Archive - 2011 - ব্লগ

April 5th

Death toll of Genocide in 1971

মাহবুবুল হক এর ছবি
লিখেছেন মাহবুবুল হক (তারিখ: মঙ্গল, ০৫/০৪/২০১১ - ৯:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গণহত্যা সংখ্যা দিয়ে বিচার হয় না, বিচার হয় হত্যার প্রকৃতি দিয়ে। বাংলাদেশের গণহত্যা, সেই ২৬ মার্চেই ইয়াহিয়াও অস্বীকার করে বলেছিলেন, জনা পঞ্চাশেক মানুষ মারা পড়তে পারে; তার উত্তরসুরী শর্মিলা বসু তো এভাবেই ভাববেন। কিংবা রুবাইয়াতের মাথায় তো পাকিস্তানী হত্যাযজ্ঞের চেয়ে ভালবাসাবাসিটাই মুখ্য হয়ে যাবে।অনেকদিন ধরেই দেখছি ৩০ লক্ষ শহীদের সংখ্যা নিয়ে বাংলাদেশের কয়েকটি রাজনৈতিক দল বা কিছু সংখ্যক ল


নিওলিবারেল গণিত

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: মঙ্গল, ০৫/০৪/২০১১ - ৫:৩১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
গ্রীড ইজ গুড। ওয়ালস্ট্রিট সিনেমায় গেকোর এই কথাটার পরে আমাদের সমাজটা পালটে যায়। রাজনীতি, ধর্ম, খেলা, কুচকাওয়াজ সবকিছু অর্থনীতির ওপর নির্ভর করে নিজের নিজের মুখোশ বদলাতে থাকে। মুনাফাকে কেন্দ্র ধরে শুরু হয় রিগ্যানোমিকস্‌, থ্যাচারিজম প্রভৃতি। গরিব কর্মহীন মানুষকে অনুৎপাদিত ক্ষেত্র না ধরে সেখানে চালু হয় এনজিওমিকস্‌। গরিব দীর্ঘমেয়াদে গরিবিহালে বাঁচে আর মুনাফার শ্রমযন্ত্র হয়ে কাজ করতে থাকে।


স্বপ্ন

খেকশিয়াল এর ছবি
লিখেছেন খেকশিয়াল (তারিখ: মঙ্গল, ০৫/০৪/২০১১ - ২:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শুভ কোনদিন স্বপ্ন দেখেনি। দিবা-রাত্রি-দুপুর-সন্ধ্যা কোন সময়ই, ঘুমে কিংবা আধো-ঘুমে একটিবারের জন্যও স্বপ্ন দেখেনি সে।

যখন ছোট ছিলো, তখন সে সবাইকে বলতে শুনতো স্বপ্নের কথা। "স্বপ্ন কী মা?" একদিন মাকে নাকি জিজ্ঞেস করে শুভ। মা বলেছিলেন, "ঘুমের মধ্যে সবাই দেখে, নানারকম সব ঘটনা, এই নিজেদের নিয়েই।"

"কী দেখে মা?"


ত্রিচক্র

মনামী এর ছবি
লিখেছেন মনামী (তারিখ: মঙ্গল, ০৫/০৪/২০১১ - ১:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]হোসেন মিয়া রিকশা চালায়। যখন প্যাডেল মারতে আর মন চায়না, তখন মেয়ে প্যাসেঞ্জার খুঁজে বের করে। সবচেয়ে ভালো হয় কলেজ-ইউনিভার্সিটির ছাত্রী তুলতে পারলে। যা ভাড়া বলবে রাজী হয়ে যেতে হবে। তারপর উঠে বসলে হুডটা ঠিকঠাক লাগানোর পর কথা শুরু করতে হবে। এই খুচরা আলাপ আর কি। যেমন - মা আপনি কি ইনবার্সিটিতে পড়েন? কথা আগালেই সরাসরি আসল কথায় চলে যায় হোসেন মিয়া। আমি ভয়াবহ বিপদে পড়সি মা, কালকের মধ্যে ৭শ’ টাকা না দিলে আমার মাইয়ারে ইস্কুল থিকা বাইর কইরা দিবো। আমার দুই ছেলে এক মেয়ে মা। অনেক কষ্ট কইরা পড়াশোনা করাইতেসি। ম্যাট্রিক পাশ করলেই মাইয়ার বিয়া দিয়া দিমু। বই-খাতার যেই দাম। আর পারি না...


