The brosche (Die Brosche) নামে এই লেখাটা লিখেছিলেন একটা অলংকার নক্সাকারী দলের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানের জন্য। অলংকার নক্সায় দর্শনের ভূমিকা ছিল প্রভুদার বিষয়। এর আগে একবার তাঁর লেখা একটা বইয়ের পাঠ প্রতিক্রিয়া লেখার চেষ্টা করেছিলাম। সমস্যা হলো লেখায় এতো বেশী উপমা থাকে যে, সেই উপমার ব্যাখা না জেনে লেখাটা বোঝা কঠিন। প্রভুদার মতে দর্শন হলো চিন্তার স্বাধীনতা। স্বাধীন চিন্তা করা কতো দূরহ কাজ, সেটা তাঁর লেখা প
মেয়েটি হঠাৎ করেই এসেছিল আমার সংসারে। এমন নয় যে তাকে চাইনি আমি। বরং উলটো। তাকে চেয়েছিলাম, খুবই চেয়েছিলাম। সে আসবার আগে তাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখেছি অনেক রাতে। স্বপ্নে তার সাথে কথা বলেছি, তার সাথে হেসেছি। হাত দিয়ে তার মাথার চুল এলোমেলো করে দিয়েছি। কিন্তু বাস্তবে ভয়ে ভয়ে ছিলাম। সত্যিই কি সে আসবে? সত্যিই কি সে আসবে আমার সংসারে?
উৎসর্গ :
“এমন এক কবি যিনি সর্বোতভাবে কবি হ’তে চেয়েছিলেন। প্রতিদিন প্রতিমুহূর্তে কবি। দৈনন্দিন জীবনের অর্থহীনতম মুহূর্তেও। ভ্রমণে ও মননে, বাক্যে, ব্যবহারে, পত্ররচনায়। যখন কবিতা লিখছেন না বা লিখতে পারছেন না তখনও। যখন তিনি অসুস্থ, বা হতাশ, বা মনঃক্ষুণ্ণ, তখনও।”
রাশেদ দেখলো কোলকাতার ঠাকুরবাড়ীর লোকটা যিনি নোবেল পেয়ে বিরক্তিতে নাকমুখ কুঁচকে নিয়েছিলেন বেশ করে, যিনি দু দেশেকে জাতীয় সঙ্গীতময় করেছিলেন কলমের একআধটু খোঁচায়, সেই তিনি- ধর্ষিত হচ্ছেন।
তাঁর শুভ্র কেশ লাল হয়ে পড়ছে। তাঁর শুভ্র বসনে লাল গড়িয়ে যাচ্ছে। তাঁকে বেদম ধর্ষাণো হচ্ছে। মাঠে ঘাটে পথে প্রান্তরে উঁচুতলা কি নিচু তলা কিংবা তলাহীনতায় তাঁকে ওয়ান টু এর মধ্যেই ধর্ষিয়ে দেওয়া হচ্ছে অনেক করে।
****************************************************************************************
[justify]ইশরাতের মতো মেয়ের পক্ষে হানিফের মতো ছেলেকে পাত্তা দেবার কোনো কারণ ছিল না। বিশেষ পাত্তা সে দেয়ওনি। শুধু মাঝে-মধ্যে এক-আধটু করুণা করেছিল মাত্র। কোনটা ‘করুণা করা’ আর কোনটা ‘সুযোগ দেয়া’ সেটা বোঝার ক্ষমতা হানিফের থাকার কথা না, তাই হানিফ যা কিছু নিয়েছে প্রসাদ ভেবে নিয়েছে।
[ দেশে আজো টেকা দায় ছাগুদের গন্ধে, চলো ছাগু বধে নামি, পাশবিক ছন্দে। রাজাকার ছানাপোনা, হয়োনাকো খুশি আর, আবারো জেগেছে জাতি, হুঁশিয়ার! হুঁশিয়ার!! ]
খবর: এখানে
হইলোটা তার কী যে
আদর দিলেও যায় ইদানীং
পায়জামা তার ভিজে!
