Archive - 2011 - ব্লগ

May 27th

আয় তোর মুণ্ডুটা দেখি ফুটোস্কোপ দিয়ে-৩৩

সুজন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুজন চৌধুরী (তারিখ: শুক্র, ২৭/০৫/২০১১ - ১:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

Tanviir


নস্টালজিয়া

ফকির লালন এর ছবি
লিখেছেন ফকির লালন (তারিখ: শুক্র, ২৭/০৫/২০১১ - ১:১৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ মনের উপর ভর করেছে অপ্রাকৃত জোস্ন্যা,
আজ হঠাৎ নিঃশব্দে ঝাঁপিয়ে পড়েছে স্মৃতির বাঘ,
বর্তমানের স্বাদ পেলে সে আর কি চায়?

আজ মনে হচ্ছে কতো হ্রস্ব ছিলো ঐ পথ,
হয়তো আরো কিছু ঘুরে গ্যালে দীর্ঘ হতো থাকা,
মনে হচ্ছে পথ কতো সহজেই সরল হতে পারে,
কতোটা বক্র পথ ঘুরে এলে রেখা সরল হয়,
পরিধিতে দাঁড়াবার আগে কেই বা তা জানতো?

আজ পুরোনো এলবামে
নিজেরই ছবি দেখে মনে হচ্ছে ক্যামন অচেনা,


সুচিত্রা সেনের অলৌকিক সিনেমা

সুহান রিজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন সুহান রিজওয়ান (তারিখ: শুক্র, ২৭/০৫/২০১১ - ১:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“ You can't handle the truth!”
-Col. Nathan R. Jessep [A Few Good Men]

গতরাতে ঘুম ভেঙ্গে গেলে আমি গল্পটা লিখতে বসি। ঘুম ভেঙ্গে গেলে আমার তীব্র পিপাসা বোধ হয়। বয়স বাড়ে, রাত বাড়ে, পানির তৃষ্ণা বাড়ে, ঘুম কমে আসে। আর তখনই আমার প্রতিরাতের মতোই গল্পটার কথা মনে পড়ে যায়। যে গল্পটা আমার নিজের নয়। অথচ চুরি করে হলেও আমাকেই এটা লিখে যেতে হবে। কারণ, তুমি লিখবে না। সুচিত্রা সেন অসুস্থ, সাথে স্বেচ্ছা নির্বাসন। গল্পটা হয়তো তাই অলিখিত থেকে যাবে- এই ভেবে আমার পিপাসা তীব্রতর হয়। গল্পটি লিখতে বসে আমি ভয়ে বিচলিত হই। হয়তো দেবদূতেরা আমায় পরিত্যাগ করবেন, হয়তো আমি গল্পকার হয়ে তোমার বিরাগভাজন হয়ে পড়বো। অথচ, কী আশ্চর্য- এই গল্পটা আসলে তোমার। সেই সাথে গল্পটা সুচিত্রা সেনের। আর অন্য সবকিছুর মতোই- এই গল্পটাও ঈশ্বরের। আমি তবু আশঙ্কা সরিয়ে রেখে গল্পকার হয়ে যাই তীব্র পানির তৃষ্ণা জয় করে, আমি তবু চেষ্টা করি এই অপ্রকাশিত গল্পটি লিখে যাবার। গভীর রাতে আমি গল্প লিখি। আর এখন সকাল, তোমার সাথে আমার দেখা হয়- সাথে প্রাতরাশ, ধূমায়িত চা।


একটি অন্যরকম দিন আর একটি ঘটনা

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৫/২০১১ - ৯:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ দিনটি ভালো-মন্দের মিশেলে পার হচ্ছে।
সকালে উঠেই মনটা ভালো হয়ে গিয়েছিল যেটা দুপুর পেরোতে না পেরোতেই খারাপ লাগায় ভরপুর হয়ে উঠেছে। মন খারাপ


May 26th

পরীক্ষামূলক গল্পপ্রচেষ্টা ২ : গল্প নিয়ে গল্প

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৫/২০১১ - ২:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


গল্প ১

শহরটা ভিজতেই থাকে...রোদে,বৃষ্টিতে।জবুথবু রাজপথ চিত হয়ে চেয়ে চেয়ে দেখে ধূসর (অথবা হলুদ) আকাশ।একটা নিঃসঙ্গ সানশেড ঘিরে ছটফট করে আরো নিসঃঙ্গ একটা কাক।ধুলো আর ধোঁয়া চুরি করে নিয়ে যেতে থাকে এক একটা বিকেল,দুপুর...মধ্যরাত।যান্ত্রিক ডামাডোলে নিখোঁজ হয় একটা হুতুমপেঁচার একঘেয়ে দীর্ঘশ্বাস।

