বিগত কয়েকদিন ধরে ভিকারুননিসা নূন স্কুল প্রসঙ্গ সারা দেশ জুড়ে আলোচিত হচ্ছে। ঊত্তেজনার সূত্রপাত ঘটে এক শিক্ষক কর্তৃক ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনা এবং তারপর স্কুলের অধ্যক্ষা, পরিচালনা কমিটি
এবং ছাত্রীদের প্রতিক্রিয়া কেন্দ্র করে। খবরে প্রকাশ পেয়েছে স্কুল টির বসুন্ধরা শাখায় সম্প্রতি নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষক, বিশেষত পুরুষ শিক্ষকদের আচরণ নিয়ে ছাত্রীরা অভিযোগ করেছিল। সেই অভিযোগের
একজন স্বঘোষিত অসাধারণ মানুষ হিসেবে সাধারণ মানুষ যেসব কাজ অনায়াসে সেরে ফেলে, যেমন সাতার কাটা, সাইকেল চালানো ইত্যাদি ন্যূন কাজ আমি পারি না। এই নিয়ে বিড়ম্বনার ও শেষ নেই। তাই মাঝে মাঝেই ঠিক করি, কালকেই সব শিখে ফেলে দুর্মুখের মুখের উপর জবাব দিয়ে দেই। কিন্তু আইনস্টাইন যদি বাসার ঠিকানা মনে রাখবে তো রিলেটিভিটি আবিস্কার করবে কে! শয়তানের বাক্সের সামনে নানান ওয়েবসাইট ঘুরে তাই আমার সময় কেটে যায়, সাধারণ আর আমার পক্ষে হয়ে ওঠা হয় না।
জেনেভা নিয়ে প্রথম পর্বটা [এখানে]
গত পর্বে আপনাদের সেলেভ মাউন্টেনে নিয়ে যাব বলেছিলাম প্রথমেই দুঃখ প্রকাশ করছি আপনাদের ইউথ হস্টেলে অনেকদিন ফ্রোজেন করে রাখার জন্য, আসলে কিছুই করার ছিলনা গত কয়েক সপ্তাহ ধরে রাডার বসানোর কাজে পাহাড়ে উঠা নামা করতে গিয়ে ছোট বেলার তৈলাক্ত বাঁশে উঠা নামা করা বান্দরটার মত অবস্থা হয়ে গিয়ে ছিল,
“বাবা, এইবার কিছু দায়িত্ব নে না তুই, বোঝাটা একটু হালকা কর আমার?”
মেজাজটা সপ্তমে চড়ে গেল। এমন করে কেন এই লোকটা! প্রতিটা দিন এই একই কথা! সেই সাত-সকালে বেরিয়েছি, সারাদিন ক্লাস-ল্যাব-প্রাইভেট ঘুরে এই কিছুক্ষণ আগে মাত্র ফিরেছি। আর উনি শুরু করে দিলেন।
পরিমল জয়ধর নামের এক ভ্রষ্ট,
নিরীহ ছাত্রীটিকে দিলো সে কী কষ্ট!
তাই নিয়ে প্রতিবাদে মুখর আজ অঙ্গন
নৈতিকতার মূলে ধরে গেছে ভাঙ্গন।
সারা দেশ উত্তাল বিচারের দাবিতে,
সবকিছু নিয়ে তাই হবে আজ ভাবিতে।
এমন পরিবার কমই আছে যেখানে কারো না কারো ক্যান্সার হয়নি। সাম্প্রতিক কালে এই রোগের ব্যাপকতা বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও মনে হয়। আগে তেমন শোনা যেত না এর নাম। আজকাল সাধারণ বা বিখ্যাত প্রায় মানুষের এই রোগ হচ্ছে এমন শোনা যায়। মাত্র দেড় মাস আগে পপ সম্রাট আজম খান মারা গেলেন এই ক্যান্সারে ভুগেই। ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট শ্যাভেজ যে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন তার কথাও কিন্তু তাবৎ দুনিয়ার লোক জেনে গেছেন। প্রশ্ন হলো কেন
মূল কাহিনীর শুরু ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর থেকে-
বনফুলের নকশি-কাঁথা
এ যাবৎ কাল যত বনফুল
বনভূমি বাগিচায় নিসর্গে দেখেছি
তাদের তিনটি ঢেউয়ে ভাগ করে
আমি থামিয়ে রেখেছি, সবার দৃষ্টির অন্তরালে ...
দুধের মতো ধবল ফুলের হৃদয় এসে
লাল-নীল-কমলা ফুলের ঢেউগুলোকে
পুরোপুরি ঢেকে দিতে চাইলেও -
এক-একটি পৃথক ধারায়
তারা প্রকাশিতই থেকে গেল শেষপর্যন্ত :
যেন বা কোন আবরণ
সূচ সুতোয় সেলাই করে যাওয়া, জড়াবে ?
পৃথিবীর শীতের হাত, দুঃখ ছোঁবে না ;