করসে অপমান নাকি কোন
এম সানাউল হকে
শুইনা আহা বুক ফেটে যায়
হয় জ্বলুনি ত্বকে!
ড. ইউনূস আপাত অনাড়ম্বর জীবনযাপনের কারণে তাঁর ভক্তমহলে সমাদৃত। তাঁর গ্রামীণ চেকের পাঞ্জাবি তাঁর পেশাগত সততা ও নিষ্ঠার একটি প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। নোবেলজয়ের অব্যবহিত পরবর্তী সময়ে তিনি শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর একটি বড় অংশের কাছে সমাজসেবা, দেশপ্রেম ও দুর্নীতিমুক্ত নেতৃত্বের আইকন হিসেবে কিঞ্চিৎ প্রতিষ্ঠা পেয়েছিলেন।
সাম্প্রতিক সময়ে খোদ সরকার প্রধান ইউনূস সম্পর্কে রুষ্ট বক্তব্য দিয়েছিলেন, তার পরিপ্রেক্ষিতে সাধারণ মানুষের চোখে ইউনূসের কার্যক্রম সম্পর্কে সরকারের মনোভাব অনুসন্ধানী না হয়ে প্রতিশোধপরায়ণ হিসেবে বিবেচিত হবার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
[justify]দূর থেকে দেখলে হঠাৎ হঠাৎ অপূর্ব লাগে, আপন প্রতিচ্ছবির প্রতিফলনে জ্বলতে থাকে সূর্যের পরিষ্কার আলোতে। মনে হয় কোনো অমূল্য রতন হয়তোবা। কিংবা নাগরিক বর্জ্যস্বরূপ বাস্তুহারা মানুষের মতো শৈল্পিক, বিত্তের ছোঁয়ায় বেড়ে ওঠা সুকোমল চিত্তের কল্পনায়। কিন্তু কাছে যাওয়া যায়না। কাছে গেলে স্বপ্নটা কুৎসিত হয়ে ওঠে, গা ঘিনঘিন করে। কোনোমতে চোখ ফিরিয়ে, দাঁতে দাঁত চেপে এবং নাক বন্ধ করে সরে যেতে হয়, সুসজ্জিত, সুরক্ষিত, সুবাসিত প্রাডো কিংবা পাজেরোর মধ্যে থাকলেও। ডানলপ কিংবা ব্রিজস্টোন প্রাণপণে চক্কর খেয়ে অবাঞ্ছিত কদাকার উপস্থিতি পিষে সামনে এগিয়ে যায়। সামনে কোনো ডুপ্লেক্সের খোলামাঠে খেলা করে শুভ্রমেঘে পরিবেষ্টিত নীলাকাশ। অন্যদিকে সে অনেকটা ওইরকম উদ্বাস্তু কোনো টোকাই এর মতো; স্বাধীন, ভবঘুরে, চিন্তাহীন, অমূল্য ইত্যাদি ইত্যাদি। দূরে থেকে দেখলে সেও জ্বলে, তাকে ঘিরে লক্ষ্য রাখা মানুষগুলোর কল্পনাও জ্বলে। কারও কারও কাছে সে কিংবা তার উপস্থিতি পরম আরাধ্য, শুষ্ক নির্জীব এই শহরের মধ্যে।
এটা কোস্টারিকার উপকথা। তবে এই উপকথা একটু আলাদা আলাদা আঙ্গিকে গোটা ভারতীয় উপমহাদেশ ও ইউরোপ জুড়ে শোনা যায়।
এক তরুণ রাজা এক গ্রীষ্মের সকালে ঘোড়ায় চড়ে বেরিয়েছে বনে শিকার করতে। বনে ঢোকার মুখে সে দেখলো একটা বিরাট সতেজ সবুজ কমলালেবুর গাছ। হাতের নাগালে ঝুলে আছে তিন তিনটে পাকা পাকা কমলালেবু। রাজা টপাটপ কমলা তিনটে পেড়ে কোমরের পেটিকায় রেখে দিলো। পরে সময় বুঝে খাওয়া যাবে।