[justify]
-তুই অমন কইরা আমার দিকে চাইয়া আছোস ক্যান?
শিরোনাম:: 'ছিন্ন করে নিয়ে আসবে মৃত্যুসূর্য অগাধ!'
মনন:: বিমূর্ত।
লিখিত:: ২৩ মে ২০১১।
--- কবি মৃত্যুময়
কোন এক মৃত হলুদ পাতার ভিতর নি:শ্বাস শুনি তার
অন্তর্গত কোন মুমূর্ষু উপশিরা তখনও শেষ শব্দে উদ্যত-
রৌদ্রদগ্ধ আকাশ ছোঁবে আরেকবার করপুটে অবনত
সব দল আলোতে ভেসে যাবে অপার ক্ষুধায় আর
ছিন্ন করে নিয়ে আসবে মৃত্যুসূর্য অগাধ!
এই যে রূপবতী,
দুর্গা সরস্বতী,
করবে দয়া অতি,
প্রেম পূজারীর প্রতি?
আমার প্রানের জ্যোতি,
দিলেম অবগতি,
তোমায় ঘিরে ব্রতী,
তোমাতে সংহতি।
এই ইনুইট উপকথায় পাই পরিবেশের সঙ্গে মানুষের নিবিড় যোগের কথা, নির্ভরতার কথা, পরিবেশের প্রতি মানুষের দায়িত্বের কথাও।
ইনুইটদের কাছে সেডনা হলেন সমুদ্রের দেবী, সামুদ্রিক সব প্রাণীর তিনি মা। সমুদ্রের তলায় তিনি থাকেন, সব জলজন্তুরা তাকে মান্য করে। তার কথা শুনে বাসা থেকে বেরোয়, তার কথা শুনে বাসায় ঢোকে।
[justify]চতুর্থ অধ্যায়: বিকল্প ইতিহাসসমূহ (Alternative Histories)
বহুজাতিক সংস্থায় কাজ করার সুবাদে রোজ দিন দেশি বিদেশী নানান লোকের সাথে কথা হয় । আর অবধারিত ভাবেই অসংখ্য বার শুনতে হয় , কেমন আছেন ?!
৮০’র দশকের মাঝামাঝি সময়ে এসএসসিতে নড়াইল জেলার লোহাগড়া থানার সেই চুপচাপ ছেলেটা সবাইকে অবাক করে দিয়ে মেধাতালিকায় জায়গা করে নিল।তারপর এইচ এস সি।তাক করানো রেজাল্ট।পাশ করে বের হবার পর আর যোগাযোগ হয়নি ইয়াদূলের সাথে ।
কতো কতো সিনেমা দেখা হয়েছে এপর্যন্ত। তার কোনোটি দেখে কষ্টে চোখ ঝাপসা হয়ে গেছে, কোনোটি ডুকরে উঠতে বাধ্য করেছে, আবার কোনোটি দেখে হাসতে হাসতে খুন হতে হয়েছে। কোনোটির রোমান্টিক ভাবের জোয়ারে মন ভেসে যেতে চেয়েছে
উনিশ শতকেই প্রচুর ভারতীয় সাগর পারি দিয়ে পশ্চিমে আসে উচ্চশিক্ষার জন্য। দেশ স্বাধীন হবার পরে মানুষ আরো বেশি আসতে থাকে উচ্চতর শিক্ষার জন্য। মেধায় মননে এরা দুধের সরের মত। গ্রামে মাটির হাড়িতে দুধ জ্বাল দিলেও ঘন সর উপরে জমে, শহরে ধাতব পাত্রে জ্বাল দিলেও স্বরটা উপরেই জমা হয়!
আম্মা প্রায় সময়ই বকে, সারাদিন ভ্যান ভ্যান করে গান বাজাতে থাকিস, মনে হয় যেন পাড়ার মোড়ের চা দোকান। ভাঙা রেডিওর মত বাজছে তো বাজছেই, কোন বিরাম নাই।আমার ভাগ্নের প্রশ্ন, তোমার ঘরে সারাদিন গান বাজে কেন!