কনকনে শীতল বাতাস। গলাবন্ধ সোয়েটারেও মানছে না। ঠকঠক করে দাঁতে দাঁত বাড়ি খাচ্ছে। কানমাথা সব ঢাকা আছে তবু এই বেদিশা ঠান্ডায় কাবু হয়ে আছে মুহিব। পকেট থেকে প্রায় চ্যাপটা হয়ে যাওয়া মার্লবরোর প্যাকেট বের করে গুনে দেখলো, মাত্র পাঁচটা বাকী আছে। সামনে যদিও দীর্ঘ রাত, হাতে সময় অল্প, এই পাঁচটাতেই হবে। গত পনের দিন ধরে রাতগুলো যেন সারাজীবন দেখে আসা রাতের চেয়ে অনেক বেশী দীর্ঘতর। সব দুঃসময়ের রাতই দীর্ঘ হয়।
সালেক খোকন
ভোর হতেই চারপাশের দৃশ্য বদলে যায়। হালকা কুয়াশার আবরণ চারপাশে। পাহাড়চেরা উঁচুনিচু রাস্তা ধরে ছুটে চলে আমাদের বাসটি। আঁকাবাঁকা সবুজে ঘেরা পথ। সকাল ঠিক ৮টা। সুপারভাইজার চেচিয়ে ডাকে ‘এক নম্বর ঘাট’। এই ঘাটটি দেশের একেবারে শেষ প্রান্ত টেকনাফে। সেখান থেকেই এলসিটি কুতুবদিয়া জাহাজটি ছেড়ে যায় সেন্টমার্টিন দ্বীপে।
আমার আম্মার সম্পর্কে আগে সচলায়তনে একটা লেখা পোষ্ট করেছিলাম। আমার আম্মার গল্পঃ এ মাদার এ ওয়ারিয়র। খুলনায় এই মুহুর্তে অনেকগুলো জাতীয় পর্যায়ের সংগঠন মিলে ৫জন কৃতি নারীকে এবং একজন পুরুষকে আন্তর্জাতিক নারী দিবসের ১০০ বছরপূর্তীতে সন্মাননায় ভূষিত করছে। গতকালই তারা আম্মাকে এই সন্মাননার কথা জানিয়েছেন। এরা হচ্ছেন-
প্রিয় টাইগাররা,
মনের কোন এক কোণায় একটা নকশীকাটা সিন্দুকে জমানো এই শহরকে ঘিরে রাজ্যের স্মৃতি। একটা ভীষণ ঝড়ো দুপুরে প্রথম এই শহরকে দেখা। সাথে এক মামা ছিলেন, বাবা-মা অন্য বাহনে। মফ:স্বলের একটা শহর থেকে লঞ্চে করে সদরঘাটে নেমে এসে শাপলার চত্বর, দোয়েলের চত্বর, মতিঝিলের সেই একমাত্র উঁচু বাড়িটা, সব অবাক হয়ে দেখতে দেখতে কখন সব কালো করে কালিগোলা মেঘেরা নেমে এসেছিলো। বছর চারেকের আমার মাথায় এসেছিলো ভীষণ কালচে ওই মেঘগুল
[justify]
“বুশ বাহিনীর গালে গালে, জুতা মারো তালে তালে
লাদেন তুমি এগিয়ে চল, আমরা আছি তোমার সাথে”
সিলেটের মতো দুনিয়াতে অত বেশি জায়গার নাম কোনো শহরে আছে কি না আমার জানা নেই। এক নামের জায়গায় দাঁড়িয়ে বিড়ি টানলে ছাই গিয়ে পড়ে অন্য নামের জায়গায়। প্যাডেল আড়াই চক্কর ঘুরে আসার আগেই রিকশা চলতে শুরু করে বদলে যাওয়া নামের রাস্তায়। মেয়েরা যেখানে গেট দিয়ে ইস্কুলে ঢোকে সে জায়গা থেকে হেড মিস্ট্রেস যেখানে দাঁড়িয়ে ছাত্রীদের স্কুলে আসা তদারকি করেন সে জায়গার নাম ভিন্ন। আবার যখন তারা যার যার ক্লাসে গিয়ে বসে তখন হয়ত
১.
১. বয়স কতো?
এক নামকরা স্বাস্থ্যরিপোর্টার এক বৃদ্ধাশ্রমে বসেছিলো। সে এক সাদা লম্বা দাড়িওয়ালা বৃদ্ধলোকের কাছে গিয়ে বললো- আমি কি জানতে পারি স্যার আপনার বয়স কতো?
- ছিয়ানব্বই বছর। বৃদ্ধ উত্তর দিলো।
- কেন আপনি মনে করেন এতো বেশি বছর এখনও বেঁচে আছেন?
- আমি কোনো ধূমপান করি না। আমি কোনো বিয়ার বা মদ্যপান করি না।