গত কিছু দিন মিডিয়ার একটা বিশেষ আচরণ লক্ষ্য করলাম। তারা যে কোন উপায়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সমালোচনা করতে পারলেই বিগলিত হচ্ছে। অনেকটা যেন “বাংলাদেশ দলের সমালোচনা” এখন হটকেক। যে কোন ভাবে ক্রিকেটারদের খেলা, আয় বা তাদের ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কাদা ছোড়াছুঁড়ি করতে পারলেই তারা একটা সীমাহীন অসুস্থ আনন্দ অনুভব করছে।
আজ বাংলাদেশ জিতেছে। টাইগাররা আজ প্রমাণ করে দিল যে ইচ্ছার জোরে যেকোন কিছুই করা সম্ভব। আজ সারাদেশ আর দেশের বাইরে বাংলাদেশীরা আনন্দের জোয়ারে ভাসছে। ধন্যবাদ টাইগাররা, আমাদের আরেকটি আনন্দের, গর্বের উপলক্ষ এনে দেওয়ার জন্য। আমাদের এই পোড়া দেশটাকে মাঝে মাঝে তোমরাই পারো খুশির জোয়ারে ভাসাতে। অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমাদের।
আজই দুপুরে আধখানা দুনিয়া পাড়ি দিয়ে আমার হাতে এসে পৌঁছেছে একখানি চকচকে রঙিন মলাটওয়ালা চল্লিশপাতার বই। বইখানি অনেকদিন থেকেই আমার কড়া নজরে আছে, কারণ এই বইটি হল দুইজন খুবখ্রাপ সচলের এক অশুভ আঁতাঁতের ফলশ্রুতি। আর সবচেয়ে নিন্দনীয় ব্যাপার এই যে, যখন আমি ছোট্টটি ছিলাম সেইফাঁকে এঁরা দুইজন কালা শব্দটির কপিরাইট দখলিস্বত্ত্ব করে ফেলেছেন; কালা শব্দটি আমার সঙ্গেই একাত্মভাবে জড়িত (তার প্রচুর সাক্ষ্য দিতে
একপুকুর ভর্তি টলটলে জল পেছনে আর সামনে একটা মসজিদ। ঠিক কত বছর পর নামাজ পড়বো আজ, তাই গুনে বের করার চেষ্টা করছিলাম। খুব বেশিক্ষণ অপেক্ষায় থাকিনি , তারপরই দেখলাম তুমি হেঁটে আসছো। ঐটুক পথ হেটে আসতে তোমাকে এত ক্লান্ত দেখাচ্ছিল যে, আমি সযত্নে জমিয়ে রাখা সব অভিমান মুহুর্তেই ভুলে গেলাম। প্রবল অসহায়ত্ব ভর করলো বরং। একটা ব্লটিং পেপার হয়ে জন্ম নিলেও তোমার দুঃখগুলোকে সুনিপুণ শুষে নিতে পারতাম। অথচ অবলা আর ব্যর্
আবারো জোর করে লিখলাম কয়েকটা। এর কয়টা গল্প হলো আর কয়টা শ্লোগান, কে জানে?
১৩। ভাঙ্গা দালান। পূর্ণিমা । অশরীরিরা আমাদের দেখছে।
১৪। ঘুমে যাকে ছুঁই, জাগরণে তাকে পাইনা।
১৫। সাগরে মুক্তো থাকে। মুক্তোতে অশ্রুর সাগর।
১৬। আকাশের ঝড় ঘর ভাঙ্গে, ঘরের ঝড় ----?
১৭। টাকার র্যাপিংএ ভালবাসার খুঁত ঢাকা পড়ে।
১৮। গরুটা ভালবাসা চেয়েছিল। স্টেইকটাকে যত্নে চিবুই।
১৯। বন্ধুটি বলেছিল, ‘কাল আসিস’। মাথা খারাপ!
জয় এলো বাংলাদেশের। বিশ্বকাপে ২য় জয়। অনেক নাটক করে জয়টি ধরা দিলো। বিশ্বকাপটি ঘরে তুলতে হবে এমন কোন আবদার করেনি বাংলাদেশের মানুষ। শুধু একটু ভালো খেলুক এটাই চেয়েছে। প্রথম খেলায় ভারতের সাথে হারার পরও মানুষ খুশী। ২য় খেলায় আয়ারল্যাণ্ড এর সাথে জয়ে কে কতটুকু খুশী আমি জানি না। তবে আমি একটুও খুশী না। আয়ারল্যাণ্ড এই সেদিন ক্রিকেট খেলতে এসেছে, এখনও টেষ্টে সুযোগ পায়নি, কিন্তু এখন পর্যন্ত আয়ারল্যাণ্ডই চমক দেখিয়
অনেককিছু দেখলাম।
অনেককিছু শুনলাম।
অনেককিছু পড়লাম।
অনেক কিছু বুঝলাম।
অনেকদিন চুপচাপ ছিলাম।
এইবারও তাই মুখ খুললাম না।
শুধু- আমাদের শ্রদ্ধেয় ক্রীড়া সাংবাদিকগণ, বরেণ্য প্রাক্তন ক্রিকেটারবৃন্দ
আর যাঁরা অতিমাত্রায় ফালাফালি করছেন তাঁদের কাছে ছোট্ট একটা অনুরোধ!
হোল্ড থ্রি ফিঙ্গারস ইনফ্রন্ট অফ ইউ, অ্যান্ড ট্রাই টু রিড বিটুইন দ্য লাইনস!
তোমার কাছ থেকে সজ্ঞানেই দূরে থাকি। তোমাকে না দেখেই দিনটা কাটাবার চেষ্টা করি। আমাকে তুমি চাও না, তাতে আমার আক্ষেপ নেই। আক্ষেপ একটাই তুমি কখনো বিশ্বাসই করলে না কতোখানি ভালোবাসি তোমাকে।
আয়ারল্যান্ড আর ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের খেলায় ম্যান অব দ্য ম্যাচের সিদ্ধান্ত নিয়ে মনের মধ্যে একটা খচখচানি ভাব রয়ে গেছে আমার। ছোট্টো একটা জরিপ দিতে চাই এ নিয়ে কিছু লেখার আগে। পাঠকের প্রতি অনুরোধ, জরিপে অংশ নিন আর অন্যকেও অংশ নিতে বলুন। ধন্যবাদ।
খুব সম্ভব তোদেরকে উদ্দেশ্য করেই শ্রদ্ধেয় খান আতা এককালে বলেছিলেন, আবার তোরা মানুষ হ। তোরা মানুষ হসনি। আটত্রিশ বছরেও তোরা মানুষ হতে পারলি না। চেঙ্গিস খানের মত গায়ের জোরে দিকদিগন্ত ছারখার করে তোরা এবার এসেছিস বুয়েট জয় করতে। তোরা ভেবেছিলি, আসবি, দেখবি আর জয় করবি। হলে হলে চাঁদাবাজি করবি, কেউ তোদের কিচ্ছুটি বলবে না। ভিন্নমতের মানুষদের মত প্রকাশের অধিকারের মুখে ছুরি চালাবি, কেউ কিচ্ছুটি বলবে না। কেনো বল