সাবধান! খুব খিয়াল কইরা .....
শঙ্খজীবন
======
আঘাত করো ততো, এখন কতো সহজে হৃদপদ্মের পাশে
রোদ পোহায়ে চলে ব্যথার কুমির
নীলাভ সূর্যের যতো আলোকতৃষ্ণা সব বড্ড বেশি একপেশে
সুরের ভেতরে কোন রঙ জাগে অস্থির
জার্মান দূতাবাসের ভিসা অফিসার আমার কাছে জানতে চেয়েছিল অণুজীব সম্পর্কে এমন কোন তথ্য যেটা সাধারণ মানুষ জানে না। একটু ছেলেমানুষি ধরণের প্রশ্ন বটে। তবে আমিও ওনাকে ছেলেমানুষ (যদিও তিনি নারী ছিলেন! ) ধরে নিয়েই উত্তরটা দিয়েছিলাম।
-আপনার শরীরে যতগুলো কোষ আছে, অণুজীব আছে তার কমবেশি দশগুণ!
সালেক খোকন
সূর্য ওঠার সাথে সাথেই তিন বন্ধু তৈরী হয়ে নেই। অরণ্য তখনও বিছানায়। ছেঁড়াদ্বীপে যাওয়ার বিন্দুমাত্র আগ্রহ নেই তার। সবাই অরণ্যের ওপর মহাবিরক্ত হয়। সেন্টমার্টিনস এসেছি অথচ ছেড়াদ্বীপ যাব না! তাই কি হয়।
ছেঁড়াদ্বীপ নিয়ে কত কথাই না শুনে এসেছি। সেন্টমার্টিনসের আসল সৌন্দর্য নাকি সেখানেই। বড় বড় জল প্রবালের রাজ্য সেটি। আছে জীবিত ও মৃত প্রবাল। বড় বড় প্রবালের পরতে পরতেই সৌন্দর্য লুকানো। নীল আকাশের নিচে নীল সাগরের মাতামাতি। দূর প্রান্তর থেকে সাগরের নীলাভ ঢেউ নাকি আছরে পড়ে দুধ রঙ হয়ে। আরও কত কি! অরণ্যকে কটেজে রেখেই আমরা বেড়িয়ে পড়ি।
আদিগন্ত বিস্তৃত স্বপ্নীল মাঠের ওপারে
স্বপ্নঘুড়ি গোত্তা খেয়ে আছে পড়ে
অসহায় বালক শুধু দাঁড়িয়ে থাকে এপারে
দৃপ্ত হাতে টানে তার ঘর্মাক্ত লাটাই
পড়ন্ত বিকেলে কোনো এক ভিন্ন পরিবেশে।
ইতি উতি আলোকবাজি, কীসের আমোদ প্রমোদ।
জানিনাতো। আমার বিমর্ষ ঘুনপোকারা জানে
হয়তো ছিলাম
ছিলোনা জং পোড়া ঝরাপাতার মিছিল
একটু একটু করে রানী সাদা ঘাঘরায়
নিমীলিত চোখের চোরাবালিতে
[justify]
১.
প্রথম আলোতে "মেহেরজান" চলচ্চিত্রের পরিচালিকা রুবাইয়াত হোসেন একটি আর্টিকেল লিখেছেন, "মেহেরজান যা বলতে চেয়েছে" শিরোনামে। আমি মেহেরজান চলচ্চিত্রটি দেখার সুযোগ পাইনি, কিন্তু রুবাইয়াতের আর্টিকেলের পিচ্ছিল দিকগুলো পড়ে সেগুলো নিয়ে কিছু কথা বলতে চাই।
রুবাইয়াত লিখেছেন,
স্কুল জীবন থেকে রেডিও শোনার ব্যাপক শখ আমার। রেডিও’র নানান অনুষ্ঠানে চিঠি লিখতাম, নাম শোনার অপেক্ষা করতাম। এসব স্মৃতি নিয়ে লেখার ইচ্ছেটা এখনো আছে, লিখবো আগামীতে। কৈশোরের সে সময়ে রেডিও বাংলাদেশ ঢাকা-খ চ্যানেলে দুপুর একটার ইংরেজী সংবাদের পরে থাকতো ‘নিখোঁজ সংবাদ’। হারিয়ে যাওয়া মানুষের সন্ধান বিজ্ঞপ্তি। ধীর উচ্চারণে জানানো হতো – কে কখন হারিয়ে গেছে, বয়স কতো, হারিয়ে যাওয়ার সময় গায়ে কী রকম পোশাক ছিল, কোন ভাষায় কথা বলে; এসব। বেশিরভাগের বয়স ছিল দশের নিচে। আম্মা আমাদের বলতেন, এদেরকে ছেলে-ধরা নিয়ে গেছে।
হয়তো ভয় দেখাতে বলতেন, যাতে খেলতে গেলে সাবধানে থাকি, চকলেট দেখিয়ে ডাকলে কারো সঙ্গে কোথাও না যাই...।
কর্মক্ষেত্রের অভিজ্ঞতার সুবাদে আমি দেখেছি অনেক আর্টিস্ট বা গ্রাফিক ডিজাইনার আছেন যারা অ্যাডোবের নতুন কোনো ভার্সন বের হলে সেটি ইউজ করতে বিভিন্ন কারণে দ্বিধান্বিত থাকেন (কম্পিউটারের পারফর্মেন্সের ব্যপারটি বাদ দিয়ে)। আজকে থেকে প্রতি দিন আমি ৫টি করে মোট ৫ দিনে ২৫ টি ফটোশপ সিএস৫ এর টিপস নিয়ে আলোচনা করব আপনাদের সাথে। নতুনদের কাজে তো লাগবেই সেই সাথে নতুন ভার্সন নিয়ে যারা আশঙ্কিত তারা আশা করি নতুন ভার্সন ব্যবহার করার লোভে পড়ে যাবেন