'তুমি ভাবোতো আকাশটা।
sky
blue
বিশাল
উদার
অসীম।
এই আকাশের বাইরে কয়টা আকাশ?
আমি আকাশের দিকে তাকাই। তারারা ঝিলমিল করছে। Glittering tears. কান্নার নদী। আকাশ জুড়ে এরকম অসংখ্য কান্নার নদী ছড়িয়ে ছিটিয়ে। ছায়াপথ। ছায়াপথগুলোকে নদী মনে হয়। এরকম একটা নদী ধরে ভেসে যাচ্ছি। Milky way. দুধনদী। দুধসাগর। পথই আমাদের কাছে নদী মনে হয় সাগর মনে হয়।
পৃথিবী নামের নৌকায় চেপে আমরা সাগর পাড়ি দিচ্ছি।'
অনেক দিন যাবতই ভাবছি এই যান্ত্রিক জীবনটা ছুড়ে ফেলে কদিন একটু সুতো ছেড়া ঘুড়ির মতো হারিয়ে যাবো। দুই বন্ধুকে ফোন দিয়ে প্রস্তাব দিলাম। এক চাচাশশুরকে ধরে বিনা পয়সায় সরকারি বিশ্রামাগারের ব্যবস্থাও করে ফেল্লাম।।অনেক দিন ঝিকঝিক রেলগাড়ি চড়া হয়না, তাই যুদ্ধ করে টিকিট কাটলাম কমলাপুর থেকে। যাত্রার আগের দিন বন্ধু মিনমিন করে বলে দোস্ত বউ ছাড়া যইতে পারুমনা!!
মনে করুন আপনার চেনা জগতের পাশাপাশি এমন একটি জগৎ রয়েছে, যেখানে ঠিক আপনার মতই ঠিক আরেকজন রয়েছে? ১ অথবা এমন কি হতে পারে যে আমাদের এই পৃথিবীর মতই আরেকটি পৃথিবীর অস্তিত্ব আছে? ঠিক ধরেছেন, আমি প্যারালাল ইউনিভার্সের কথাই বলছি।
[justify]
[justify]গত পর্ব থেকে আমরা জলবায়ু বিজ্ঞানের মৌলিক জ্ঞানার্জনের পথে পা বাড়িয়েছিলাম। আমরা দেখেছিলাম কিভাবে গত ১৩০ বছর ধরে পৃথিবীর তাপমাত্রা একটু একটু করে বেড়ে যাচ্ছে এবং এ তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে গ্রীন হাউস গ্যাস বিশেষত কার্বন ডাইঅক্সাইড কিভাবে ভূমিকা রাখছে সেটি নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। মূল বিবেচ্য বিষয় ছিল গত কয়েক দশক ধরে, বিশেষতঃ শিল্প বিপ্লবের পর থেকে বা
সপ্তাহখানেক আগে শিক্ষাসফরে মাওয়া যেতে হয়েছিলো। পথের মধ্যে নির্মানাধীন যাত্রাবাড়ি গুলিস্থান উড়াল রাস্তার অংশটুকু পার হতে হয়েছিল। ঐ এলাকায় বাতাস ধূলাবালি দিয়ে ভর্তি - এক অসহ্য অসভ্য অবস্থা; অথচ আমি প্রায় নিশ্চিত যে ঐ প্রকল্প অনুমোদন দেয়ার সময়ে নির্মানকালে এই ধরণের বায়ু দূষণ রোধ করার জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা নিশ্চিত করার বিষয়ে অঙ্গীকারনামা দেয়া হয়েছিল - এই ধরণের অঙ্গীকারনামা ছাড়া কোন প্রক
শৈশব আমার কাছে খুব প্রিয় একটি বিষয়।
কারণ আমার শৈশবে আমি ছিলাম এক রূপকথার রাজ্যের মানুষ---
সাধারণ কোন হেঁজিপেজি মানুষ নয়---আমি ছিলাম এক রাজকুমার!
এই তো এই গ্রীষ্মের কথা , মানে মার্কিন হিসাবে জুন থেকে অগাস্ট, স্কুল তিন মাসের ছুটি , আমি মেরিল্যান্ড থেকে কালিফোর্নিয়াতে | google map এ সারা পৃথিবী চষে বেড়াই, এই তো মাউস এ একটা ক্লিক আর আমি প্রশান্ত মহাসাগর এ , আর একটু এগোই তো মেক্সিকো | এভাবে কি আর কাজ করা যায় ? এমন হাতের নাগালে পাহাড় আর সমুদ্র এমন লোভ দেখাচ্ছে তো আমি কী কোরে আর ডেস্কএ বসে কেবল মাউস আর কিবোর্ড নিয়ে থাকি !
মেহেরজানের আজ মন খারাপ। গোলাপী মলাটের ডাইরির শূণ্য পাতার দিকে এক দৃষ্টে চেয়ে থাকে সে। পাতার উপরে কোণায় ডিসেম্বরের ৩ তারীখটা যেন তার দিকে তাকিয়ে মিটমিট করে হাসতে থাকে। পাশেই খোলা আজকের প্রথম আলো। আবার খেলার পাতাটা হাতে নেয়। কয়বার পড়া হলো আজকের খেলার খবরগুলো?
অনেক অনেক কাল আগের কথা!