১.
কতই বা বয়েস, এর চেয়ে ঢের বুড়ো খেলোয়াড়ারদের(এই মুহুর্তে চট করে ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডের রায়ান গিগসের নামটাই মাথায় আসল) মাঠ দাপিয়ে বেড়ানোর এন্তার রেকর্ড আছে। তবে দীর্ঘদিন বিষফোঁড়া হয়ে থাকা ইনজুরির সাথে শেষমেশ হার মানতে বাধ্য হলেন তিনি। মাত্র চৌত্রিশ বয়েসেই তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন, ঢের হয়েছে, এইবার বুটজোড়া তুলে না রাখলেই নয়। আর কখনো ফুটবল মাঠে ডিফেন্ডারদের তুর্কি নাচন নাচাবেননা তিনি। আদিওস...রোনালদো লুইস নাজারিও দে লিমা, আমাদের প্রজন্মের সবচেয়ে দুর্দান্ত স্ট্রাইকারটিকে আর কখনো মাঠে দেখা যাবেনা।
বেক্সিমকোর একটা বিশাল আকৃতির ক্রিকেট ব্যাট দেখলাম জিয়া কলোনির সামনে। ব্যাটটা আমাদের জাতীয় ক্রিকেট টীমের খেলোয়ারদের জন্য শুভকামনা জানানোর জন্য রাখা হয়েছে। ব্যস্ততার জন্য আমি যেতে পারছিনা, তবে ইচ্ছে ছিল যাবার।
[justify]
বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১১ এর আসর বাংলাদেশে, সারা জাতিকে ক্রিকেটজ্বরে আচ্ছন্ন করে শুরু হতে যাচ্ছে আর তিনদিন পর। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড নিরাপত্তাসহ নানা আয়োজনের ব্যবস্থা সম্পন্ন করে এনেছে। দেশ থেকে দূরে বসে সব ধরনের ঝামেলামুক্ত নির্ভেজাল ক্রিকেট ম্যাচ দেখার জন্যে আমিও উন্মুখ হয়ে আছি।
বৃত্তের বাইরে যেতে নেই
সেখানে ওৎ পেতে রয় বিপদ,
রাবণের মতো ছলে বলে প্রলোভনে
সেও নিতে চায় দখল।
তবু কিছু নাগরিক বনসাই
বনবাসে গিয়ে বনকেই ভালোবেসে ফেলে
নগরের নিরাপদ ওম ভুলে গিয়ে
বনস্পতি জীবনের লোভে
সেখানেই গড়ে তোলে
কবিতার মোহময় কুটিরশিল্প সব।
আমার শহরে বসন্ত মাস
আকাশে আজ হলুদ পাখি
আমার এখানে রোদের নদীতে
ফাল্গুনী মেয়ের শলমা সখী
আকাশ চূড়ায় উড়ছে কারো রঙ্গীন বেলুন ইচ্ছে ঘুড়ি
এই বিকেলে তোমায় দিলাম তোমার প্রিয়ার কাঁচের চুড়ি
তোমার সকাল আমার সাঁঝে নাক ছাবিটার মুক্তো খাঁজে
জরির মতো সবুজ মতি তারার চোখে তোমার ছবি
মাশরাফি বিন মর্তুজা, ক্রিকেট সম্পর্কে যাদের জ্ঞান একেবারে ন্যুনতম তারাও এই নামটি সম্পর্কে পরিচিত৷ এই বোলার জাদু দেখান, তাঁর গতি দিয়ে৷ বাংলাদেশের জয়ের সঙ্গে এক অপরিহার্য নাম মাশরাফি৷ তাকে কিনা ভারতের বিরুদ্ধে না খেলানোর যত তোড়জোর!
শেষ পর্যন্ত আরব মুল্লুকের ‘বানাত’ অর্থাত কন্যাদের বোরখাবিহীন চেহারা দেখার সুযোগ হয়ে যায় যুবকের। কিন্তু রূপচ্ছটায় ভস্ম হওয়া থেকে রক্ষা মিলে। হয়ত মায়ের দোয়ায়। হয়ত পাহারারত সেই মহিলার ঈগল দৃষ্টি তাকে রক্ষা করে।
শীতার্ত হৃদয়
(কাপুরুষ)
শীতের কাঁপনে ঝড়ছে পাতা, নেই তো ফুলের তাজ,
রুগ্ন বলে করছ হেলা, চাওনা ফিরে আজ।
বসন্ত যখন আসবে ফিরে, ভরবে পাতায় ডাল,
আসবে নিতে ফুলের সুবাস, ভুলতে মনের কাল ।
ইভনিং গেম ড্রাইভ শেষে আমরা যখন ক্যাম্পে ফিরে আসছি ছেলেরা তখন পরিতৃপ্তির কোলে দেহ এলিয়ে আবেশে চোখ মুদে একটি সার্থক দিনের পরিসমাপ্তিতে হৃষ্টচিত্ত। আর মেয়েরা সদ্য আহরিত ভালোলাগার বিস্ময়ের কথা বার বার উচ্চারণে আপ্লুত। “ইচ্ছে হলে ক্যাম্পে পৌঁছে তোমরা পাশের মাসাই পল্লী থেকে ঘুরে আসতে পারো। পরিচিত হতে পারো ওদের দৈনন্দিন জীবনের সাথে। বিশ ডলারের বিনিময়ে ওরা তোমাদের যূথচারী নাচ দেখাবে, আগুন জ্বালিয়ে দেখাবে