(ছবি ও লেখা দুটোই অত্যন্ত দুর্বল, ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টি কামনা করলাম।)
পরীক্ষা শেষ হল কিছুক্ষণ আগে, ২-৩ ঘণ্টা, তখন বিকেল ফিরছে। রাজ্যের ক্লান্তি কাবু করে ফেলেছে, হঠাৎ মুঠোফনে আর.বি.'র নাম ভেসে উঠল, আমরা বন্ধুমহল আর.বি. ডাকি, (এই নামের পশ্চাতেহাস অজ্ঞাতই থাক আজ!)। ও বললো চলে আসতে, টিকেট কাটতে যেতে হবে, আমি তখন বিস্ময়ঘোরে! জানা ছিল আমরা কোথাও গেলে এমনই হুঁট করে যাই।...
পর্ব-১
নিজাম সাহেব একজন নির্ভেজাল সুখী মানুষ। তার সুখের মূল কারণ তার স্ত্রী আলেয়া বেগম।
নিজাম সাহেব ছেলে বেলাতেই বাবা-মাকে হারিয়েছেন। এক দূর সম্পর্কের মামার বাড়ীতে মানুষ। মামার সামর্থ্য বেশী ছিলনা, কিন্তু তবুও তিনি নিজাম সাহেবকে কলেজ অবধি পড়িয়েছিলেন। আলেয়ার সাথে বিয়ের প্রস্তাবটিও মামাই নিয়ে আসেন।
এটা মোডকদের গল্প। মোডকরা হলো নেটিভ আমেরিকান জনজাতি, থাকতো ক্যালিফোর্নিয়া আর ওরিগনের সংযোগস্থলের বনপাহাড়ের মধ্যে। এদের সৃষ্টি বিষয়ক উপকথায় আছে পৃথিবীতে মানুষ কীভাবে এলো সেই কাহিনি।
বাঁকা শিঙওলা, ভূষভূষে কালো রঙের বিরাট এক মোষের পাশে বসে আমার স্কুলের প্রথম দিনটা শুরু হয়েছিল । এখনকার বাচ্চারা কি সুন্দর কার্টুন আঁকা ব্যাগ, বারবি পানির বোতল নিয়ে টুক টুক করে ঝাঁ চকচকে স্কুলে পড়তে যায় । আমাদের সময়ে এত কিছু ছিলনা । বাবার ছিল বদলির চাকরি, তাতে আবার ওপরঅলাদের তৈল সিঞ্চনে অপারগ । অবধারিত ভাবেই কিছুদিন পর পর ট্রাকের পেছনে মাল সামান নিয়ে এ শহর ও শহর করতাম আমরা । সেবার গেলাম পলাশ
[justify]
কাজের কথা
“টের পাচ্ছ ?” দান্তে জিজ্ঞেস করে।
কিছুক্ষনের জন্য একদম স্থির হয়ে গেল ক্লোয়ে। তারপর বলল, “হ্যাঁ। আসছে বটে।”
এই উপকথা সাইবেরিয়ার। সৃষ্টি বিষয়ক উপকথা। কীভাবে সৃষ্টি হলো পৃথিবীর জমি, গাছপালা, পশুপাখি ও মানুষ। আমাদের উপকথার কারণসলিলে নিমজ্জিত জগতের গল্পের সাথে কিছু কিছু মিল আছে। মানুষ সৃষ্টির গল্পের সাথে মিল আছে বাইবেলের আদিপুস্তকের গল্পের।
সে বহুকাল আগের কথা। তখন সবকিছু জলে ঢাকা, কোনো ডাঙা জমি নেই কোথাও, গাছপালা পশুপাখি কিচ্ছুটি নেই। এমনকি জলেও কোনো জীব নেই।
ঢাকায় সচলায়তনের প্রাণভোমরা নজরুল দম্পতির সৌজন্যেই বেশীর ভাগ সচলাড্ডা হয়। এই প্রথা ভাঙ্গতেই সিদ্ধান্ত নিলাম ৯ই মে আমার বাসায় একটি ছোটখাট আড্ডা জমাব সচলদের নিয়ে। সব প্রস্তুতি শেষ করতে করতে পারিবারিক এক অসুস্থতা বাগড়া বসাল। আমার শাশুড়ি সপ্তাহ দুই ধরে খাবারে রুচি হচ্ছিল না বলে খুব দুর্বল হয়ে পড়ায় বিভিন্ন ডাক্তার দেখানোর পর শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত হল যে ওনাকে স্কয়্যার হাসপাতালে এক পাকস্থলীর চিকিৎসকের তত্বাবধানে ভর্তি করা হবে। সেই মোতাবেক ৮ই মে সকালে তাকে ভর্তি করানোর জন্যে উদ্যোগ নিলে বলা হল বিকেল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে সিটের জন্যে। সেদিন সকালে ভর্তি হলে হয়ত গল্পটি অন্যরকম হত।
কিন্তু বিধাতা আমাদের জন্যে অনেক অভিজ্ঞতা জমা করে রেখেছিলেন।
[justify]"আমার মত অনভিজ্ঞ ও নতুন পোড়োদের পক্ষ থেকে পণ্ডিতদের কাছে আমি এই আবেদন করে থাকি যে, ব্যাকরণ বাঁচিয়ে যেখানেই বানান সরল করা সম্ভব হয় সেখানে সেটা করাই কর্তব্য তাতে জীবে দয়ার প্রমাণ হয়।" –রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
দুর/দূর, কুজন/কূজন, কুল/কূল, পুত/পূত, পুর/পূর, সুতি/সূতি, অনুপ/অনূপ, অনুদিত/অনূদিত, কুট/কূট, ধুম/ধূম, আহুতি/আহূতি–ইত্যাদি অজস্র শব্দের উচ্চারণই অভিন্ন, তবু বানানের তারতম্যের কারণে অর্থ আলাদা হয়ে যেতে দেখা যায়। বাংলায় নাকি উ-কার ( ু) ব্যবহার হয় হাজারে ১৭টা আর ঊ-কার ( ূ) হাজারে মাত্রই ১টা। তাই 'উ' ব্যবহারকে ঊন বলা না-গেলেও 'ঊ' ব্যবহার কিন্তু সত্যিই
আজ ব্লগ ঘাঁটতে গিয়ে দেখি একজন প্রমীলা ব্লগার 'ধুর ছাই এই বোরিং জীবন আর ভাল্লাগেনা' বলে একটা আহাউহু পোস্ট দিয়েছেন, আর সবাই উনাকে ভাল লাগাবার নানারকম উপদেশ দিয়ে চলেছেন । এই কাণ্ড দেখে আমার জয়নবদের কথা আবার মনে পড়ে গেল ।
১০. কালো টাকা - সাদা টাকা