১
মাইকেল ক্রাইটন ডাক্তারি পড়তে চাননি। ডাক্তারি পড়ার সময়ই ছদ্মনামে উপন্যাস লিখে ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। বোঝাই যাচ্ছিলো বেশিদিন ডাক্তারি পড়া হবে না। লেখাতেই টান। শেষদিকে বলে শেষ করার একটা আগ্রহ কেবল।
হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের বিভিন্ন রোটেশন করানো হতো। ক্রাইটনের একটা রোটেশন পড়েছিল ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালের সাইক ওয়ার্ডে।
২
কালামের ঠোট বেয়ে চুঁয়ে পড়ছিলো মদ
মদের গন্ধ, ভুড়ভুড়ে গন্ধ, ফুরফুরে মন নিয়ে
মদ
যেনো কৈলাসের জল, বলছিলো নেপাল ফেরত সগির
আর আমাদের পরিচিত বাতাসেরা, আহা, তাহাদের অনিচ্ছাকৃত ভুল
মুমুর চুলে দোল খেয়ে
ধরা পড়লো দশদিন জেল খাটা কালামের চোখে
সামাদ সাহেব দুপুর বেলা থলে হাতে বাজারে যাবার জন্য বাসা থেকে বের হয়েছেন। সরকারী কলোনিতে থাকেন। একটু যেতেই একটা অদ্ভুত দৃশ্য দেখে দাড়িয়ে পরলেন। দুই-তিনটি কুকুর দোতলার একটা বারান্দার দিকে মুখ তুলে তাকিয়ে আছে। কিছু দূরে দুইটি বিড়াল বসে আছে। খুব সাবধানী চোখে একবার দোতলার বারান্দার দিকে আর একবার কুকুরের দলের দিকে নজর দিচ্ছে। এদিকে সান-সেডের (sun-shed) উপর কিছু শালিখ পাখী ক্যাচ-ক্যাচ করছে। সামনের ব
সচলায়তনে প্রকাশিত আমার অন্য সব লেখা ফাইজলামিমুলক, আমার এক বন্ধু ফোন দিয়া বলে কি সব ফাইজলামি মুলক লেখা লেখছ, ভালো কিছু একটা লিখ, ভালো কিছু কি লিখব দোস্ত জানতে চাইলে সে বলে অনেক কিছুই হতে পারে, এই ধর শিক্ষামূলক কিংবা গভেশনা মূলক,[মনে মনে বললাম খাইছে আমারে!
ডাফনি ছিলো নদীদেবতা পানিয়াস এর মেয়ে। মেয়ে ছোটো থেকেই খুব ডাকাবুকো স্বভাবের, যেমন তেজী তেমনি জেদি। দিনে দিনে মেয়ে বাড়ে, যত বাড়ে ততই সুন্দরী আর শক্তিমতী হয়ে ওঠে। কিশোরী বয়স থেকেই স্বাধীন আরণ্য সিংহীর মত সে বনে বনে শিকার করে বেড়ায়। সে পশুচর্মের পোশাক পরে, চুল খোলা রাখে। সে আরণ্যক হ্রদে স্নান করে, বনের ফল আহার করে।
বনদীপ
পাখিগুলো ডেকে উঠে হঠাৎ সান্ধ্যরাগে,
আর কাউকে কী খুঁজতে হবে ?
দূরতম অতীতে কোন অধ্যয়ের উপমা খুঁজতে,
স্মৃতির পথ জুড়ে প্রদীপের খোঁজে খোঁজে
আমি বনভূমির ভেতর দিয়ে হেটে যাচ্ছি একা ...
এই পথটাই কী ঐ কথাগুলোর সাকার চেহারা ?
বনভূমির বিশালবৃক্ষ সূর্যের আলোকেও আটকে রাখতে চায়
তবুও কিছু আলো ঠিক্রে এসে পড়ে বনের গভীরে।
রাতের শয্যাটা সাজাত যে মোমের শিখা জ্বেলে ...
…
গুরুদুয়ারা (Gurdwara) হচ্ছে শিখ সম্প্রদায়ের প্রধান উপাসনালয়। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবাই গুরুদুয়ারায় প্রবেশ করে প্রার্থনায় অংশগ্রহণ করতে পারে। গুরুদুয়ারায় প্রার্থনাস্থলকে বলা হয় ‘দরবার সাহেব’। এর চারদিক দিয়েই ভেতরে প্রবেশের ব্যবস্থা থাকে। ফলে অন্যান্য ধর্মীয় স্থাপত্যের তুলনায় গুরুদুয়ারা উপাসনালয়ে প্রবেশদ্বারের সংখ্যা সাধারণত বেশি থাকে। প্রত্যেক গুরুদুয়ারায় হলুদ রঙের পতাকা টাঙানো থাকে। একে বলা হয় ‘নিশান সাহেব’। নিশানের দু’দিকে তলোয়ারের ছবি আঁকা থাকে, যা ‘খাণ্ডা’ নামে পরিচিত। এই নিশানকে শিখ-জীবনের জাগতিক ও আধ্যাত্মিক মিশ্রনের প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
আজকাল খুব বেশী মনে পড়ে সেই শিমুল তুলা গাছটার কথা। এখনও কি আছে সেই গাছটা? সেই ছোট্ট বেলায় তার সাথে হয়েছিল পরিচয়। টিলার গায়ে ঘেঁষে ঘেঁষে যখন ঘুড়ি ওড়াতাম কি বিস্ময় নিয়ে দেখে থাকতাম ওই বিশাল মহিরুহটার দিকে। এত প্রকান্ড হতে পারে একটা গাছ! ওর শেকড়গুলো এত উঁচু কেন? আচ্ছা ওই শেকড়ের ফাঁকে কি বড় বড় অজগরের বাসা?
একজন মালির মূল দায়িত্ব গাছে রঙ-বেরঙের ফুল ফোটানো। সকল ঋতুতে, সব ধরনের আবহাওয়ায়- গ্রীষ্মের দাবদাহ, বর্ষার জলসমারোহ, শীতের কনকনে ঠাণ্ডা উপেক্ষা করে আপাত ঊষর মাটিতেও জীবনের ফল্গুধারা নিয়ে আসাতেই তার সার্থকতা, এর ব্যতিক্রম বিশ্বের কোন দেশে তো নেই-ই, এমনকি বন্দীশালা কারাগারেও নেই। তবে সাধারণত কারাগারের কোন বন্দীর কাঁধেই এই সুকঠিন দায়িত্ব অর্পিত হয়, লৌহকঠিন দেয়াল ঘেরা হলেও ছোট্ট গরাদের ফোকর থেকে
মেঘ জমেছে মেঘ জমেছে
----------------------প্রখর রোদ্দুর
মেঘ জমেছে মেঘ জমেছে
ইশান কোনের বায়
ঘন্টা ছুটির বাজবে কখন
ক্ষনযে বয়ে যায়
হাটতে পথে দু চার কদম
কুড়িয়ে ফুলের সাজি
খই মুড়ি আর গুড় মাখিয়ে
চড়ুই ভাতি আজই