Archive - 2011 - ব্লগ

April 4th

[b]অপ্রাসঙ্গিক [/b]

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৪/০৪/২০১১ - ৫:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অপ্রাসঙ্গিক

আলোটা ঝাক্ করে চোখে লাগার সাথে সাথেই ঝাঁঝালো পেচ্ছাপের গন্ধটাও নাকে ঢুকে পড়লো।

শালা! রোজ বলা যে বাইরে গিয়ে করবি। এইটুকু হেঁটে যাবেনা! জানালা দিয়ে বাইরে ছাড়তে ছাড়তে মেঝেসহ ভিজেছে।


না-গল্প ১

মন মাঝি এর ছবি
লিখেছেন মন মাঝি [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৩/০৪/২০১১ - ৯:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

April 3rd

‘পরাজিত পদাবলী..'

তিথীডোর এর ছবি
লিখেছেন তিথীডোর (তারিখ: রবি, ০৩/০৪/২০১১ - ৫:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
‘প্রশ্নগুলো সহজ, আর উত্তরও তো জানা..’

প্রশ্নের উত্তর দিতে আমার ভাল্লাগে না.. একেবারেই না। তবু প্রতিদিন অসংখ্যবার অনেক ক’টা প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। ক্যাম্পাসের চৌকাঠ মাড়িয়ে ঢুকতে কিংবা বেরুতে গিয়ে সম অথবা অসমবয়সী কারো ঠোঁটে ‘কেমন আছো’ নামের সরল জিজ্ঞাসাটি আমাকে আপাদমস্তক বিব্রত করে।
কেমন আছি আসলে? বেঁচেই তো আছি.. বেঁচেবর্তেই তো থাকি আমরা, কোনোমতে।


মুক্তিযোদ্ধা সেবস্তিয়ান মার্ডীর কথা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৩/০৪/২০১১ - ১২:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সালেক খোকন
মাদলের তাল ক্রমেই বেড়ে চলেছে। বাড়ছে এতদল নারী কন্ঠের সমবেত গানের সুর। গানের সাথে তাল মিলিয়ে নাচছে তারা। হলদে শাড়ি জড়ানো শরীর। হাতে সাদা শাখা আর খোপায় লাল জবা ফুল। হাত ধরাধরি করে পা মিলিয়ে নাচছে তারা। দুএকটা পা জড়িয়ে আছে নূপুরগুলো। ধুতি আর পাগড়ি পড়া এক আদিবাসী উদাসী ঢঙে মাদল বাজাচ্ছে। চারপাশে ঘিরে আছে গ্রামের সুধিজনেরা। এভাবেই চলছিল সাঁওতালদের খেমটা নাচের আসরটি।


April 2nd

পহেলা বৈশাখের ইবই

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর (তারিখ: শনি, ০২/০৪/২০১১ - ৪:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঘরকুনো হিসেবে বাঙালির সুনাম আছে। ইউরোপের লোকেদের টাকা হলে বা না হলেও তারা জাহাজে চড়ে বের হয়ে যেতো, সাগর মহাসাগর পার হয়ে যেতো। আর আমাদের টাকা হলে আমরা হেরেমখানা খুলে বসতাম। হাসি


স্বপ্নগুলো আকাশছোঁয়া

শেখ জলিল এর ছবি
লিখেছেন শেখ জলিল (তারিখ: শুক্র, ০১/০৪/২০১১ - ১১:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্বপ্নগুলো আকাশছোঁয়া মেঘের ভিড়ে লুকায় কেন?
উড়ছে ধুলো, উড়ছে তুলো দূর দিগন্তে বাষ্প যেন
শৈশবেরই উঠোন থেকে কৈশোরেরই মেঠোপথে
গোত্তা-খাওয়া উড়ান ঘুড়ি জীবনযাপন উল্টোরথে
ভুলছে স্বনন, ভাঙছে মনন ঝর্ণা-পায়ের বহতা স্রোত
লক্ষ্যভেদী চলার আবেগ গড়তে অমোঘ সুখের তাবৎ।

লক্ষ্য যেন দূর আলেয়া আঁধার কালো বনের ধারে
পেয়ে তারে মুক্তাবাসে খুঁজি শুধুই কারাগারে


মাটি ও মানুষ এবং মধু

স্পর্শ এর ছবি
লিখেছেন স্পর্শ (তারিখ: শুক্র, ০১/০৪/২০১১ - ৮:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কী যেন বলে অনুভূতিটাকে? নস্টালজিয়া। যতবারই বাঁশির সুরে শুনি ‘আমার দেশের মাটির গন্ধে...’ ততবারই অব্যর্থ ভাবে আক্রান্ত হই নস্টালজিয়ায়। এইতো গতকালই চ্যানেল পাল্টাতে পাল্টাতে হঠাৎ চলে গেলাম বিটিভি তে। সেখানে হচ্ছে ‘মাটি ও মানুষ’। আমার ছোটো বোন, এই সেইদিন যার জন্ম হলো, সেও নাকি নস্টালজিয়ায় আক্রান্ত, এর সূচনা সংগীত শুনে! বিটিভিতেই থিতু হলাম তাই। এবারের পর্ব মধু চাষীদের নিয়ে।