গল্পগুলো বলা হয়ে ওঠে না...কখনোই।


গল্প ২


আম্রিকা গমন বৃত্তান্ত

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৫/২০১১ - ১২:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোটবেলায় অনেকের মত আমারো মনে বড় আশা ছিল বড় হয়ে আম্রিকা যামু, কিন্তু বড় হওয়ার সাথে সাথে সে আশা এক্সপোনেন্সিয়ালি কমতে থাকে। বুয়েটে ভর্তি হওয়ার পরে আবার সে আশার পালে একটুখানি হাওয়া-বাতাস লাগে বড়ভাইদের আম্রিকা যাওয়ার আগ্রহ/সুযোগ দেখে।


আবোল তাবোল-২

সজল এর ছবি
লিখেছেন সজল (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৫/২০১১ - ১২:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অন্য সবার মতই আমারো আকাশ ভালো লাগে। এখন তো আরো বেশি, কারণ সব বদলে যাওয়ার মাঝে আকাশটাই শুধু একই রকম রয়ে গেছে। ঢাকার মত দিগন্ত আটকে দেয়া ইমারত নেই বলে কখনো কখনো হয়তো একটু বেশিই মন কাড়ে। আর তাই বিকালে বা মাঝ রাতে হেঁটে বাসায় ফেরার সময় কিংবা উড়তি পথে হোস্টেসের চোখ এড়িয়ে আইফোনের দায়সারা গোছের ক্যামেরা তাক করে একের পর এক আকাশের ছবি তুলে যাই। আকাশের ছবি তুলার ঝক্কি কম, কোনরকমমে কিছু মেঘ একটা ফ্রেমে ঢুকিয়ে শুট করে ফেললেই হলো।


আফ্রিকার প্যারিস- আবিদজান।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৫/২০১১ - ১২:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আফ্রিকার প্যারিস- আবিদজান
- সুমাদ্রি শেখর


যেখানে সেবাই স্বাস্থ্য কর্মীদের লক্ষ্য!!!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৫/২০১১ - ১২:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হাস্পাতাল থেকে এসে এক কাপ চা নিয়ে সচলায়তন এ বসেই দেখি ‘স্বাস্থ্যই সকল ব্যাবসার মুল’। ধন্যবাদ রেজোয়ান কে এই পোস্টের জন্য। আমার হাটুর অপারেশান(নী রিপলেস্মন্ট) নয় তারিখে, আজ ছিল প্রি-অপারেশান এপোয়েনমেন্ট। আগেই হাস্পাতাল থেকে জানিয়েছিল এটা অনেক লম্বা সময়ের ব্যাপার। আমার স্বামি ছুটি নিয়েছেন। সকাল নয়টায় আমরা হাস্পাতালে পৌছে অপেক্ষায় রইলাম।


১৯৭১

মেহবুবা জুবায়ের এর ছবি
লিখেছেন মেহবুবা জুবায়ের [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৫/২০১১ - ১২:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম পর্ব > দ্বিতীয় পর্ব > তৃতীয় পর্ব > চতুর্থ পর্ব

সবুজ মামার বাসায় কিছুই ছিলো না। এমনকি ঠিক মতো প্লেট-গ্লাস, হাঁড়ি-পাতিল, বিছানা-পত্র কিচ্ছু না। শুধু একটা বিরাট ফিলিপসের ধূসর রঙের রেডিও আর একটা বড় পাতিল ছিলো। সেটাতে করে পাড়ার মুদি দোকান থেকে চাল-ডাল কিনে এনে শুধু খিচুরি রান্না করে খেতাম আমরা। প্লেট-গ্লাস বেশী ছিলো না বলে পালা করে খাওয়া হতো। পাড়ার মুদি দোকানটা তখন পর্যন্ত ছিলো বাঙালির। দোকানটা সামনের দিকে বন্ধ, কিন্তু পেছনের একপাশে একটু খোলা ছিলো। ওদিক দিয়েই পাড়ার লোকে কেনাকাটা করতো। তেমন ভালো কিছু ছিলো না সেখানে। মনে হয়, পান-বিড়ির দোকানের মতো ছিলো সেটা। সিগারেটের মধ্যে স্টার, বগা, উইল্স আর সবচেয়ে বেশী ছিলো বিড়ি।