ছুরি
মাইকেল ওপেনহাইমার
[justify]
পৃথিবী এক কালে খুব সহজ, স্বাভাবিক একটা জায়গা ছিলো। পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে মুষ্টিমেয় কিছু বিজ্ঞানী এর বিভিন্ন গোপন রহস্য প্রকাশ করতেন। সেই তথ্যের বিস্তারও ছিলো একমাত্রিক -- বিশেষজ্ঞ কেউ আবিষ্কার করতেন, বাকিরা প্রচারমাধ্যম থেকে সেই সংবাদ জানতেন। আজ পৃথিবী অনেক বদলেছে।
বিকেলের মিঠে রোদ খেলা করছিল চুলে, গালে। মৃদু বাতাসে কপাল, কানের পাশে থেকে চোখেমুখে এসে পড়া চুলগুলো না সামলে শক্ত করে রিকশার হুড ধরে বসে ছিল মৃত্তিকা। পহেলা ফাল্গুন, বসন্তের প্রথম দিন। আজকে ভিড়টা টিএসসি, বইমেলায় আরো বেশি। বিশ্বরোডে এ সময়ে কোনো জ্যাম নেই, রিকশা প্রায় উড়িয়ে নিয়ে চলেছে কমবয়েসী রিকশাচালক ছেলেটা।
ইউনিভার্সিটি থেকে বের হলে সবার আগে আমরা যাই আশেপাশের ফাস্টফুডের দোকানে। এলাকাটা বাণিজ্যিক, তাই এগুলোর কোন অভাব নেই। আমাদের ক্যাম্পাস কেন্দ্র করেই বেশ কয়েকটা গজিয়ে উঠেছে।
[justify]ব্যাথাটা এবার ডান খাঁচার নিচে বেশ খানিকটা গভীর থেকে আসছে। আর ছোট ছোট একেকটা চুমুকে দেওয়াল থেকে বহুদূরে থাকা ড্রিল মেশিনের ঝিম্ প্রতিধ্বনি। কী-বোর্ডে আরো খানিক খুট খুট। তারপর আবার ব্যাকস্পেসে চাপ। রুশ দোকানে ভদকার ওফার ছিল। আধা লিটারের বোতল তিন ইউরো নিরানব্বই সেন্ট। এবার শীতের একেবারে শুরু থেকেই চলছে। স্টক শেষ হওয়া পর্যন্ত চলবে। নাতাশা, ইরিনা, গালিয়েভা, স্তানেভা, পুদোভকীনাদেরও এরকম অফার থ
বীজতলা নেই বলে হলোনা বীজ় বোনা ;
হরিণী চোখ নেই, কাকে দেই চোখের কাজল,
হাতের কাঁকন, নাক-ফুল সোনা?
মুঠো ভরে পাবে বলে রোজরাতে যে খোঁজে ওম -
হায়, তারই ঘাটে ভেড়ে ভিনদেশী সদাগরী নাও,
ঢাকাই শাড়ী, রেশমী চাদর, আর মিথ্যা শ-র-ম।
রাখালের জোটেনা বলে যে ছিলো চোখের আড়াল,
সেতো আছে সুখে - দাসী-বাঁদী, বিছা-বাঁজু, নিকানো উঠান;
সিগারেটের ধোঁয়া কি বিষাদ কমায়?
খুব জানতে ইচ্ছা করছে হঠাৎ করে। গতকাল ঢাকা’র শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ ব্যাটিং-এর হতাশাজনক প্রদর্শনীর পরে হঠাৎ করেই গ্যালারী প্রায় ফাঁকা হয়ে এলো। হাতের প্ল্যাকার্ড, ব্যানার, ফেস্টুন, পানির বোতল, খেলোয়ারদের উৎসাহ দেবার জন্য তালে তালে শব্দ করার প্লাস্টিকের হাওয়া ভরা পাইপ মাঠের দিকে ছুঁড়ে দিয়ে অনেকে মাঠ ছাড়লেন থমথমে মুখ নিয়ে।
[justify]সবকিছুর শুরু হয় নাকি ছোট্ট একটা স্বপ্নে। আমার সমস্যা হচ্ছে- শুরুর সঙ্গে সঙ্গে তা শেষও হয়ে যায় ওই স্বপ্নেই। তো, এইভাবে অনেক কিছুই করতে চেয়েছি এবং করা হয় নি। এই তো কিছুদিন আগে জাফর ইকবাল স্যারের লেখাটা পড়তে পড়তে মনে করে দেখার চেষ্টা করছিলাম জাতীয় সঙ্গীত পুরোটা মনে করতে পারি কি না। লজ্জার সঙ্গে আবিষ্কার করলাম ভুলে গ
আমরা আনুমানিক একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারি যে সভ্যতার সূচনা হয়েছিল স্মৃতিচারণ এবং চিন্তুন প্রক্রিয়া শুরুর মাধ্যমে। এরই উপজাত হিসেবে হাতিয়ার ব্যবহার শুরু হয় ৩৮ লাখ বছর আগে। তাতে টিকে থাকার ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা তৈরি হয় - সূচনা হয় সাংস্কৃতিক বিবর্তনের। কিন্তু শুধু টিকে থাকার স্বার্থেই নয়, নিজের স্বজাতির সঙ্গে সংঘর্ষের মাধ্যমে প্রয়োজনের বাইরে আরেকটি প্রবণতার সূচনা হয় - অন্যকে পরাজিত করার সেই উচ্ছাস যাক
(আগের পর্বগুলো পড়া না হয়ে থাকলে একটু চোখ বুলিয়ে নিন)
কওমী মাদ্রাসায় আমার কয়েকটা দিন
কওমী মাদ্রাসায় আমার কয়েকটা দিন - ২