[justify]
এই ব্রিসবেনেও তামিল গুণ্ডাদের অত্যাচার!
গিবরিল তাহার রশ্মিনির্মিত নাসিকা ডাকাইয়া ঘুমাইতেছিল। দরজায় পদাঘাতের শব্দ শুনিয়া সে ধড়মড়িয়া ঘুম ভাঙিয়া উঠিয়া বসিয়া চক্ষু রগড়াইল।
আদম অধৈর্য হইয়া কহিল, "আব্বে বারবণিতার সন্তান, দুয়ার খুলিবি নাকি অগ্নিসংযোগ করিব?"
গিবরিল হতচকিত হইয়া লুঙ্গির গ্রন্থি ঠিক করিতে করিতে গিয়া দরজা খুলিল। আদম একটি বড়সড় ঠোঙা হস্তে তাহাকে ঠেলিয়া ঘরে প্রবেশ করিয়া দরজায় অর্গল তুলিয়া হাঁপাইতে লাগিল।
আমাদের কৈশোরে বিচিত্রায় একটা কভারস্টোরী করেছিলো অঙ্গুলিশিল্পের মহানায়ক ফখরুল ইসলাম ওরফে ফেকু ওস্তাদের উপর। হ্যাঁ, তিনি অঙ্গুলিশিল্পের একজন কিংবদন্তী; যাকে আমরা বলে থাকি পকেটমারের সর্দার। আমি এই ৪০ বছরের জীবনে আর কখোনো দেখিনি বা শুনিনি যে কোন জাতীয় বা আন্তর্জাতিক পত্রিকায় একজন পকেটমারের উপর কভারস্টোরী করেছে। তার এবং আমার বাড়ি খুলনা শহরের একই পাড়ায়। খুলনায় তার নাম ফকু কিন্তু বাংলাদেশের অন্যত্র, ইনডি
কক্সবাজার।
যেদিন চলে আসব সেদিন অনেক ভোরে সমুদ্র সৈকতে গিয়েছিলাম। উদ্দেশ্য সূর্যোদয় দেখবো।
দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম।
সূর্য উঠেছিল শহরের দিক থেকে। ঝাউগাছের ফাঁক দিয়ে প্রথমে সে তার উপস্থিতি জানান দিল। সমুদ্রের পানিতে সূর্যের প্রথম কিরণ পড়ার দৃশ্য এককথায় অপূর্ব। মনে হল এ দৃশ্য দেখার জন্য সারারাত জেগে থাকতেও সমস্যা হবে না।
হঠাৎ দেখি এক লোক অদ্ভূত এক মাছ হাতে দাঁড়িয়ে।
এই পাড়ার মানুষ পরচর্চা করতে ভালোবাসে। তারা সময় সুযোগ পেলেই ঘরে এবং বাইরে পাড়ার অন্যান্য মানুষদের বা সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ঘটনাবলী নিয়ে কানাঘুষা করে। এসব কানাঘুষার বিষয়বস্তুর নির্দিষ্ট কোনো ধরণ না থাকলেও কিছু কিছু বিষয়ে কানাঘুষা চলে অনেকটা নিয়মিত। তাদের এ ধরণের নিয়মিত কানাঘুষার বিষয়বস্তুর মধ্যে যারা পড়ে তাদের মধ্যে অন্যতমরা হচ্ছে আসগর সাহেবের মেয়েলী স্বভাবের কলেজ পড়ুয়া ছেলে পলাশ, একই বাড়ির নিচের তলার
চাইল্ড পর্ণগ্রাফী শুধু অপরাধই নয় একটি চরম মানবতা লংঘণ; যৌন নির্যাতন ।
তুমি আছো বলে বড় ভালো লাগে মাটি
বিকেলের রোদে মেঠো পথে হাঁটা হাঁটি
তুমি আছো বলে সবুজের আয়োজন
অনন্ত আকাশ, শঙ্কামুক্ত মন
দরবেশের বীজ
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে রুবাইয়াত হোসেন তার প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবি মেহেরজান নির্মাণ করেছেন। ইতিহাসকে কেন্দ্র করে চলচ্চিত্র নির্মিত হলে সেই চলচ্চিত্রে শুদ্ধত্ব আর নির্ভুলতা নিশ্চিত করার জন্য সতর্ক থাকার প্রয়োজন বেড়ে যায় অনেকগূণ। এ কারণে ইতিহাস-ভিত্তিক এই ছবির বিভিন্ন বর্ণনায় সত্যতা ও যথার্থতা যেন টিকে থাকে সেই ব্যাপারে পরিচালকের খুব বেশি মনোযোগী থাকার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু ১৯৭১-এ ব