এক. আবদুইয়ার মাথাটা সারাবছরই নড়বড়ে থাকে। আর শীতকাল আসলে তো একদম চরমে। তার মুখ দিয়ে যেসব শব্দ বের হয় সে তুলনায় রাস্তাঘাটে শুনতে পাওয়া দৈনিক খিস্তিগুলি নিতান্তই নিরীহ। আবদুইয়ার চোখে চোখে তাকালেই সে ধরে নেবে আপনি তার গালির খদ্দের এবং খদ্দের সন্তুষ্টির জন্য তেড়িয়া হয়ে উঠবে সে...... সুতরাং তার চোখে চোখে কেউ তাকায় না। নিরাপত্তার খাতিরে আবদুইয়াকে রাস্তার যেপাশে দেখি আমি তার বিপরীত দিকে চলে যাই।
[justify]ডিসকোর্স
ভালো থেকো ফুল, মিষ্টি বকুল, ভালো থেকো।
ভালো থেকো ধান, ভাটিয়ালি গান, ভালো থেকো।
ভালো থেকো মেঘ, মিটিমিটি তারা
ভালো থেকো পাখি, সবুজ পাতারা
ভালো থেকো চর, ছোটো কুঁড়েঘর, ভালো থেকো।
ভালো থেকো চিল, আকাশের নীল, ভালো থেকো।
ভালো থেকো পাতা, নিশির শিশির
ভালো থেকো জল, নদীটির তীর
ভালো থেকো গাছ, পুকুরের মাছ, ভালো থেকো।
ভালো থেকো কাক, ডাহুকের ডাক, ভালো থেকো।
ভালো থেকো মাঠ, রাখালের বাঁশি
[justify]আমার জানার খুবই খায়েশ সুশীল কারে কয়। তার আগে, সুশীল কী জিনিস? এইটা কি খায় না পড়ে?
…
(১)
খেয়াল ছিলো না যে আজ ৩১ জানুয়ারি। ঘুমের সময় কেটে রাতজাগা আঙডাঙ সেরে যথারীতি শেষ রাতে ঘুমোতে যাবার কল্যাণে সকালে দেরি করে ঘুম থেকে উঠা। ওপেন হওয়া মস্তিষ্কের মেমোরি চিপ স্বাভাবিক রিলোড সম্পন্ন হবার আগেই একটা বাঁশির করুণ সুর যান্ত্রিক শব্দে বেজে ওঠলো। মোবাইলের রিং টোন। মনিটরে সেভ করা অক্ষরগুলো জ্বলছে নিভছে, আনোয়ার সাদাত শিমুল।
হ্যালো…
‘শুভ জন্মদিন!’
অনেকদিন ধরে একটা বিষয় নিয়ে লিখবো বলে চিন্তা করেও লেখাটা আর হচ্ছিল না। কিন্তু ভেবে দেখলাম যে, আলসেমিটা আর না করে বরং একটু একটু করে শুরু করি, একদিন তো শেষ হবেই। সচলে আমার টুক-টাক লেখালেখি করার বিষয়বস্তু একটাই - ফটোগ্রাফি। যদিও এখন পর্যন্ত কোনো তথ্যমূলক লেখা এই বিষয়ে পোস্ট করিনি, তবে আজ একটু কচকচানি করতেই এই লেখা নিয়ে হাজির হলাম। তবে এটা খুব গুরুগম্ভীর বা তথ্যে ভরপুর কোনো লেখা নয়। নিতান্তই ক্যামেরা নিয়ে ঘোরা একজন স্বল্পজ্ঞান সম্পন্ন মানুষের নিজের কিছু কথাকে উগরে দেয়া আর প্রয়োজনে দু'একটি ওয়েব সাইট থেকে একটু আধটু কপি-পেস্ট করা আর সাথে ৪-৫টা ছবি ... (দাঁত কেলিয়ে হাসির ইমো)।
(অতিরিক্তমাত্রায় ১৮+ কনটেন্ট থাকায় পোস্টারটি এখানে যুক্ত করা হলো না।)
স্মৃতি এক অদ্ভুত জিনিষ । তোরঙ্গে তুলে রাখা শাড়ীর ভাঁজের গন্ধের মত অতল থেকে কখন কোন গহন কথা, সুরকে তুলে আনবে, কেউ জানে না…
০১.
[justify]আলোকচিত্রে প্রকৃতি ও জীবজগতের বৈচিত্র তুলে ধরার অপটু প্রয়াস বহুদিনের। শুরুতে যা ছিল শখ - এখন তা নেশা। মুশকিল হল একটা ভালো ছবি পেতে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হয় বহুক্ষণ। নির্বান্ধব পরিবেশে (স্থান বিশেষে নির্বিদ্যুৎ ও নির্টয়লেটও বটে) বিশাল ওজনের মাল-সামালা নিয়ে মশার কামড় খাওয়া এবং দিন শেষে ষোল গিগা মেমোরি কার্ডের অন্তত বিশ মেগা ভর্তি করতে পারাটা যেন আরেটা পুলসিরাত। তবু এই কষ্ট গায়ে লাগে না যখন
গত ২৫ জানুয়ারি ২০১১ সালের অস্কার মনোনয়ন তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। তার উপর ভিত্তি করে আমার কিছু ভাবীকথন।