক যোগাযোগের এক পরাশক্তি হিসেবে আবির্ভুত হয়েছে। ফেসবুকের কল্যাণে বিশ্বের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বন্ধু-বান্ধব, আত্নীয়-স্বজন আজ একসাথে।পারস্পরিক যোগাযোগ, মতামত বিনিময়, সম্পর্ক ও জনমত তৈরি, ব্যাবসার প্রসার প্রভৃতি ক্ষেত্রে ফেসবুকের অবদান অপরিসীম। ভার্চুয়াল জগতে আপনার পরিধি বৃদ্ধি করলেও বাস্তবিক অর্থে ফেসবুক ব্যাবহারে রয়েছে নানা পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া। এসব নিয়েই আজকের এই লেখা।
[justify]
১.
বড়পর্দার মাঝখানে ভেসে ওঠে ইংরেজী অক্ষরে লেখা ‘স্টপ’ শব্দটি। সেটি ক্রমান্বয়ে বড় হতে থাকে, একসময় সমস্ত পর্দা অধিকার নেয়। নেপথ্যে শোনা যায় কথকের কণ্ঠস্বর। ‘স্টপ’, ‘স্টপ’, ‘স্টপ’, ‘স্টপ’, ‘স্টপ’...
কলকাতা টাউন হলের সমবেত দর্শকেরা দীর্ঘ একটা সময় চুপ করে থাকেন নিজ জায়গায়। এরপরে ধীরে ধীরে করতালি শুরু হয়, তালির শব্দ বাড়তেই থাকে- একসময় তা স্তিমিত হয়ে যায়।
[justify]আমার ধারনা আজকাল সবাই ভ্রু কুঁচকে জগাখিচুড়ি পড়তে বসে। রসিকতা দেখলে আরও ভুরু কুঁচকে যায়। বুঝে এই ব্যাটা আগের জন্মে নিশ্চয়ই ক্যানভাসার ছিল। প্রথমে আলতু ফালতু কথা বলে লোক হাসানোর চেষ্টা করে। তারপর ঝোলা থেকে জ্ঞানের ট্যাবলেট বের করে। নাহ, আজকে কোন জ্ঞান দিতে বসিনি। তবে কিনা ঘরপোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায়। জোর বাতাস দেখলে লুঙ্গিয়লা দুশ্চিন্তায় পড়ে। আটকে যাওয়া শিশু চেইন অলা প্যা
কেই-ই বা কবে হইসে বড়
পরীক্ষাতে পাশ করে
যেই দেশেতে ছাগল-গরু
মানুষ বেশে বাস করে?
যেই দেশেতে দাগ পড়েনা
সরকারী ভাবমূর্তিতে
মানুষ মরে, বাঁইচা থাকে
মন্ত্রীরা সব ফূর্তিতে!
বেইল কি আছে written ফিটেন
কিংবা কোন ভাইবারই?
চিনলে গরু, মানুষ, ছাগল
যাবেন হয়ে ড্রাইভারই!
মাইরা চাবি , ছাইড়া দিয়া
খোঁজ কি নিসেন জিনিসটার?
[justify]
১
স্বাতী এসে জানালার পর্দা সরিয়ে দেয়। বাইরে দুটি চাঁদ ঝুলে আছে। আমরা এখন ঈশ্বর-ঈশ্বরী।
রোজার শুরুতে গরমের ভয়ে অস্থির ছিলাম। কিন্তু আগস্ট মাসে শ্রাবণের যে অংশটুকু ছিল সেটা তুমুল বারিপাতে কানায় কানায় পুষিয়ে দিল জুলাইয়ের তালু-পোড়া গরমের যন্ত্রণা। চট্টগ্রামে স্বস্তির বাতাস। কিন্তু যতই দিন যেতে থাকে উপভোগ্য বৃষ্টির সাথে বাড়তে থাকে রাস্তার ফুটোর সাইজ। এক সপ্তাহ যাবার পর দেখা গেল দানবীয় কন্টেইনার ট্রেলারের বিশ চাকার ধাক্কায় বিশ্বকাপ উপলক্ষে শহরজুড়ে যেনতেন লেপটানো পিচ-মেকআপ উঠে গিয়ে নগ্ন গর
যেদিকে তাকাই কেবল ধূ ধূ করছে ছায়াহীন মাঠ, কোথাও বালি, কোথাও মাটি। কোথাও শুকনো ঘাস, কর্কশ গুল্ম, কোথাও একেবারে ন্যাড়া। তামাটে আকাশ গনগন করছে দারুণ রোদের তেজে। এর ভিতর দিয়ে যেতে হবে দীর্ঘ দীর্ঘ দীর্ঘ পথ। অন্য কোনো উপায় নেই।
"HBO Documentary Films " এর কাজগুলো আমার সবসময় পছন্দের তালিকার শীর্ষে থাকে, এক বন্ধুর কাছ থেকে পাওয়া এই তথ্যচিত্রটি দেখার পর লেখার ইচ্ছে হলো| সামরিক জান্তার শোষণ ও ভয়াবহ অত্যাচার এবং জাতিগত বিদ্বেষে জর্জরিত দেশ বার্মা বর্তমানে মায়ানমার, ৪০ বছররেও বেশি সময় ধরে চলা গৃহযুদ্ধে সামরিক বাহিনীর আগ্রাসনে প্রাণ হারিয়েছে অগুনিত মানুষ, বর্তমান পৃথিবীর অন্যতম দরিদ্র ও চরম মানবিক বিপর্যয়ে আক্রান্ত এই দেশটির কথা অনেক আগে থেকে শুনে আসলেও এতটা ভালো ভাবে জানার উপায় হয়নি কখনই, সামরিক সরকারের অধীনে থাকা এই দেশটি থেকে কোনো ধরনের তথ্য কিংবা তথ্যচিত্র দেশের বাইরে যাওয়াটা খুবই কঠিন এবং ধরা পড়লে শাস্তিযোগ্য একটি অপরাধ, তাই চরম সাহসিকতার সাথে এই কাজটি করেছেন কিছু মানুষ|