যুক্তি (পর্ব ৩)

টিউলিপ এর ছবি
লিখেছেন টিউলিপ [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০৫/০৪/২০১১ - ১২:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মূলঃ আইজাক আজিমভ

ডনোভান চমকে পাওয়েলের দিকে তাকালো, “বাজি ধরে বলতে পারি এই মাথানষ্ট লোহার জঞ্জালটা এনার্জি কনভার্টারের কথা বলছে।”
পাওয়েল হাসি সামলাতে পারলো না, “সত্যি নাকি, কিউ টি?”
“আমি প্রভুর কথা বলছি”, শান্ত, তীক্ষ্ণ উত্তর এলো।


গল্প প্রচেষ্টা-০৯

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: সোম, ০৪/০৪/২০১১ - ৯:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
[justify]অনূঢ়কালঃ


বৃষ্টির জন্যে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৪/০৪/২০১১ - ৭:৪২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আনমনে আনাগোনা মেঘময় মইতে,
উদাসীন জালবোনা স্মৃতিগড়া বইতে;
নীলহারা আসমানে মেঘালয় দুর্মর,
ঝিরিঝিরি বারিধারা মায়াময় মর্মর।

এইপারে বুনোঘাস কেঁপেকেঁপে উচ্ছল,
ওইদূরে তটিনীর জলনাচে চঞ্চল;
মনভরে স্নানসেরে গাছসব পাতাতে
চারিদিক ঝরঝর সুরময় দোলাতে।


April 4th

স্বপ্ন ও অন্যান্য

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৪/০৪/২০১১ - ৫:৪৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মানুষ নাকি তার স্বপ্নের সমান বড়। সে হিসেবে এখন আমার শিশুসম অবস্থা, যদিও কালে কালে বয়স আটাশ পেরিয়ে গেছে। বেঁচে থাকলে মানুষ বারে বারে বদলায়, আর সেইসাথে স্বপ্নের পরিধি ম্যাক্সওয়েলের তড়িৎ চুম্বকীয় তত্তের মতন পাক খেয়ে একটা ক্ষুদ্র বিন্দুতে চলে আসে।


সুখের বিরক্তি...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৪/০৪/২০১১ - ৫:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ধরো, আমার সাথে তোমার আজই শেষ দেখা?
- তাহলে জোছনার জল ভেঙ্গে বৃষ্টি নামবেনা পৃথিবীর কোনো বরষায়, মাটির শরীরে থাকবেনা আবাদের মাঠ অথবা বিপনী বিতানে কোনো চোখ জুড়ানো পন্য।

যদি ফিরিয়ে দিতে বলি ভবঘুরে বিকেল?
- বইবেনা যুগল নদী মনি-মালা। বাঁশি বাজবেনা চন্দ্রস্নাত এই শহরে।

মনে করো, এখানেই থেমে গেল আমাদের হেঁটে চলা?
- কবিতার স্বচ্ছ ডানা আমি ভেঙ্গে দেব খানখান, তাতে বিরক্ত হবেন স্বয়ং ঈশ্বর।


স্বপ্নভাঙার খেলা

সৈয়দ আফসার এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ আফসার (তারিখ: সোম, ০৪/০৪/২০১১ - ৫:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঘুমের ভেতর স্বপ্নকে মধুকর মনে হয়
স্বপ্নের ভেতর কখনও হাসি, কখনও কাঁদি
মাঝরাতে গভীর ঘুম বিশ্রাম পায়!
ঘুম ভাঙলে সিগ্রেটের ধোঁয়া অন্ধকারকে
জিজ্ঞেস করে— কোল বালিশের পাশে
কেন দাঁড়িয়ে থাকে শেষ রাত্রির একাকীত্ব!...

স্বপ্ন জানে না, আমার চোখে জমা কত অজানা ভয়
একাকীত্ব জানে কী? চোখের গভীরতা কাকে তাড়ায়!