April 1st

কার্বন যুগ : মুখবন্ধ ২

ফারুক হাসান এর ছবি
লিখেছেন ফারুক হাসান (তারিখ: শুক্র, ০১/০৪/২০১১ - ২:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ব্ল্যাপ

=============================================
পৃথিবীর মোট কার্বনের মজুদ ৭৫ মিলিয়ন বিলিয়ন মেট্রিক টনের চেয়েও বেশি। ধরিত্রী, এর জল, মাটি, আর বায়ুমণ্ডলে নিয়ত চলছে এক বিপুল কার্বন লন্ডারিং প্রক্রিয়া। কার্বন চক্রে প্রত্যেকেরই নিজস্ব একটা স্থান আছে, যতক্ষণ পর্যন্ত না আরেকটা স্থান সে পায়। বাতাস এবং পানি, ব্যাকটেরিয়া, তরুর দল, এবং জীবজন্তু কার্বন চক্রে একে অপরের মধ্যে পথ খুঁজে নেয়, অনাদিকাল ধরে। অথচ, আমাদের কার্বন যুগে, অর্থনৈতিক কার্যক্রমের কারণে ভূতাত্ত্বিক সময় মাত্র এক জীবনে এসে ঠেকেছে। কী করে হলো কার্বন ও প্রাণের উদ্ভব? কীভাবে বিবর্তনীক সৃষ্টিশীলতা কার্বনের বাতাস, সমুদ্র আর ভূমিতে চক্র কাটার দিক পালটে দিল? আবার কীভাবেই বা শুধুমাত্র গত ১৫০ বছরে বৈজ্ঞানীক, শিল্পপতি, এবং ভোক্তার দল এক শিল্পঘটিত কার্বন চক্রের জন্ম দিলো – মিলিয়ন মিলিয়ন বছরের জমে থাকা ভূতাত্ত্বিক তলানিকে হঠাৎ উড়িয়ে দিলো বায়ুমণ্ডলে? কীভাবে বিবর্তন এবং মানব প্রযুক্তি একই রকম সমস্যাকে মোকাবিলা করে, বিবর্তনে প্রযুক্তির অবস্থান কোথায়, এবং কীভাবে কার্বনের এই জগত কাজ করে – এই সব প্রশ্নের উত্তর আর কিছু মৌলিক ধারণা দেবার জন্য এরিক রোস্টন লিখেছেন ‘কার্বন যুগ’ বইটি। সেই বইয়ের অনুবাদ চলছে। (গত পর্বের পর) আজকে থাকছে মুখবন্ধের বাকিটুকু।
=============================================


'বই'কালিক গাল-গল্পঃ ১

কনফুসিয়াস এর ছবি
লিখেছেন কনফুসিয়াস (তারিখ: শুক্র, ০১/০৪/২০১১ - ১০:৪৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সে অনেক কাল আগের কথা।
আরবের লোকেরা অবশ্য ততদিনে গুহা ছেড়ে বেরিয়ে এসেছে, তারপর গঙ্গা বইতে বইতে পদ্মা হয়েছে, পদ্মার চরে কুঁড়েঘর বানিয়ে আমরা উপরে সাইনবোর্ড লাগিয়ে দিয়েছিলাম “সচলায়তন”।
তো, অনেকের মনে আছে, অনেকে হয়ত ভুলেই গেছেন- সচলায়তনে একসময় অমিত আহমেদ নামে একজন সু-লেখক নিয়মিত লিখতেন। সু, মানে, ভাল লেখক তো তিনি অবশ্যই ছিলেন। কিন্তু আমার তাঁকে সু-লেখক ডাকার কারণ অন্য, সুদর্শন লেখক-কে সংক্ষিপ্ত করে আমি এই শব্দ হাজির করেছিলাম।
বইমেলায় অমিত আহমেদের বই বের হবে শোনার পরই আমরা কিছু পাপী বান্দা কল্পনা করেছিলাম, মেলায় গিয়ে স্টলে অমিত একটু দাঁড়ালেই হলো, ব্যস, আর পায় কে, বই সব হু হু করে সুন্দরী ললনাদের বগলদাবা হয়ে যাবে! এবং সেই আনন্দে হয়তো ফরিদ রেজা সাহেব তখন সত্যজিতের নকল করে নতুন বই বের করে ফেলবেন, “বগলবন্দী বই”।


এপ্রিলস্য প্রথম দিবস

সাফি এর ছবি
লিখেছেন সাফি (তারিখ: শুক্র, ০১/০৪/২০১১ - ১০:১৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যাই হোক এই লেখার আসল উদ্দেশ্যে আসি। এখানে আপনাদের একটা অসম্ভব সহজ বুদ্ধি শিখাবো। কিভাবে সহজে আপনার বন্ধুকে বোকা বানাতে পারেন এই দিনে