আরিফিন সন্ধি
গতকাল ফেব্রুয়ারী মাসে যে এইরকম বরফ পরতে পারে, তা গত দুই বছর চোখে পরেনি। বিভাগে না যেয়ে মনে সুখে কফি গিলছি আর চ্যাট করছিলাম। মজার খবর জানাই, গতকাল এখানের অফিস সব অলিখিত বন্ধ হয়ে গ্যেছিল, যদিও আমার কোন কারখানাতে (ল্যাব আরকি) কাজ নাই, তাই বিভাগে যেতে হয়না, কিন্তু কতদিন এরকম বরফ আমি চেয়েছি, বিশেষ করে পরীক্ষার দিনগুলোতে!! কেউ কথা রাখেনি
দুই চোখ দেখে যাকে অনুভবে রাখে তাকে
অথবা চোখের আড়ালেই মনের আড়াল
এ রকম সত্যের মুখোমুখি যখন কাটছে রাত
স্বপ্নেরা উড়ায় ঘুড়ি ঐ দূরের নীলাকাশে
যাপিত দিন কখনো যায় বাড়ি মুক্ত ডানা মেলে।
যাদের ফোন করার কথা ছিলো
তারা ভুলে গেছে নম্বর অথবা হারিয়েছে
যদের ফোন করেছি বারবার
তারাও ভাবেনি ফিরতি কল করার
তাই জমানো কথারা কাঁদে একাকীত্বের আঁধারে
স্মৃতিরা ঘুমায় ক্লান্ত বালিশে মাথা পেতে।
“আই থট কানাডা উড স্কোর এইটি এইট!”
কথা ছিলো ৯ তারিখে খোসা ছাড়ানো হবে “গোয়েন্দা ঝাকানাকা ও জাদুঘরে চুরি রহস্য”-এর।
বেহায়া-খুনি এরশাদ আজকে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আজকে শফিক রেহমান রক্তলাল মশকরা করে লাল গোলাপ নিয়ে হাজির হয় মিডিয়ার দুয়ারে। অন্যদিকে জাফর-জয়নাল-দিপালী এবং তাঁদের রক্তরঞ্জিত কালো পিচপথ কোনো এক প্রশ্নহীন বোবামুখে বিস্ময়চোখে দেখে উত্তরপ্রজন্মের গোল্ডফিশ স্মৃতি। ব্যবসা যখন কোমর দুলিয়ে নাচে, মুষ্ঠিবদ্ধ হাতের বাতাসে-ঘুষি কি জমিন থেকে হারিয়ে যায়?
[justify]অন্তু প্রতিদিন এই সময়টায় আকাশ দেখে। সকালের সূর্যটা আস্তে আস্তে উপরের দিকে উঠতে থাকে... আলোয় ভরে উঠে চারপাশটা। গাছগুলোর পাতার ফাঁকে ফাঁকে আলো তার ঘরের জানালা দিয়ে প্রবেশ করে...তার গায়ে আদর মেখে দেয়। অন্তু জানালার পর্দা মেলে দেয়, যেন সবটা আলো তার চাই-ই চাই।
মুখবন্ধ:
ডিটেকটিভ গল্প/উপন্যাসের দিক দিয়ে বাংলা সাহিত্য বেশ সমৃদ্ধ হলেও স্পাই থ্রিলারের ক্ষেত্রে বাংলা সাহিত্য রীতিমত দুঃখজনক পর্যায়ে রয়ে গেছে। সেই উনিশশো ছেষট্টি সাল থেকে মেজর মাসুদ রানা একাই দুহাতে সামলাচ্ছে বাংলার স্পাই থ্রিলার জগত।
মাসুদ রানার সাফল্যে উদ্বুদ্ধ হয়ে জেমস হ্যাডলি চেজ, ফ্রেডেরিক ফোরসিথ, অ্যালিস্টেয়ার ম্যাকলীন, উইলবার স্মিথ প্রমুখ খ্যাতনামা লেখকেরা মাসুদ রানার গল্পগুলোকে নিজেদের গল্প হিসাবে চালিয়ে দিয়ে বিশ্বজোড়া খ্যাতি লাভ করে। মাসুদ রানা রয়ে যায় বাংলার ঘরে ঘরে।
প্রায় চুয়াল্লিশ বছর পর দুই হাজার দশ সালে এসে মেজর মাহমুদ খুদাপেটে মাসুদ রানার কাজের ভার খানিকটা লাঘবের দায়িত্ব নিলেন।
২০১১ সালে এসেও আমাদের অবস্থা “সমগ্র বাংলাদেশ দুই স্পাই”।
সিঁড়ি
হেনা হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে আরো একজনকে রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ৷ তিনি একজন ইউপি চেয়ারম্যান৷ হাইকোর্ট যখন হেনার বাবা-বোন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি আর সেখানকার পুলিশকে তলব করেন তখন এই ভদ্রলোকও হাজির হন৷ সেই ইদ্রিস আলীকে পুলিশ আগে খুঁজে পায়নি৷ হাইকোর্টের নির্দেশে অবশ্য তিনি হাইকোর্ট থেকেই আটক হন৷