লোকেরা বলাবলি করে এডমন্টন শহরের মানুষ নাকি খুব ধনী! কথাটা মিথ্যে নয়। পুরো আলবার্টা প্রদেশ চলে তেলের টাকায়। কানাডার সবচেয়ে বেশি তেলসমৃদ্ধ প্রদেশ আলবার্টা। রাজধানী এডমন্টনের শহরের লোকেরা বেশিভাগ চলাফেরা করে গাড়িতে। বাস, ট্রেন, মেট্রো বা সাবওয়ের ধার ধারে না। এখানকার ট্রানজিট ব্যবস্থাও বোধ করি কানাডার অন্যান্য বড়ো শহরের তুলনায় অনেকটা পিছিয়ে আছে।
সেদিন বিকেল ক্যাম্পাস নিরিবিলি
পাতায় পাতায় সোনালী আলোর মায়া
আলগোছে কেউ বুকে এঁকে দিয়ে ছায়া
ক্লাশ শেষ করে ফিরে যায় হোষ্টেলে
সারাটি দিনের মুগ্ধতা পিছে ফেলে।
আমি বসে রই বুকে নিয়ে শূন্যতা
একা একা সেই বুড়ো গাছটির নিচে
পড়ে থাকে বই, পড়ে থাকে খেরো খাতা
একটি দিনের সঞ্চয় খুলে দেখি―
কিছু ছেঁড়া আশা, কিছু প্রেম-ভালোবাসা।
শুধু চেয়ে থাকি এর বেশী কিছু নয়
তবু কেন তার মনে জাগে এত ভয়?
চেষ্টা-চরিত্র করে আরো কয়েকটা লিখলাম।
২৫। “ব্যথা লাগছে?’ “নাহ”। “তাহলে চলুক।“ “আচ্ছা।“
২৬। নিস্ফলা জমিতে চাষ। দোষ হয় কপালের।
২৭। সারাক্ষণ টিভি কমপিউটরে থাকি। রাইটার্স ব্লক।
২৮। এক শব্দে গল্প? তাও হয়। “না”।
২৯। মেয়েটিকে দেখে কিশোরটি যুবক হয়ে ওঠে।
৩০। পূর্নিমা দেখবো। আলো নেভাও। মুখটা তোল।
৩১। খিদে লেগেছে। হালাল-হারাম কাল দেখবো।
৩২। রিকশাতে চড়ে ভিক্ষুকটি ভাবে, আমিই নবাব।
বুয়েট ক্যাফেতে বড় পর্দায় খেলা দেখছিল নরক হাসান , আর মনে মনে হাসছিল । শ’ দুয়েক বুয়েটিয়ান বসে আছে তার পেছনে । না শুধু বসে নেই, মনের সুখে ভুভুজেলা বাজাচ্ছে তারা । এরা নিশ্চয়ই কৃতজ্ঞ তার কাছে , ছাত্রলীগের কাছে , এভাবে তাদের খেলা দেখার সুযোগ করে দেওয়ায় । নরক মনে মনে ভাবে , যাক আগামী ২ বছর অন্তত আরামে থাকা যাবে । বেকুব গৌতমের কথা ভেবে হাসি পায় নরকের , ব্যাটা কি মনে করেছিল নিজেকে ? বুয়েটের রক্ষাকর্তা ?
[justify]
।১।
বাংলাদেশের প্রাচীনতম নগরী মহাস্থানগড়। যদিও কার্বন-১৪ তারিখ নির্ণয় পরীক্ষায় উয়ারি-বটেশ্বরের একটি স্তরে মহাস্থানগড়ের চেয়ে ৩০ বছরের পুরনো নিদর্শন পাওয়া গেছে, কিন্তু নগরের ব্যাপ্তী এবং প্রাপ্ত নির্দশনের প্রতুলতার নিরিখে মহাস্থানগড়ই এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নস্থান। “সংবঙ্গজ”-দের রাজ্য পুণ্ড্রবর্ধনের প্রধান নগরী পুণ্ড্রনগর এখানেই অবস্থিত। মহাস্থানেই পাওয়া গেছে বাংলাদেশের সবচেয়ে পু
কখনও এমন হয় যখন একজন শিল্পী বেঁচে থাকেন তখন অনেক সময়ই আমরা বুঝতে পারি না আমাদের কতটা জুড়ে তিনি আছেন। মৃত্যু এসে হঠাৎ করে আমাদের মাঝ থেকে তাঁকে কেড়ে নিলেও সঙ্গে সঙ্গেই যে শূন্যতা অনুভব করি তাও নয়। যতদিন যায় শূন্যতার অনুভূতি স্পষ্টতর হয় আমাদের প্রতিদিন। সুচিত্রা মিত্রের মৃত্যুতে বাঙালিভুবন যতই শোকার্ত হোক না কেন, এই বিয়োগের তাৎপর্য সবটাই আমরা অনুভব করতে পারছি এমনটা নয়। হয়ত নিজের বোধ বা বোধহীনতাকে বহ
কত্তা আইছেন? গরমের মইদ্দে বাসে কষ্ট হয়নাই তো।
০১।
প্রতিদিনকার মত টিউশনী শেষে মেইন রাস্তায় উঠতে বিজ্ঞাপনটা চোখে পড়ে। সাদা কাগজ, ভুল বানান, জড়ানো হাতের লেখা। প্রতিদিনের মত বাসের লাইনে দাঁড়িয়ে বিজ্ঞাপনটায় চোখ বুলাই-
জরুরী বিজ্ঞপ্তী
উপযুক্ত মূল্যে একটি কিডনী বিক্রয় হইবে, ক্রয়ে আগ্রহি হইলে যোগাযোগ করুণ।