শরীরটা সামনে ঝুঁকিয়ে হাতলের শেষ মাথায় শক্ত করে বাম হাত আর একটু উপরের দিকে আলতো করে ডান হাত রেখে কুড়ালটা বাগিয়ে ধরে আব্দুল ওহাব। তার হাত আর শরীরের এই পজিশন সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে কোপ মারার পজিশন। কোপ মারার আগে হাত আর মেরুদণ্ড একসাথে পেছনে গিয়ে একসাথে নেমে আসবে সামনে। অর্ধেক সেকেন্ড সময় লাগবে কুড়াল মাথার উপর তুলতে আর বাকি অর্ধেক সেকেন্ডে হ্যাপ করে নেমে আসবে সামনে। সোজা কুড়ালের ফালিটা গিয়ে ভ্যাৎ করে গে
পিরিত করার সাধ হল তার আহারে,
পরল জামা হরেক রকম বাহারে,
ঘুরতে গেল অনেক মেয়ে যাহা রে।
[justify]১
৮,৩৮৮,৬২৮-কে দুই দিয়ে গুন করুন তো, দ্রুত। কতক্ষণ লাগলো?
পাঁচ সেকেন্ড?
একজনকে আমি চিনি যে এই কাজ ২৪ বার করতে পারবে পাঁচ সেকেন্ডে। মানে দ্বিগুন করতেই থাকবে ২৪ বার। এবং প্রতিবারই সঠিক উত্তর দিবে। তার আইকিউ ৫০-এর কম।
আমি আরেকটা ছেলেকে চিনি। সে দিনের যে কোন সময় একদম ঠিকঠাক সময় বলতে পারে। এমনকি ঘুমের মধ্যেও। ওর আইকিউ-ও ৫০ এর কম।
[justify]
[justify]
বুদ্ধিজিগোলো কথাটা ব্যবহার করার সমস্যা হচ্ছে, ট্যাটনারা এসে ত্যানা প্যাঁচাবে। জিগোলো হওয়া কি খারাপ? নিজের শরীরের বিনিময়ে কাউকে যৌন আনন্দ দেয়া কি খারাপ? কিংবা আমি কি জিগোলোদের ডাইনিশিকার করতে চাই? এর আগে একবার কতিপয় আত্মবিস্মৃত ব্যক্তিকে সাহিত্যবেশ্যা বলায় কিছু ট্যাটনা এসে বেশ্যাদের দুঃখে কেঁদে মাটিতে গড়াগড়ি শুরু করেছিলো। হায় হায়, বেশ্যাদের গালি দেয়া হচ্ছে। সমাস বলে যে একটি ব্যাপার রয়েছে, সেই ব্যাপারটি তারা স্বীকার করতে নারাজ। মৃগ আর শাখামৃগ কদাপি এক নয়, যেমন নয় বেশ্যা আর সাহিত্যবেশ্যা, জিগোলো আর বুদ্ধিজিগোলো। বেশ্যা বা জিগোলোদের প্রতি আমার বাড়তি কোনো অনুরাগ বা বিরাগ নেই, যেমন নেই অ্যালুমিনিয়াম কারখানার ঢালাই মিস্ত্রি কিংবা রেস্তোরাঁর বাবুর্চিদের প্রতি। তবে সাহিত্যবেশ্যাদের ভালো পাই না। আরো খারাপ পাই বুদ্ধিজিগোলোদের।
প্রহেলিকা কিংবা প্রহসন, এ এক দিন-দিনান্তের বিভ্রমও বটে। ঘোরে-অঘোরে এই যে অদ্ভুত অনুভব মুহূর্তগুলো জুড়ে! মিথ্যে অহমে কল্পলোকের স্বপ্নগুলোর একচ্ছত্র অধীশ্বর - এ আমার ঈর্ষাকাতর মন।
একদিন ডুবে গেলাম আবেগী আহ্লাদে। একদিন জেনে গেলাম অবিশ্বাসের বিবর্ণ সন্ধ্যা কত বিষ ধরে! আর একদিন মরে মরে বেঁচে গেলাম উপভোগ্য বিষাদের ছোবলে।
ব্যানারশিল্পীদের কাছ থেকে অপূর্ব সব ব্যানারে প্রতিদিন সজ্জিত থাকতে চায় সচলায়তন। সচলায়তনে যে কেউ ব্যানার পাঠাতে পারেন। টেক্সটে সচলায়তনের নাম আর শ্লোগান [চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির] রাখতে হবে ব্যানারে, তবে শ্লোগানটা ঐচ্ছিক, আবশ্যিক নয়। আকার ৯৬৫x১৫০ পিক্সেল। ফাইল সাইজ ৫০ কিলোবাইটের কাছাকাছি। ইমেইল করে দিন banner এট সচলায়তন ডট com বা contact এট সচলায়তন ডট com।
[justify](সাবধানঃ এই ‘লেখা’টা মূলত ‘অবমুক্ত চিন্তারেখ’। তিনখান আলাদা চিন্তাধারা। একেবারেই না পোষানোর সম্ভাবনা সমুহ।)
১
‘ফ্রিডম’ পড়ছিলাম। এরকম কিছু বই আছে, এই জনরাঁটাকে কি লিটারারি নভেলই বলে; ‘ব্লু হাইওয়েস’-ও এই ঘরানার ছিল।
পরের মুখে ঝাল খেতে আমার ভালো লাগে না। তাই সিনেমা দেখার আগে বা বই পড়ার আগে রিভিউ পড়ি না কখনোই। তবে মেহেরজানের কথা আলাদা। রিভিউ না পড়লে এই সিনেমা দেখতে যাওয়া হতো না। বেশ কিছু আলোচনা-সমালোচনা পড়ে শেষমেষ ঢুঁ দিলাম সিনেপ্লেক্সে নিজে চেখে দেখার আশায়। পড়ে আসা আলাপের বাইরেও কিছু জিনিস দেখলাম আর বেরিয়ে এলাম কিছু প্রশ্ন নিয়ে। সমাজতাত্ত্বিক বা মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ নয়, দর্শকের আসনে বসে টাটকা অনুভূতির খসড়া ল
যথারীতি জানুয়ারীর শেষ বুধবারে শুরু হয়ে গেল কলিকাতা পুস্তকমেলা| কততম বর্ষ যেন?